রাজধানীতে আবার জামায়াতের ঝটিকা মিছিল, ভাঙচুর
আবারও ঝটিকা মিছিল ও ভাঙচুর করেছেন জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীরা। পুলিশের ওপরও আক্রমণ করেন তাঁরা। তবে গতকাল বুধবার শেষ পর্যন্ত পুলিশের মার খেয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁদের।
গতকাল বিকেলে রাজধানীর রামপুরা-মালিবাগ এলাকায় ঝটিকা মিছিল ও পুলিশের ওপর হামলা চালালে সংঘর্ষ বেধে যায়। এতে অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে পাঁচজন পথচারী, একজন পুলিশ ও বাকিরা জামায়াতের কর্মী বলে জানা গেছে। সংঘর্ষের কারণে মালিবাগ রেলগেট থেকে টিভি ভবন পর্যন্ত সড়কে বিকেল চারটা থেকে অন্তত এক ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ ছিল।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত জামায়াত নেতাদের মুক্তির দাবিতে গতকাল বিকেল চারটার দিকে রামপুরা টেলিভিশন ভবনের সামনে থেকে জামায়াত-শিবিরের ৩০-৪০ জন কর্মী ঝটিকা মিছিল নিয়ে মালিবাগের দিকে যেতে থাকে। মিছিলটি বের হওয়ার পরপরই রাস্তার পাশে, বিভিন্ন অলিগলি ও বিপণিবিতানের সামনে গোবেচারা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা বেশ কিছু লোককে মিছিলে ঢুকতে দেখা যায়। একই সময় মীরবাগের নতুন গলি থেকে অপর একটি মিছিল বের করেন ছাত্রশিবিরের কর্মীরা। খুব অল্প সময়ের মধ্যে মিছিলকারীরা একপর্যায়ে রাস্তায় যানবাহন ভাঙচুর শুরু করেন। এ সময় পুলিশ বাধা দিতে এলে তাদের ওপরও হামলা চালান তাঁরা। পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ও রাবার বুলেট ছুড়ে। মিছিলকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে অলিগলিতে ঢুকে যায়। মিছিলকারীদের ধরতে গেলে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিও হয়। পরে অলিগলি থেকে মিছিলকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। প্রায় আধঘণ্টা পর পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
ইটের আঘাতে আহত পথচারী মাইনুদ্দিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সাংবাদিকদের জানান, হঠাৎ মিছিল শুরু হওয়ার পর খুব অল্প সময়ের মধ্যে ভাঙচুর আর সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায়। পথচারীরা ভয়ার্ত হয়ে দৌড়াদৌড়ি শুরু করে। দৌড়ে পালানোর সময় ইটের একটি টুকরা তাঁর মাথায় আঘাত করে।
পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার নুরুল ইসলাম বলেন, পুলিশ আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল। জামায়াতের কর্মীরা মিছিল নিয়ে গাড়ি ভাঙচুর ও পুলিশের ওপর হামলা চালান। পুলিশও জবাব দিয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে রামপুরা থানা-পুলিশ আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এদিকে, এক বিবৃতিতে জামায়াতের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, তাঁদের বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশের হামলায় একজন কেন্দ্রীয় নেতাসহ অর্ধশতাধিক আহত হয়েছেন ও আরও শতাধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এর আগে গত নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে সারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় জামায়াতের নেতা-কর্মীদের ঝটিকা মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত জামায়াত নেতাদের মুক্তির দাবিতে গতকাল বিকেল চারটার দিকে রামপুরা টেলিভিশন ভবনের সামনে থেকে জামায়াত-শিবিরের ৩০-৪০ জন কর্মী ঝটিকা মিছিল নিয়ে মালিবাগের দিকে যেতে থাকে। মিছিলটি বের হওয়ার পরপরই রাস্তার পাশে, বিভিন্ন অলিগলি ও বিপণিবিতানের সামনে গোবেচারা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা বেশ কিছু লোককে মিছিলে ঢুকতে দেখা যায়। একই সময় মীরবাগের নতুন গলি থেকে অপর একটি মিছিল বের করেন ছাত্রশিবিরের কর্মীরা। খুব অল্প সময়ের মধ্যে মিছিলকারীরা একপর্যায়ে রাস্তায় যানবাহন ভাঙচুর শুরু করেন। এ সময় পুলিশ বাধা দিতে এলে তাদের ওপরও হামলা চালান তাঁরা। পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ও রাবার বুলেট ছুড়ে। মিছিলকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে অলিগলিতে ঢুকে যায়। মিছিলকারীদের ধরতে গেলে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিও হয়। পরে অলিগলি থেকে মিছিলকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। প্রায় আধঘণ্টা পর পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
ইটের আঘাতে আহত পথচারী মাইনুদ্দিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সাংবাদিকদের জানান, হঠাৎ মিছিল শুরু হওয়ার পর খুব অল্প সময়ের মধ্যে ভাঙচুর আর সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায়। পথচারীরা ভয়ার্ত হয়ে দৌড়াদৌড়ি শুরু করে। দৌড়ে পালানোর সময় ইটের একটি টুকরা তাঁর মাথায় আঘাত করে।
পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার নুরুল ইসলাম বলেন, পুলিশ আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল। জামায়াতের কর্মীরা মিছিল নিয়ে গাড়ি ভাঙচুর ও পুলিশের ওপর হামলা চালান। পুলিশও জবাব দিয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে রামপুরা থানা-পুলিশ আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এদিকে, এক বিবৃতিতে জামায়াতের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, তাঁদের বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশের হামলায় একজন কেন্দ্রীয় নেতাসহ অর্ধশতাধিক আহত হয়েছেন ও আরও শতাধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এর আগে গত নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে সারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় জামায়াতের নেতা-কর্মীদের ঝটিকা মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
No comments