লস অ্যাঞ্জেলেসে অস্ত্র জমা দেওয়ার হিড়িক
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেসে গত বুধবার স্থানীয় বাসিন্দারা আগ্নেয়াস্ত্র জমা দিয়েছেন। এর বিনিময়ে কর্তৃপক্ষ তাঁদের ২০০ ডলার পর্যন্ত উপহার কার্ড দেয়। কানেটিকাটে স্কুলে গুলির ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে অস্ত্র জমা দেন তাঁরা।
বুধবার দুটি স্থানে অস্ত্র জমা নেওয়া হয়। একটি স্থানে এক হাজার ১৬টি অস্ত্র জমা দেওয়া হয়, যার মধ্যে রয়েছে ৪১টি রাইফেল। কানেটিকাটে স্কুলে বন্দুকধারীর গুলিতে ২০ ছাত্রসহ ২৬ জন নিহত হওয়ার পর অর্থের বিনিময়ে অস্ত্র জমার এই উদ্যোগ নেওয়া হয়।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষ প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, অস্ত্র জমা দিতে আসা ব্যক্তিদের কোনো প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা হবে না। জমা দেওয়া আগ্নেয়াস্ত্রের মধ্যে রাইফেলও ছিল। এর বিনিময়ে অস্ত্রের মালিকদের যে কার্ড উপহার দেওয়া হয়, সেগুলোর মাধ্যমে তাঁরা বিভিন্ন বিপণি থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য কিনতে পারবেন।
এদিকে অবাধে আগ্নেয়াস্ত্র রাখার পক্ষের একদল কর্মী গতকাল অস্ত্র জমা দেওয়া প্রকল্পের প্রতিবাদ করেন। অস্ত্র জমা দিতে আসা নাগরিকদের তাঁরা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন।
লস অ্যাঞ্জেলেসের পুলিশ বিভাগের সার্জেন্ট রুডি লোপেজ বলেন, লোকজনের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ দেখা গেছে। অবাধে অস্ত্র ব্যবহার কমিয়ে আনতে তারা ভূমিকা পালন করছেন। জমা দেওয়া অস্ত্রগুলোর মালিকানা খতিয়ে দেখা হবে। এগুলো চুরি বা খোয়া যাওয়া কি না, তা পরীক্ষা করা হবে। বৈধ মালিকানার প্রমাণ পাওয়ার পর অস্ত্র নষ্ট করা হবে। এএফপি।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষ প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, অস্ত্র জমা দিতে আসা ব্যক্তিদের কোনো প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা হবে না। জমা দেওয়া আগ্নেয়াস্ত্রের মধ্যে রাইফেলও ছিল। এর বিনিময়ে অস্ত্রের মালিকদের যে কার্ড উপহার দেওয়া হয়, সেগুলোর মাধ্যমে তাঁরা বিভিন্ন বিপণি থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য কিনতে পারবেন।
এদিকে অবাধে আগ্নেয়াস্ত্র রাখার পক্ষের একদল কর্মী গতকাল অস্ত্র জমা দেওয়া প্রকল্পের প্রতিবাদ করেন। অস্ত্র জমা দিতে আসা নাগরিকদের তাঁরা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন।
লস অ্যাঞ্জেলেসের পুলিশ বিভাগের সার্জেন্ট রুডি লোপেজ বলেন, লোকজনের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ দেখা গেছে। অবাধে অস্ত্র ব্যবহার কমিয়ে আনতে তারা ভূমিকা পালন করছেন। জমা দেওয়া অস্ত্রগুলোর মালিকানা খতিয়ে দেখা হবে। এগুলো চুরি বা খোয়া যাওয়া কি না, তা পরীক্ষা করা হবে। বৈধ মালিকানার প্রমাণ পাওয়ার পর অস্ত্র নষ্ট করা হবে। এএফপি।
No comments