বিশ্বের প্রতি আফ্রিকার নেতারা-মালির ব্যাপারে ব্যবস্থা নিন
মালিতে ব্যাপকতর আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন পশ্চিম আফ্রিকার নেতারা। দেশটিতে সমন্বিত সামরিক অভিযান পরিচালনা নিয়ে আলোচনায় আইভরি কোস্টের রাজধানী আবিদজানে আয়োজিত বৈঠকের আগে তাঁরা এ আহ্বান জানান।
পশ্চিম আফ্রিকার আঞ্চলিক জোটের নেতারা গতকাল শনিবার এ বৈঠকে মিলিত হন। ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী লরাঁ ফ্যাবিয়াসও এ বৈঠকে যোগ দেন। এদিকে ফরাসি বিমান হামলার মুখে শুক্রবার দুটি শহর থেকে পিছু হটে বিচ্ছিন্নতাবাদী যোদ্ধারা।
বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য আবিদজানে পৌঁছেই ফ্যাবিয়াস বলেন, 'মালির ব্যাপারে আফ্রিকানদের ব্যবস্থা নেওয়ার সময় এসেছে। যত দ্রুত সম্ভব তা করতে হবে। আমাদের বৈঠকের লক্ষ্যও এটাই।' দেশটির ইসলামপন্থী বিদ্রোহীদের দমনে মালি ও ফরাসি সেনাদের সহায়তা বাড়ানোর উপায় নিয়ে ওই বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
মালির উত্তরাঞ্চল দখলে নেওয়া ইসলামপন্থী বিদ্রোহীদের দমনে সেখানে যৌথ সেনা অভিযান চালাচ্ছে মালি ও ফরাসি সেনারা। গতকাল ফ্রান্স জানিয়েছে, তাদের সেনাসংখ্যা দু্ই হাজার থেকে বাড়িয়ে আড়াই হাজার করা হবে। ফরাসি বিমান হামলার মুখে এরই মধ্যে মালির দুটি শহর থেকে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে বিদ্রোহীরা। মালির সরকারি কর্মকর্তারা জানান, দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর দিয়াবালি ত্যাগ করেছে বিদ্রোহীরা। এ ছাড়া ফরাসি সেনাদের সহায়তায় কোনা শহরটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে মালির সেনারা।
গত বৃহস্পতিবার প্রথম দফায় মালির রাজধানী বামাকোয় আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ থেকে ১০০ সেনার একটি দল পৌঁছে। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ টোগো ও নাইজার থেকে পাঠানো এই সেনারা মালি ও ফরাসি সেনাদের সামরিক অভিযান পরিচালনায় সহায়তা করবে। এ ছাড়া নাইজেরিয়ার নেতৃত্বে শাদ, বেনিন, ঘানা, নাইজার, সেনেগাল, বুরকিনা ফাসো ও টোগো সেনা পাঠাবে বলে জানা গেছে। নাইজেরিয়া জানিয়েছে, সেনাসংখ্যা এক হাজার ২০০-তে উন্নীত করবে তারা। সূত্র : এএফপি, বিবিসি।
বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য আবিদজানে পৌঁছেই ফ্যাবিয়াস বলেন, 'মালির ব্যাপারে আফ্রিকানদের ব্যবস্থা নেওয়ার সময় এসেছে। যত দ্রুত সম্ভব তা করতে হবে। আমাদের বৈঠকের লক্ষ্যও এটাই।' দেশটির ইসলামপন্থী বিদ্রোহীদের দমনে মালি ও ফরাসি সেনাদের সহায়তা বাড়ানোর উপায় নিয়ে ওই বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
মালির উত্তরাঞ্চল দখলে নেওয়া ইসলামপন্থী বিদ্রোহীদের দমনে সেখানে যৌথ সেনা অভিযান চালাচ্ছে মালি ও ফরাসি সেনারা। গতকাল ফ্রান্স জানিয়েছে, তাদের সেনাসংখ্যা দু্ই হাজার থেকে বাড়িয়ে আড়াই হাজার করা হবে। ফরাসি বিমান হামলার মুখে এরই মধ্যে মালির দুটি শহর থেকে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে বিদ্রোহীরা। মালির সরকারি কর্মকর্তারা জানান, দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর দিয়াবালি ত্যাগ করেছে বিদ্রোহীরা। এ ছাড়া ফরাসি সেনাদের সহায়তায় কোনা শহরটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে মালির সেনারা।
গত বৃহস্পতিবার প্রথম দফায় মালির রাজধানী বামাকোয় আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ থেকে ১০০ সেনার একটি দল পৌঁছে। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ টোগো ও নাইজার থেকে পাঠানো এই সেনারা মালি ও ফরাসি সেনাদের সামরিক অভিযান পরিচালনায় সহায়তা করবে। এ ছাড়া নাইজেরিয়ার নেতৃত্বে শাদ, বেনিন, ঘানা, নাইজার, সেনেগাল, বুরকিনা ফাসো ও টোগো সেনা পাঠাবে বলে জানা গেছে। নাইজেরিয়া জানিয়েছে, সেনাসংখ্যা এক হাজার ২০০-তে উন্নীত করবে তারা। সূত্র : এএফপি, বিবিসি।
No comments