ঘটা করে উদ্বোধনের পর থেকে বন্ধ সমবায় বাজার
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলা শহরের কলেজ বাজারের একটি বিপণিবিতানে গত ২০ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে সমবায় বাজারের উদ্বোধন করা হলেও এর পর থেকে সেটি বন্ধ রয়েছে। এতে বাজারটি স্থাপনের লক্ষ্য ভেস্তে যেতে বসেছে।
উপজেলা সমবায় অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে উত্পাদক ও ভোক্তা ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হয়। উত্পাদক সমবায় সমিতি তাদের কৃষি ও ভোগ্যপণ্য সরাসরি সমবায় বাজারে বিক্রি করলে ন্যায্যমূল্য পাবে। এতে মধ্যস্বত্বভোগীর কোনো কর্তৃত্ব থাকবে না ও ভোক্তারাও উপকৃত হবেন। তাই স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় দেশের প্রতিটি উপজেলায় সমবায় বাজার স্থাপন বাধ্যতামূলক করেছে।
এর পরিপ্রেক্ষিতে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ থেকে ২০১১ সালের আগস্ট মাসে জয়পুরহাট জেলা সমবায় অধিদপ্তরে একটি চিঠি পাঠানো হয়। পরের মাসেই জেলা সমবায় অধিদপ্তর উপজেলা পর্যায়ে সমবায় বাজার স্থাপনে জন্য উপজেলা সমবায় অধিদপ্তরে চিঠি পাঠায়। ওই চিঠি পাওয়ার পর আক্কেলপুর উপজেলা সমবায় কার্যালয় বাজার স্থাপনের উদ্যোগ নেয়।
উপজেলা সমবায় অধিদপ্তর আক্কেলপুর যুব উন্নয়ন বহুমুখী ও মত্স্য খামার সমবায় সমিতি লিমিটেডকে সমবায় বাজার স্থাপনের দায়িত্ব দেয়। ওই সমিতি একটি দোকান ভাড়া নিয়ে সমবায় বাজারের সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেয়। ২০ ডিসেম্বর ওই বাজারটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ারুল হক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাখাওয়াত হোসেন। পরে উপজেলা সমবায় অধিদপ্তর সমবায় বাজারটি চালু হয়েছে জানিয়ে এ-সংক্রান্ত সংবাদ পত্রিকায় ও উদ্বোধনের ছবি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠায়।
বাজারের পাশের স্টুডিও ব্যবসায়ী বিজয় বলেন, সমবায় বাজারটি আসলে সাইনবোর্ড-সর্বস্ব। শুধু উদ্বোধনের দিনই ওই বাজার খোলা ছিল। পরদিন থেকে তা বন্ধ রয়েছে। গত মঙ্গলবার দুপুরে দেখা গেছে, সাইনবোর্ড টাঙানো থাকলেও বাজার বন্ধ রয়েছে। আশপাশের ব্যবসায়ীরা জানান, যেই দিন উদ্বোধন করা হয়েছে, সেই দিন কয়েক ঘণ্টার জন্য বাজার খোলা রাখা হয়েছিল।
বাজার পরিচালনার দায়িত্বে থাকা আক্কেলপুর যুব উন্নয়ন বহুমুখী ও মত্স্য খামার সমবায় সমিতি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন জানান, সমবায় বাজার সম্পর্কে তাঁকে তেমন কোনো ধারণা দেওয়া হয়নি। উপজেলা সমবায় কর্মকর্তার অনুরোধে বাজার চালু করা হয়েছে। ১৬ টাকার একটি সাবান কিনে এনে সমবায় বাজার রাখলে লোকজন তার দাম বলছে ১৪ টাকা। এ কারণে বাজার খোলা রাখা সম্ভব হয়নি।
উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা নৃপেন্দ্রনাথ দাস বলেন, ‘বাজার বন্ধ থাকলে আমার কী করার আছে। তবে এটি খুলে রাখার জন্য তাগাদা দিচ্ছি। কিন্তু কাজ হচ্ছে না।’
ইউএনও সাখাওয়াত হোসেন বলেন, সমবায় বাজারটি কেন বন্ধ রাখা রয়েছে সে ব্যাপারে খোঁজ নেওয়া হবে।
এর পরিপ্রেক্ষিতে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ থেকে ২০১১ সালের আগস্ট মাসে জয়পুরহাট জেলা সমবায় অধিদপ্তরে একটি চিঠি পাঠানো হয়। পরের মাসেই জেলা সমবায় অধিদপ্তর উপজেলা পর্যায়ে সমবায় বাজার স্থাপনে জন্য উপজেলা সমবায় অধিদপ্তরে চিঠি পাঠায়। ওই চিঠি পাওয়ার পর আক্কেলপুর উপজেলা সমবায় কার্যালয় বাজার স্থাপনের উদ্যোগ নেয়।
উপজেলা সমবায় অধিদপ্তর আক্কেলপুর যুব উন্নয়ন বহুমুখী ও মত্স্য খামার সমবায় সমিতি লিমিটেডকে সমবায় বাজার স্থাপনের দায়িত্ব দেয়। ওই সমিতি একটি দোকান ভাড়া নিয়ে সমবায় বাজারের সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেয়। ২০ ডিসেম্বর ওই বাজারটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ারুল হক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাখাওয়াত হোসেন। পরে উপজেলা সমবায় অধিদপ্তর সমবায় বাজারটি চালু হয়েছে জানিয়ে এ-সংক্রান্ত সংবাদ পত্রিকায় ও উদ্বোধনের ছবি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠায়।
বাজারের পাশের স্টুডিও ব্যবসায়ী বিজয় বলেন, সমবায় বাজারটি আসলে সাইনবোর্ড-সর্বস্ব। শুধু উদ্বোধনের দিনই ওই বাজার খোলা ছিল। পরদিন থেকে তা বন্ধ রয়েছে। গত মঙ্গলবার দুপুরে দেখা গেছে, সাইনবোর্ড টাঙানো থাকলেও বাজার বন্ধ রয়েছে। আশপাশের ব্যবসায়ীরা জানান, যেই দিন উদ্বোধন করা হয়েছে, সেই দিন কয়েক ঘণ্টার জন্য বাজার খোলা রাখা হয়েছিল।
বাজার পরিচালনার দায়িত্বে থাকা আক্কেলপুর যুব উন্নয়ন বহুমুখী ও মত্স্য খামার সমবায় সমিতি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন জানান, সমবায় বাজার সম্পর্কে তাঁকে তেমন কোনো ধারণা দেওয়া হয়নি। উপজেলা সমবায় কর্মকর্তার অনুরোধে বাজার চালু করা হয়েছে। ১৬ টাকার একটি সাবান কিনে এনে সমবায় বাজার রাখলে লোকজন তার দাম বলছে ১৪ টাকা। এ কারণে বাজার খোলা রাখা সম্ভব হয়নি।
উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা নৃপেন্দ্রনাথ দাস বলেন, ‘বাজার বন্ধ থাকলে আমার কী করার আছে। তবে এটি খুলে রাখার জন্য তাগাদা দিচ্ছি। কিন্তু কাজ হচ্ছে না।’
ইউএনও সাখাওয়াত হোসেন বলেন, সমবায় বাজারটি কেন বন্ধ রাখা রয়েছে সে ব্যাপারে খোঁজ নেওয়া হবে।
No comments