মালিয়ার এখন মুঠোফোন আছে
গত জুলাইয়ে ১৫ বছরে পা দিয়েছে মালিয়া। মার্কিন প্রেসিডেন্টের মেয়ে হলেও এখনো আর দশটি সাধারণ পরিবারের মতোই তার জীবন। তা না হলে কি মুঠোফোনের মতো দরকারি, সহজলভ্য পণ্যটি পেতে তাকে এত বছর অপেক্ষা করতে হয়?
কিন্তু বাবা বারাক ওবামা ও মা মিশেল ওবামা জানালেন, তাঁদের বড় মেয়ে এখন মুঠোফোন ব্যবহার করছে। ছেলেবন্ধুদের কাছ থেকে কলও পাচ্ছে।
বড়দিনের ছুটিতে যাওয়ার আগে হোয়াইট হাউসে এবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওবামা দম্পতি তাঁদের পরিবার ও ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কথা বলেন। মুঠোফোনে মালিয়া কার না কার সঙ্গে কথা বলে, তা নিয়ে উদ্বিগ্ন কি না এমন প্রশ্নে মিশেল বলেন, তিনি তাঁর মেয়েকে ‘স্বাধীনতা’ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের পরিবারের কিছু নিয়ম আছে। সে তো মুঠোফোনে স্কুলের কাজ নিয়েও কথা বলতে পারে?’
বারাক ওবামা বলেন, তাঁদের মেয়েরা ‘খুব বেশি মিথ্যা’ বলে না। মালিয়া এখন বড় হচ্ছে। মুঠোফোনে সে ছেলেদের কাছ থেকে কল পাচ্ছে। বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর প্রেসিডেন্ট ও ফার্স্ট লেডি তাঁদের ২০ বছরের বিবাহিত জীবন নিয়েও কথা বলেন। ওবামা বলেন, ‘অন্য সব দম্পতির মতো আমাদের জীবনেও উত্থান-পতন হয়েছে। কিন্তু আমি মনে করি, কঠিন সময়টা ভালোভাবে পার করতে পারলে পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসাটা গভীর হয়।’
ভবিষ্যতে রাজনীতি করতে পারেন—এমন গুঞ্জন উড়িয়ে দিয়েছেন মিশেল। তিনি বলেন, রাজনীতি করার মতো ধৈর্য তাঁর নেই। এপি।
বড়দিনের ছুটিতে যাওয়ার আগে হোয়াইট হাউসে এবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওবামা দম্পতি তাঁদের পরিবার ও ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কথা বলেন। মুঠোফোনে মালিয়া কার না কার সঙ্গে কথা বলে, তা নিয়ে উদ্বিগ্ন কি না এমন প্রশ্নে মিশেল বলেন, তিনি তাঁর মেয়েকে ‘স্বাধীনতা’ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের পরিবারের কিছু নিয়ম আছে। সে তো মুঠোফোনে স্কুলের কাজ নিয়েও কথা বলতে পারে?’
বারাক ওবামা বলেন, তাঁদের মেয়েরা ‘খুব বেশি মিথ্যা’ বলে না। মালিয়া এখন বড় হচ্ছে। মুঠোফোনে সে ছেলেদের কাছ থেকে কল পাচ্ছে। বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর প্রেসিডেন্ট ও ফার্স্ট লেডি তাঁদের ২০ বছরের বিবাহিত জীবন নিয়েও কথা বলেন। ওবামা বলেন, ‘অন্য সব দম্পতির মতো আমাদের জীবনেও উত্থান-পতন হয়েছে। কিন্তু আমি মনে করি, কঠিন সময়টা ভালোভাবে পার করতে পারলে পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসাটা গভীর হয়।’
ভবিষ্যতে রাজনীতি করতে পারেন—এমন গুঞ্জন উড়িয়ে দিয়েছেন মিশেল। তিনি বলেন, রাজনীতি করার মতো ধৈর্য তাঁর নেই। এপি।
No comments