কাঁচপুরে শীতলক্ষ্যা দখল- আ.লীগের ১৭ জনের নামে মামলা, লোক দেখানো অভিযান
কাঁচপুর সেতুর পূর্ব প্রান্তে শীতলক্ষ্যা নদী দখল করে বালু ব্যবসার অভিযোগে গত মঙ্গলবার আওয়ামী লীগের ১৭ জন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ।
পরে গতকাল বুধবার সেখানে উচ্ছেদ অভিযানে গেলেও ক্ষমতাসীনদের চাপে কর্তৃপক্ষ ফিরে আসে বলে অভিযোগ উঠেছে।
বিআইডব্লিউটিএর নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরের ভারপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন উপপরিচালক আলমগীর কবীর মঙ্গলবার রাতে সোনারগাঁ থানায় মামলাটি করেন। মামলার এজাহারে আওয়ামী লীগের যেসব নেতা-কর্মীর নাম উল্লেখ রয়েছে তাঁরা হলেন: মো. এরশাদ, মো. এসহাক, রাসেল মাহমুদ, বাবু ওমর, লাবু মিয়া, সাইফুল ইসলাম, খোকন মিয়া, মনজুর হোসেন, মিজানুর রহমান, মো. রাসেদ, নিজাম উদ্দিন, জামান খান, মুসলিম খান, মো. আলমগীর, মিলন খান, কামাল সাওকত ও আজমত খান।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, মামলার পরও গতকাল সেখানে বালু ব্যবসায়ীরা কর্মকাণ্ড অব্যাহত রাখেন। স্থানীয় সাংবাদিকেরা বিষয়টি জানালে প্রশাসন নড়েচড়ে বসে। দুপুরের দিকে সোনারগাঁ থানার পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে ঘটনাস্থলে যায় প্রশাসন ও বিআইডব্লিউটিএর কর্মকর্তারা। তবে তাঁরা সেতুর নিচে গেলে সরকারি দলের নেতা-কর্মীরা উচ্ছেদ না করতে চাপ শুরু করেন। একপর্যায়ে বিআইডব্লিউটিএর কর্মকর্তারা চলে যান।
অভিযান পরিচালনার দায়িত্বরত নারায়ণগঞ্জের নির্বাহী হাকিম মো. মফিজুর রহমান একাই বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত সেখানে ছিলেন। তিনি বলেন, ‘কেউ নিলামে অংশ নেয়নি বিধায় সরকারি খরচে আমরা বালু সরিয়ে অন্যত্র নিয়ে যাব।’
মামলার বাদী আলমগীর কবির বলেন, ‘আমাদের ওপর কোনো রাজনৈতিক চাপ নেই। আমরা অবশ্যই নদী দখলমুক্ত করব।’
বিআইডব্লিউটিএর নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরের ভারপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন উপপরিচালক আলমগীর কবীর মঙ্গলবার রাতে সোনারগাঁ থানায় মামলাটি করেন। মামলার এজাহারে আওয়ামী লীগের যেসব নেতা-কর্মীর নাম উল্লেখ রয়েছে তাঁরা হলেন: মো. এরশাদ, মো. এসহাক, রাসেল মাহমুদ, বাবু ওমর, লাবু মিয়া, সাইফুল ইসলাম, খোকন মিয়া, মনজুর হোসেন, মিজানুর রহমান, মো. রাসেদ, নিজাম উদ্দিন, জামান খান, মুসলিম খান, মো. আলমগীর, মিলন খান, কামাল সাওকত ও আজমত খান।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, মামলার পরও গতকাল সেখানে বালু ব্যবসায়ীরা কর্মকাণ্ড অব্যাহত রাখেন। স্থানীয় সাংবাদিকেরা বিষয়টি জানালে প্রশাসন নড়েচড়ে বসে। দুপুরের দিকে সোনারগাঁ থানার পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে ঘটনাস্থলে যায় প্রশাসন ও বিআইডব্লিউটিএর কর্মকর্তারা। তবে তাঁরা সেতুর নিচে গেলে সরকারি দলের নেতা-কর্মীরা উচ্ছেদ না করতে চাপ শুরু করেন। একপর্যায়ে বিআইডব্লিউটিএর কর্মকর্তারা চলে যান।
অভিযান পরিচালনার দায়িত্বরত নারায়ণগঞ্জের নির্বাহী হাকিম মো. মফিজুর রহমান একাই বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত সেখানে ছিলেন। তিনি বলেন, ‘কেউ নিলামে অংশ নেয়নি বিধায় সরকারি খরচে আমরা বালু সরিয়ে অন্যত্র নিয়ে যাব।’
মামলার বাদী আলমগীর কবির বলেন, ‘আমাদের ওপর কোনো রাজনৈতিক চাপ নেই। আমরা অবশ্যই নদী দখলমুক্ত করব।’
No comments