কানাডার সমন আদালতে চ্যালেঞ্জ করবেন কাদরি
কানাডার ফেডারেল কোর্টের জারি করা সমনের বিরুদ্ধে আপিল করবেন পাকিস্তানের প্রভাবশালী ধর্মীয় নেতা তাহির-উল কাদির। এ জন্য ইতিমধ্যে তিনি আইনজীবীও নিয়োগ দিয়েছেন। গতকাল পাকিস্তানের গণমাধ্যমগুলো এ কথা জানায়।
গণমাধ্যমের খবরে আরো বলা হয়েছে, কাদরি সপরিবারে জানুয়ারি মাসের শেষের দিকে কানাডা ফিরে যাবেন। তবে কাদরির দল তেহরিক-ই-মিনহাজুল কোরআনের (টিকিউএম) নেতারা এ খবরকে গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছেন।
২০০৮ সালে রাজনৈতিক আশ্রয় চাওয়ার সময় কাদরি কানাডা কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছিলেন তাঁকে পাকিস্তানে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। এর পরই কানাডা তাঁকে আশ্রয় দেয়। কিন্তু কাদরি বর্তমানে পাকিস্তানে অবস্থান করছেন। এ জন্য রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশ (আরসিএমপি) আদালতে কাদরির বিরুদ্ধে শর্ত ভঙ্গের অভিযোগ তুলেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে রাজনৈতিক আশ্রয় নেওয়ার শর্ত ভঙ্গের অভিযোগে কাদরির বিরুদ্ধে গত শুক্রবার সমন জারি করে কানাডার ফেডারেল কোর্ট। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তাঁকে শর্ত ভঙ্গের কারণ ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
কাদরি কানাডার ফেডারেল কোর্টে তাঁর হয়ে আইনি লড়াইয়ের জন্য চারজন আইনজীবী নিয়োগ দিয়েছেন। কারণ তাঁর আগের আইনজীবী মেন্দাল গ্রিন তাঁর পক্ষ নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। কানাডার কাছে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনার সময় কাদরিকে সাহায্য করেছিলেন মেন্দাল। তবে টিকিউএমের এক মুখপাত্রের দাবি, কাদরির বিরুদ্ধে সমন জারির খবর ভিত্তিহীন।
এদিকে পাকিস্তানের কয়েকটি সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে, চলতি মাসের শেষ দিকে কাদরি কানাডা ফিরে যাচ্ছেন। কাদরি ২৭ জানুয়ারি পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) নেতৃত্বাধীন সরকারের প্রতিনিধি দলের বৈঠক করবেন। পরদিন দেশ ছাড়বেন।
তবে টিকিউএমের পক্ষ থেকে এ খবর প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। সংগঠনের সদস্য তানভির খান জানান, চলতি মাসের শেষে কাদরি কানাডা যাচ্ছেন_এমন খবর ঠিক না। তবে ২৮ জানুয়ারি কানাডাগামী ফ্লাইটে কাদরি ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের আসন বুকিং দেওয়ার খবর সত্যি বলে তিনি জানান।
গত মাসে কাদরি পাকিস্তানে ফেরেন। দেশে ফিরেই সরকারের বিরুদ্ধে জিহাদের ঘোষণা দেন। নির্বাচনী সংস্কার ও সরকারের দুর্নীতি বন্ধের দাবিতে তিনি পাঁচ দিনব্যাপী ইসলামাবাদমুখী লংমার্চও করেন। পরে সমর্থকদের নিয়ে ইসলামাবাদে সমাবেশ করেন। সূত্র : ডন, এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
২০০৮ সালে রাজনৈতিক আশ্রয় চাওয়ার সময় কাদরি কানাডা কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছিলেন তাঁকে পাকিস্তানে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। এর পরই কানাডা তাঁকে আশ্রয় দেয়। কিন্তু কাদরি বর্তমানে পাকিস্তানে অবস্থান করছেন। এ জন্য রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশ (আরসিএমপি) আদালতে কাদরির বিরুদ্ধে শর্ত ভঙ্গের অভিযোগ তুলেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে রাজনৈতিক আশ্রয় নেওয়ার শর্ত ভঙ্গের অভিযোগে কাদরির বিরুদ্ধে গত শুক্রবার সমন জারি করে কানাডার ফেডারেল কোর্ট। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তাঁকে শর্ত ভঙ্গের কারণ ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
কাদরি কানাডার ফেডারেল কোর্টে তাঁর হয়ে আইনি লড়াইয়ের জন্য চারজন আইনজীবী নিয়োগ দিয়েছেন। কারণ তাঁর আগের আইনজীবী মেন্দাল গ্রিন তাঁর পক্ষ নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। কানাডার কাছে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনার সময় কাদরিকে সাহায্য করেছিলেন মেন্দাল। তবে টিকিউএমের এক মুখপাত্রের দাবি, কাদরির বিরুদ্ধে সমন জারির খবর ভিত্তিহীন।
এদিকে পাকিস্তানের কয়েকটি সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে, চলতি মাসের শেষ দিকে কাদরি কানাডা ফিরে যাচ্ছেন। কাদরি ২৭ জানুয়ারি পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) নেতৃত্বাধীন সরকারের প্রতিনিধি দলের বৈঠক করবেন। পরদিন দেশ ছাড়বেন।
তবে টিকিউএমের পক্ষ থেকে এ খবর প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। সংগঠনের সদস্য তানভির খান জানান, চলতি মাসের শেষে কাদরি কানাডা যাচ্ছেন_এমন খবর ঠিক না। তবে ২৮ জানুয়ারি কানাডাগামী ফ্লাইটে কাদরি ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের আসন বুকিং দেওয়ার খবর সত্যি বলে তিনি জানান।
গত মাসে কাদরি পাকিস্তানে ফেরেন। দেশে ফিরেই সরকারের বিরুদ্ধে জিহাদের ঘোষণা দেন। নির্বাচনী সংস্কার ও সরকারের দুর্নীতি বন্ধের দাবিতে তিনি পাঁচ দিনব্যাপী ইসলামাবাদমুখী লংমার্চও করেন। পরে সমর্থকদের নিয়ে ইসলামাবাদে সমাবেশ করেন। সূত্র : ডন, এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
No comments