ডাব্লিউএইচওর প্রতিবেদন-মৌসুমি রোগের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুত ছড়াচ্ছে ডেঙ্গু
ডেঙ্গু মৌসুমি রোগ-বালাইয়ের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়ে। প্রতিবছর বিশ্বে গড়ে প্রায় পাঁচ কোটি মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হয়। গত বুধবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডাব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে ডেঙ্গুকে 'বৈশ্বিক হুমকি' হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ৫০ বছরে প্রকোপ দেখা গেছে এমন ৩০টি মৌসুমি রোগের মধ্যে ডেঙ্গু সবচেয়ে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে, যা বৈশ্বিক মহামারির আকার ধারণ করতে পারে। দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার কারণ হিসেবে প্রতিবেদনে বলা হয়, মানুষের যাতায়াত, বিভিন্ন বাঁশজাত পণ্য ও পুরান টায়ার আমদানির মাধ্যমে ডেঙ্গু দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এমনকি বন্যা ও জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গেও ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ার সম্পর্ক রয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানায়, এ রোগে এখন পর্যন্ত কোনো সফল প্রতিষেধক টিকা তৈরি করা সম্ভব হয়নি। তাই সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমেই কেবল এ রোগ থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব।
ডাব্লিউএইচওর মৌসুমি রোগ-বালাই বিষয়ক বিভাগের বিশেষজ্ঞ ড. রামান ভিলেউধান জানান, প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত অনুযায়ী বিশ্বে ১০০টি দেশে প্রতিবছর ২০ লাখ মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়। এদের মধ্যে এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকায় পাঁচ থেকে ছয় হাজার মানুষের মৃত্যু হয়।
কিন্তু বাস্তবে প্রতিবছর বিশ্বে আরো বেশিসংখ্যক মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয় বলে দাবি করেন ড. রামান। তিনি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবে প্রতিবছর পাঁচ কোটি মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হয়। কিন্তু অনেক স্বাধীন সংস্থার হিসাবে দেখা গেছে এ সংখ্যা প্রায় ১০ কোটি। তিনি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবকে একটি সীমাবদ্ধ জরিপ বলেও মন্তব্য করেন।
ড. রামান বলেন, 'আমরা বাঁশজাত পণ্য, পুরান টায়ার ইত্যাদির আমদানি নিয়ন্ত্রণ করার উপায় বের করার চেষ্টা করছি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবে ১৯৫০ সালের দিকে বিশ্বে গুটিকয়েক এলাকায় ডেঙ্গুর প্রকোপ ছিল। কিন্তু এখন ১২৫টিরও বেশি দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ রয়েছে। সূত্র : ডন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানায়, এ রোগে এখন পর্যন্ত কোনো সফল প্রতিষেধক টিকা তৈরি করা সম্ভব হয়নি। তাই সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমেই কেবল এ রোগ থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব।
ডাব্লিউএইচওর মৌসুমি রোগ-বালাই বিষয়ক বিভাগের বিশেষজ্ঞ ড. রামান ভিলেউধান জানান, প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত অনুযায়ী বিশ্বে ১০০টি দেশে প্রতিবছর ২০ লাখ মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়। এদের মধ্যে এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকায় পাঁচ থেকে ছয় হাজার মানুষের মৃত্যু হয়।
কিন্তু বাস্তবে প্রতিবছর বিশ্বে আরো বেশিসংখ্যক মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয় বলে দাবি করেন ড. রামান। তিনি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবে প্রতিবছর পাঁচ কোটি মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হয়। কিন্তু অনেক স্বাধীন সংস্থার হিসাবে দেখা গেছে এ সংখ্যা প্রায় ১০ কোটি। তিনি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবকে একটি সীমাবদ্ধ জরিপ বলেও মন্তব্য করেন।
ড. রামান বলেন, 'আমরা বাঁশজাত পণ্য, পুরান টায়ার ইত্যাদির আমদানি নিয়ন্ত্রণ করার উপায় বের করার চেষ্টা করছি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবে ১৯৫০ সালের দিকে বিশ্বে গুটিকয়েক এলাকায় ডেঙ্গুর প্রকোপ ছিল। কিন্তু এখন ১২৫টিরও বেশি দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ রয়েছে। সূত্র : ডন।
No comments