সব তালেবান বন্দিকে ছেড়ে দেবে পাকিস্তান
পাকিস্তান সরকার তাদের হাতে আটক থাকা সব তালেবান বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে। এদের মধ্যে তালেবানের সাবেক দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা মোল্লা বারাদারও রয়েছেন। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব জলিল আব্বাস জিলানি গত শুক্রবার আবুধাবিতে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন।
আফগানিস্তানে শান্তি প্রক্রিয়ার গতি তরান্বিত করতে পাকিস্তান সরকার এ পরিকল্পনা করেছে বলে জানান জিলানি। তবে তালেবান বন্দিদের মুক্তির কোনো নির্দিষ্ট দিনক্ষণ জানাননি তিনি। এর আগে গত কয়েক মাসে ২৬ তালেবান বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে পাকিস্তান।
জিলানি বলেন, 'পাকিস্তানে আটক তালেবান বন্দিদের মুক্তি দেওয়ার জন্য আমরা কাজ করছি। আমাদের লক্ষ্য সবাইকে মুক্তি দেওয়া।' তবে এ বিষয়ে তিনি আর বিস্তারিত কিছু বলেননি। আফগানিস্তান ও পাকিস্তানবিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত ডেভিড পিয়ার্স এবং আফগানিস্তানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী জায়েদ লুদ্দিনের সঙ্গে আবুধাবিতে বৈঠকের পর জিলানি এ কথা বলেন।
ওই বৈঠক প্রসঙ্গে আফগান উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তিন দেশের মধ্যে নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক সম্পর্কের মাত্রা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সম্প্রতি পাকিস্তান সরকার কয়েকজন তালেবান বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার পর শান্তি আলোচনায় গতি এসেছে।
আফগান তালেবান সদস্যরা দোহায় তাঁদের কার্যালয় খোলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। জায়েদ বলেন, '২০১৩ সাল আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বছর। এ বছরেই আমরা শান্তি আলোচনা থেকে সুনির্দিষ্ট ফলাফল পেতে চাই। এ কারণেই শান্তি আলোচনার গতিকে আমরা ধরে রাখতে চাই।'
২০১৪ সালের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে সব বিদেশি সেনা প্রত্যাহারের কথা রয়েছে। এর আগেই তালেবান ও আফগান সরকারের মধ্যে সমঝোতা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। দুই পক্ষের মধ্যে শান্তি আলোচনা চালানোর ক্ষেত্রে পাকিস্তানের সহায়তা প্রয়োজন। সূত্র : এপি, রয়টার্স।
জিলানি বলেন, 'পাকিস্তানে আটক তালেবান বন্দিদের মুক্তি দেওয়ার জন্য আমরা কাজ করছি। আমাদের লক্ষ্য সবাইকে মুক্তি দেওয়া।' তবে এ বিষয়ে তিনি আর বিস্তারিত কিছু বলেননি। আফগানিস্তান ও পাকিস্তানবিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত ডেভিড পিয়ার্স এবং আফগানিস্তানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী জায়েদ লুদ্দিনের সঙ্গে আবুধাবিতে বৈঠকের পর জিলানি এ কথা বলেন।
ওই বৈঠক প্রসঙ্গে আফগান উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তিন দেশের মধ্যে নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক সম্পর্কের মাত্রা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সম্প্রতি পাকিস্তান সরকার কয়েকজন তালেবান বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার পর শান্তি আলোচনায় গতি এসেছে।
আফগান তালেবান সদস্যরা দোহায় তাঁদের কার্যালয় খোলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। জায়েদ বলেন, '২০১৩ সাল আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বছর। এ বছরেই আমরা শান্তি আলোচনা থেকে সুনির্দিষ্ট ফলাফল পেতে চাই। এ কারণেই শান্তি আলোচনার গতিকে আমরা ধরে রাখতে চাই।'
২০১৪ সালের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে সব বিদেশি সেনা প্রত্যাহারের কথা রয়েছে। এর আগেই তালেবান ও আফগান সরকারের মধ্যে সমঝোতা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। দুই পক্ষের মধ্যে শান্তি আলোচনা চালানোর ক্ষেত্রে পাকিস্তানের সহায়তা প্রয়োজন। সূত্র : এপি, রয়টার্স।
No comments