বাগমারার চান্দেরআড়া উচ্চবিদ্যালয়- প্রধান শিক্ষক-সভাপতির বিরোধে বেতন বন্ধ
প্রধান শিক্ষক ও পরিচালনা পর্ষদের সভাপতির মধ্যে বিরোধের জের ধরে রাজশাহীর বাগমারার চান্দেরআড়া উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীরা নভেম্বর মাসের বেতন পাননি। বেতন না পেয়ে তাঁরা বিপাকে পড়েছেন।
ভুক্তভোগী শিক্ষক-কর্মচারীরা জানান, মাস পাঁচেক আগে বিদ্যালয়ে তিনজন শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে প্রধান শিক্ষক আবদুস সামাদ ও পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি চৌধুরী মুক্তার হোসেনের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়। সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক এ বিষয় নিয়ে তাঁদের মধ্যে বিরোধের কথা স্বীকার করেছেন।
গত ২০ অক্টোবর পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা রাজশাহীর উপপরিচালক বরাবর প্রধান শিক্ষককের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ দেন। উপপরিচালকের দপ্তরের করা তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি চৌধুরী মুক্তার হোসেন গত ১৭ নভেম্বর প্রধান শিক্ষক আবদুস সামাদকে সাময়িক বরখাস্ত করেন।
আবদুস সামাদ তাঁকে বরখাস্তের বিষয়টি অবৈধ দাবি করে ২৯ নভেম্বর বাগমারার সহকারী জজ আদালতে মামলা করেন। আদালত ওই দিনই তাঁর বরখাস্তের ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
গত সোমবার নভেম্বরের বেতন তোলার শেষ দিনে বিদ্যালয়ের ১৫ জন শিক্ষক-কর্মচারী সোনালী ব্যাংক বাগমারার ভবানীগঞ্জ শাখায় গেলে বেতনের টাকা না দিয়ে তাঁদের ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
শিক্ষক আবদুস সামাদ জানান, তিনি মামলা করে মামলার কাগজপত্র ব্যাংকে দাখিল করেছেন। এ কারণে ব্যাংক বেতন ছাড় দেয়নি।
শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতনের টাকা ছাড় দেওয়ার বিষয়ে আদালত তাঁকে কোনো নির্দেশনা দেননি। তবে কেন বেতনের টাকা ছাড় দিচ্ছেন না, এমন প্রশ্নের জবাবে সোনালী ব্যাংক বাগমারার ভবানীগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক কামরুল হাসান কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
গত ২০ অক্টোবর পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা রাজশাহীর উপপরিচালক বরাবর প্রধান শিক্ষককের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ দেন। উপপরিচালকের দপ্তরের করা তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি চৌধুরী মুক্তার হোসেন গত ১৭ নভেম্বর প্রধান শিক্ষক আবদুস সামাদকে সাময়িক বরখাস্ত করেন।
আবদুস সামাদ তাঁকে বরখাস্তের বিষয়টি অবৈধ দাবি করে ২৯ নভেম্বর বাগমারার সহকারী জজ আদালতে মামলা করেন। আদালত ওই দিনই তাঁর বরখাস্তের ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
গত সোমবার নভেম্বরের বেতন তোলার শেষ দিনে বিদ্যালয়ের ১৫ জন শিক্ষক-কর্মচারী সোনালী ব্যাংক বাগমারার ভবানীগঞ্জ শাখায় গেলে বেতনের টাকা না দিয়ে তাঁদের ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
শিক্ষক আবদুস সামাদ জানান, তিনি মামলা করে মামলার কাগজপত্র ব্যাংকে দাখিল করেছেন। এ কারণে ব্যাংক বেতন ছাড় দেয়নি।
শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতনের টাকা ছাড় দেওয়ার বিষয়ে আদালত তাঁকে কোনো নির্দেশনা দেননি। তবে কেন বেতনের টাকা ছাড় দিচ্ছেন না, এমন প্রশ্নের জবাবে সোনালী ব্যাংক বাগমারার ভবানীগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক কামরুল হাসান কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
No comments