চার বড় প্রকল্পে হাত দিচ্ছে চউক by একরামুল হক
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক) নগরের যোগাযোগব্যবস্থা আরও সহজ করতে তিনটি দুটি রাস্তা তৈরি ও একটি সম্প্রসারণের কাজে হাত দিতে যাচ্ছে। এ ছাড়া মুরাদপুর থেকে টাইগারপাস পর্যন্ত উড়ালসড়ক নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে সংস্থাটির।
প্রকল্পগুলো জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। এ চারটি প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে নগরের যানজট কমে আসবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
চউক সূত্র জানায়, প্রকল্পগুলো হচ্ছে ফৌজদারহাট-বায়েজিদ সড়ক, ডিসি সড়ক (দিদার মার্কেট থেকে মৌসুমি আবাসিক এলাকা হয়ে বাকলিয়া) এবং বাকলিয়া এক্সেস সড়ক। তিনটি প্রকল্পের জন্য প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৫৫ কোটি টাকা। সরকার পুরো অর্থের জোগান দেবে বলে জানা গেছে। এ ছাড়া মুরাদপুর থেকে টাইগারপাস পর্যন্ত উড়ালসড়কের নির্মাণকাজও চলতি বছরে শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এটির প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৫০ কোটি টাকা।
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রকৌশলীরা জানান, এই সরকারের আমলেই চট্টগ্রাম নগরে ব্যাপক উন্নয়নকাজ শুরু হয়। কয়েক মাসের মধ্যে নগরের আরও কয়েকটি রাস্তার সম্প্রসারণকাজ শেষ হলে নগরবাসী এর সুফল পাবে।
চউক সূত্র আরও জানায়, চট্টগ্রাম নগরের ওপর দিয়ে তিনটি পার্বত্য জেলা, কক্সবাজার ও দক্ষিণ চট্টগ্রামের গাড়ি চলাচল এড়ানোর জন্য বাইপাস সড়ক নির্মাণের প্রস্তাব আছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন মহাপরিকল্পনায়। ফৌজদারহাট থেকে বায়েজিদ পর্যন্ত রাস্তাটি নির্মিত হলে চট্টগ্রাম নগরের ওপর দিয়ে গাড়ির চাপ কমে যাবে। এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ২০৪ কোটি টাকা। এটি চার লেনের সড়ক হবে।
দক্ষিণ চট্টগ্রাম কিংবা কক্সবাজার বা বান্দরবান থেকে নগরে যাতায়াতের দুটি পথ আছে। একটি পথ বহদ্দারহাট হয়ে তৃতীয় শাহ আমানত সেতু, অন্যটি বহদ্দারহাট ও আরাকান সড়ক হয়ে কালুরঘাট সেতু পর্যন্ত। তবে ছোট গাড়ির কিছু যাত্রী শাহ আমানত সেতু পার হয়ে চাক্তাই ও কোতোয়ালি মোড় দিয়ে নগরে প্রবেশ করে। চউক বাকলিয়া এক্সেস সড়ক নির্মাণকাজে হাত দিতে যাচ্ছে। সড়কটি ৬০ ফুট চওড়া হবে। এটি চন্দনপুরা থেকে শাহ আমানত সেতুর কাছাকাছি সড়কের সঙ্গে মিশে যাবে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।
এদিকে, ঘনবসতি বলে নগরের বাকলিয়া ঘিঞ্জি এলাকা হিসেবে পরিচিত। নগরের এই অংশের রাস্তাগুলোতে একটি রিকশা বিপরীত দিক থেকে আসা একটি প্রাইভেট কারকে পাশ কাটিয়ে যেতে পারে না। চউক দিদার মার্কেট থেকে মৌসুমি আবাসিক এলাকা হয়ে বাকলিয়া পর্যন্ত এই সড়কটি ৩৪ ফুট চওড়া করবে। এ প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ২১ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে।
চউক সূত্র জানায়, প্রকল্পগুলো হচ্ছে ফৌজদারহাট-বায়েজিদ সড়ক, ডিসি সড়ক (দিদার মার্কেট থেকে মৌসুমি আবাসিক এলাকা হয়ে বাকলিয়া) এবং বাকলিয়া এক্সেস সড়ক। তিনটি প্রকল্পের জন্য প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৫৫ কোটি টাকা। সরকার পুরো অর্থের জোগান দেবে বলে জানা গেছে। এ ছাড়া মুরাদপুর থেকে টাইগারপাস পর্যন্ত উড়ালসড়কের নির্মাণকাজও চলতি বছরে শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এটির প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৫০ কোটি টাকা।
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রকৌশলীরা জানান, এই সরকারের আমলেই চট্টগ্রাম নগরে ব্যাপক উন্নয়নকাজ শুরু হয়। কয়েক মাসের মধ্যে নগরের আরও কয়েকটি রাস্তার সম্প্রসারণকাজ শেষ হলে নগরবাসী এর সুফল পাবে।
চউক সূত্র আরও জানায়, চট্টগ্রাম নগরের ওপর দিয়ে তিনটি পার্বত্য জেলা, কক্সবাজার ও দক্ষিণ চট্টগ্রামের গাড়ি চলাচল এড়ানোর জন্য বাইপাস সড়ক নির্মাণের প্রস্তাব আছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন মহাপরিকল্পনায়। ফৌজদারহাট থেকে বায়েজিদ পর্যন্ত রাস্তাটি নির্মিত হলে চট্টগ্রাম নগরের ওপর দিয়ে গাড়ির চাপ কমে যাবে। এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ২০৪ কোটি টাকা। এটি চার লেনের সড়ক হবে।
দক্ষিণ চট্টগ্রাম কিংবা কক্সবাজার বা বান্দরবান থেকে নগরে যাতায়াতের দুটি পথ আছে। একটি পথ বহদ্দারহাট হয়ে তৃতীয় শাহ আমানত সেতু, অন্যটি বহদ্দারহাট ও আরাকান সড়ক হয়ে কালুরঘাট সেতু পর্যন্ত। তবে ছোট গাড়ির কিছু যাত্রী শাহ আমানত সেতু পার হয়ে চাক্তাই ও কোতোয়ালি মোড় দিয়ে নগরে প্রবেশ করে। চউক বাকলিয়া এক্সেস সড়ক নির্মাণকাজে হাত দিতে যাচ্ছে। সড়কটি ৬০ ফুট চওড়া হবে। এটি চন্দনপুরা থেকে শাহ আমানত সেতুর কাছাকাছি সড়কের সঙ্গে মিশে যাবে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।
এদিকে, ঘনবসতি বলে নগরের বাকলিয়া ঘিঞ্জি এলাকা হিসেবে পরিচিত। নগরের এই অংশের রাস্তাগুলোতে একটি রিকশা বিপরীত দিক থেকে আসা একটি প্রাইভেট কারকে পাশ কাটিয়ে যেতে পারে না। চউক দিদার মার্কেট থেকে মৌসুমি আবাসিক এলাকা হয়ে বাকলিয়া পর্যন্ত এই সড়কটি ৩৪ ফুট চওড়া করবে। এ প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ২১ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে।
No comments