অ্যাঙ্গোলা দুর্ঘটনা- নববর্ষের প্রার্থনা সভায় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে ১৬ জনের মৃত্যু
অ্যাঙ্গোলায় নববর্ষ উপলক্ষে আয়োজিত প্রার্থনা সভায় যোগ দিতে গিয়ে ভিড়ের কারণে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে অন্তত ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ১২০ জন।
এদিকে আইভরি কোস্টে নববর্ষ উদ্যাপন করতে গিয়ে পদদলিত হয়ে ৬১ জনের মৃত্যুর ঘটনায় তিন দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে।
নববর্ষ উপলক্ষে অ্যাঙ্গোলার রাজধানী লুয়ান্ডার সিটাডেলা ডেসপোর্তিভা স্টেডিয়ামে প্রার্থনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে প্রত্যাশার চেয়েও বেশি মানুষ চলে আসায় মর্মান্তিক এ দুর্ঘটনা ঘটে। প্রার্থনা সভার আয়োজনকারী গির্জার একজন প্রতিনিধি জানান, অনুষ্ঠানে প্রায় ৭০ হাজার মানুষ উপস্থিত হয়। অতিরিক্ত মানুষের চাপে চার শিশুসহ ১৬ জন মারা যায়।
অ্যাঙ্গোলা পুলিশের উপ-অধিনায়ক পাওলো গাসপার আলমেইডা জানান, ১৬ জনের মৃত্যুর বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। ভিড়ের কারণে শ্বাসরোধেই তাদের মৃত্যু হয়েছে।
আইভরি কোস্টে পদদলিত হয়ে মৃত্যুর ঘটনাকে জাতীয় বিপর্যয় হিসেবে উল্লেখ করে তিন দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট আলাসেন ওয়াতেরা। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শীর বরাত দিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে বলা হয়েছে, একদল যুবক ছুরি দেখিয়ে স্টেডিয়ামে আসা দর্শকদের মুঠোফোন কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে আতঙ্ক ও হুড়োহুড়ি শুরু হয়। এ ঘটনায় আহত একজন হাসপাতালে জানান, নিরাপত্তা কর্মীরা জটলা ভেঙে দিতে কঠোর আচরণ করেন। এতে লোকজনের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ফলে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
ওই আয়োজনে যুক্তরাষ্ট্রের শিল্পী ক্রিস ব্রাউনের গান গাওয়ার কথা ছিল। ৬৫ হাজার ধারণক্ষমতার স্টেডিয়ামে আতশবাজি প্রদর্শনী শেষ হওয়ার পর ঠিক কী কারণে হুড়োহুড়ি শুরু হয়, তা এখনো সুস্পষ্টভাবে জানা যায়নি। বিবিসি ও এএফপি।
নববর্ষ উপলক্ষে অ্যাঙ্গোলার রাজধানী লুয়ান্ডার সিটাডেলা ডেসপোর্তিভা স্টেডিয়ামে প্রার্থনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে প্রত্যাশার চেয়েও বেশি মানুষ চলে আসায় মর্মান্তিক এ দুর্ঘটনা ঘটে। প্রার্থনা সভার আয়োজনকারী গির্জার একজন প্রতিনিধি জানান, অনুষ্ঠানে প্রায় ৭০ হাজার মানুষ উপস্থিত হয়। অতিরিক্ত মানুষের চাপে চার শিশুসহ ১৬ জন মারা যায়।
অ্যাঙ্গোলা পুলিশের উপ-অধিনায়ক পাওলো গাসপার আলমেইডা জানান, ১৬ জনের মৃত্যুর বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। ভিড়ের কারণে শ্বাসরোধেই তাদের মৃত্যু হয়েছে।
আইভরি কোস্টে পদদলিত হয়ে মৃত্যুর ঘটনাকে জাতীয় বিপর্যয় হিসেবে উল্লেখ করে তিন দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট আলাসেন ওয়াতেরা। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শীর বরাত দিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে বলা হয়েছে, একদল যুবক ছুরি দেখিয়ে স্টেডিয়ামে আসা দর্শকদের মুঠোফোন কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে আতঙ্ক ও হুড়োহুড়ি শুরু হয়। এ ঘটনায় আহত একজন হাসপাতালে জানান, নিরাপত্তা কর্মীরা জটলা ভেঙে দিতে কঠোর আচরণ করেন। এতে লোকজনের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ফলে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
ওই আয়োজনে যুক্তরাষ্ট্রের শিল্পী ক্রিস ব্রাউনের গান গাওয়ার কথা ছিল। ৬৫ হাজার ধারণক্ষমতার স্টেডিয়ামে আতশবাজি প্রদর্শনী শেষ হওয়ার পর ঠিক কী কারণে হুড়োহুড়ি শুরু হয়, তা এখনো সুস্পষ্টভাবে জানা যায়নি। বিবিসি ও এএফপি।
No comments