শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ- শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই
নতুন বছর ২০১৩ সালের প্রথম দিনটি ছিল দেশের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ আনন্দময় একটি দিন। ইংরেজি নববর্ষের আনন্দের সঙ্গে এদিন যোগ হয়েছে তাদের নতুন বই হাতে পাওয়ার আনন্দ। তারা বিদ্যালয়ে গিয়েছিল খালি হাতে। বিদ্যালয় থেকে ঘরে ফিরেছে নতুন বই হাতে নিয়ে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে এ জন্য ধন্যবাদ জানাতে হয়।
মোট প্রায় পৌনে চার কোটি শিক্ষার্থীর জন্য প্রায় ২৬ কোটি ১৮ লাখ নতুন বই ছাপানো, বাঁধাই ও বছরের প্রথম দিন থেকেই বিতরণ শুরু করা বিশাল এক কর্মযজ্ঞ। এই কর্মযজ্ঞ সুসম্পন্ন করা সরকারের জন্য একটি বিরাট চ্যালেঞ্জ ছিল। ১ জানুয়ারি মঙ্গলবার রাজধানীর রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে শিক্ষামন্ত্রীসহ বেশ কয়েকজন মন্ত্রী-সাংসদের উপস্থিতিতে ‘পাঠ্যপুস্তক উৎসব’ উদ্যাপনের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হয়। সারা দেশের সব বিদ্যালয়েই একইভাবে বই দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন।
নতুন বইগুলো লেখা হয়েছে নতুন শিক্ষাক্রমের অনুসরণে। দীর্ঘ ১৭ বছর পর নতুন একটি শিক্ষাক্রম গ্রহণ করা হয়েছে, যেখানে পাঠ্য বিষয়গুলোকে যুগোপযোগী করা হয়েছে, যুক্ত করা হয়েছে বেশ কিছু নতুন বিষয়। এখন দেখার বিষয়, বইগুলোর গুণগত মান কতটা নিশ্চিত হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী ইতিমধ্যে বলেছেন, এসব বইতে কিছু ভুলত্রুটি থাকতে পারে, সেগুলো আগামীবার সংশোধন করা হবে। আমরা এই বিষয়টির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিতে চাই। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইগুলোতে ভুলভ্রান্তি নিয়ে অতীতে অনেক লেখালেখি ও সমালোচনা হয়েছে, কিন্তু সেগুলো কখনোই যথেষ্ট পরিমাণে সংশোধন করা হয়নি। নতুন পাঠ্যবইতে ভুলের মাত্রা কেমন, তা আগেই পরীক্ষা করা উচিত ছিল। এখন প্রয়োজন ভুলগুলো চিহ্নিত করে সংশোধনের জন্য আগে থেকেই প্রস্তুতি নেওয়া। শিশুদের হাতে কোনোক্রমেই ভুলত্রুটিসহ বই দেওয়া উচিত নয়। সংশোধন করার ক্ষেত্রে লক্ষ্য স্থির করতে হবে, প্রতিটি বই যেন শতভাগ নির্ভুল করা যায়।
নতুন বই হাতে পেয়ে শিক্ষার্থীদের কচি মুখগুলো যে আনন্দে উদ্ভাসিত হয়েছে, তা অমলিন হোক। ব্যাপক শিক্ষাবিস্তারের মধ্য দিয়ে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাক প্রিয় বাংলাদেশ।
মোট প্রায় পৌনে চার কোটি শিক্ষার্থীর জন্য প্রায় ২৬ কোটি ১৮ লাখ নতুন বই ছাপানো, বাঁধাই ও বছরের প্রথম দিন থেকেই বিতরণ শুরু করা বিশাল এক কর্মযজ্ঞ। এই কর্মযজ্ঞ সুসম্পন্ন করা সরকারের জন্য একটি বিরাট চ্যালেঞ্জ ছিল। ১ জানুয়ারি মঙ্গলবার রাজধানীর রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে শিক্ষামন্ত্রীসহ বেশ কয়েকজন মন্ত্রী-সাংসদের উপস্থিতিতে ‘পাঠ্যপুস্তক উৎসব’ উদ্যাপনের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হয়। সারা দেশের সব বিদ্যালয়েই একইভাবে বই দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন।
নতুন বইগুলো লেখা হয়েছে নতুন শিক্ষাক্রমের অনুসরণে। দীর্ঘ ১৭ বছর পর নতুন একটি শিক্ষাক্রম গ্রহণ করা হয়েছে, যেখানে পাঠ্য বিষয়গুলোকে যুগোপযোগী করা হয়েছে, যুক্ত করা হয়েছে বেশ কিছু নতুন বিষয়। এখন দেখার বিষয়, বইগুলোর গুণগত মান কতটা নিশ্চিত হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী ইতিমধ্যে বলেছেন, এসব বইতে কিছু ভুলত্রুটি থাকতে পারে, সেগুলো আগামীবার সংশোধন করা হবে। আমরা এই বিষয়টির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিতে চাই। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইগুলোতে ভুলভ্রান্তি নিয়ে অতীতে অনেক লেখালেখি ও সমালোচনা হয়েছে, কিন্তু সেগুলো কখনোই যথেষ্ট পরিমাণে সংশোধন করা হয়নি। নতুন পাঠ্যবইতে ভুলের মাত্রা কেমন, তা আগেই পরীক্ষা করা উচিত ছিল। এখন প্রয়োজন ভুলগুলো চিহ্নিত করে সংশোধনের জন্য আগে থেকেই প্রস্তুতি নেওয়া। শিশুদের হাতে কোনোক্রমেই ভুলত্রুটিসহ বই দেওয়া উচিত নয়। সংশোধন করার ক্ষেত্রে লক্ষ্য স্থির করতে হবে, প্রতিটি বই যেন শতভাগ নির্ভুল করা যায়।
নতুন বই হাতে পেয়ে শিক্ষার্থীদের কচি মুখগুলো যে আনন্দে উদ্ভাসিত হয়েছে, তা অমলিন হোক। ব্যাপক শিক্ষাবিস্তারের মধ্য দিয়ে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাক প্রিয় বাংলাদেশ।
No comments