এএফপির বিশ্লেষণ- জাপানে কি তৃতীয় শক্তি উঠে আসছে
জাপানের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামী ১৬ ডিসেম্বর। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিকো নোদার ডেমোক্রেটিক পার্টি অব জাপান (ডিপিজে) এবং বিরোধী দল লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) পাশাপাশি অনেকগুলো ছোট দল নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এসব ছোট দল এবার তৃতীয় শক্তি হয়ে ওঠার চেষ্টা করবে।
বিশ্লেষক ও গণমাধ্যম বলছে, প্রধান দুই দলসহ কোনো পক্ষেরই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার তেমন কোনো সম্ভাবনা নেই।
পার্লামেন্টের ৪৮০ আসনের নিম্নকক্ষে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসে নোদার মধ্য বামপন্থী ডিপিজে। কিন্তু সম্প্রতি বিক্রয় কর বৃদ্ধি এবং ২০১১ সালে ভূমিকম্প ও সুনামিতে ফুকোশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে তেজস্ক্রিয়া ছড়িয়ে পড়া রোধে ব্যর্থতার ফলে সরকারের জনপ্রিয়তায় ধস নামে। এই অবস্থায় নির্বাচনের দিন ঘনিয়ে আসায় গত শুক্রবার সকালে অনেক আইনপ্রণেতা দলের ওপর থেকে সমর্থন তুলে নেন। এতে নিম্নকক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায় ডিপিজে। বাধ্য হয়ে শুক্রবারই নিম্নকক্ষ ভেঙে দেন নোদা।
উদারপন্থী মাইনিসি শিম্বুন পত্রিকা তাদের সম্পা-দকীয়তে লিখেছে, ডিপিজের কাছে জনগণের কতটা প্রত্যাশা ছিল এবং তারা জনগণকে কতটা আশাহত করেছে, তা দলটিকে উপলব্ধি করতে হবে।
তাই বলে এই অবস্থায় প্রধান বিরোধী দল এলডিপির ক্ষমতায় আসাও সহজ হবে না বলে মনে করছে দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক আশাহি শিম্বুন। পত্রিকাটি লিখেছে, ‘জাপানের অর্থনৈতিক অবস্থা এখনো মন্দাবস্থায় আছে। এই অবস্থায় যে দলই ক্ষমতায় আসুক না কেন, জনগণের কষ্ট বাড়ানো ছাড়া তাদের খুব বেশি কিছু করার থাকবে না।’
প্রধান দুই দলের কাছে যখন জনগণের খুব বেশি কিছু আশা করার নেই, তখন একটি তৃতীয় শক্তি দাঁড় করানোর চেষ্টা চলছে জাপানে। সে চেষ্টারই অংশ হিসেবে চলতি সপ্তাহে ‘পার্টি অব দ্য সান’ নামে নতুন দল গঠন করেন টোকিওর সাবেক গভর্নর বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ শিনতারো ইশিহারা। ওসাকার মেয়র তোরু হাসিমোতোর নবগঠিত জাপান রেস্টোরেশন পার্টির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে তারা তৃতীয় শক্তি গঠনের চেষ্টা করতে পারেন।
রক্ষণশীল পত্রিকা ইয়োমিউরি লিখেছে, প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মকাণ্ডে হতাশ ভোটারদের কাছে টানার চেষ্টা করছে ‘তৃতীয় শক্তি’। এএফপি।
পার্লামেন্টের ৪৮০ আসনের নিম্নকক্ষে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসে নোদার মধ্য বামপন্থী ডিপিজে। কিন্তু সম্প্রতি বিক্রয় কর বৃদ্ধি এবং ২০১১ সালে ভূমিকম্প ও সুনামিতে ফুকোশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে তেজস্ক্রিয়া ছড়িয়ে পড়া রোধে ব্যর্থতার ফলে সরকারের জনপ্রিয়তায় ধস নামে। এই অবস্থায় নির্বাচনের দিন ঘনিয়ে আসায় গত শুক্রবার সকালে অনেক আইনপ্রণেতা দলের ওপর থেকে সমর্থন তুলে নেন। এতে নিম্নকক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায় ডিপিজে। বাধ্য হয়ে শুক্রবারই নিম্নকক্ষ ভেঙে দেন নোদা।
উদারপন্থী মাইনিসি শিম্বুন পত্রিকা তাদের সম্পা-দকীয়তে লিখেছে, ডিপিজের কাছে জনগণের কতটা প্রত্যাশা ছিল এবং তারা জনগণকে কতটা আশাহত করেছে, তা দলটিকে উপলব্ধি করতে হবে।
তাই বলে এই অবস্থায় প্রধান বিরোধী দল এলডিপির ক্ষমতায় আসাও সহজ হবে না বলে মনে করছে দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক আশাহি শিম্বুন। পত্রিকাটি লিখেছে, ‘জাপানের অর্থনৈতিক অবস্থা এখনো মন্দাবস্থায় আছে। এই অবস্থায় যে দলই ক্ষমতায় আসুক না কেন, জনগণের কষ্ট বাড়ানো ছাড়া তাদের খুব বেশি কিছু করার থাকবে না।’
প্রধান দুই দলের কাছে যখন জনগণের খুব বেশি কিছু আশা করার নেই, তখন একটি তৃতীয় শক্তি দাঁড় করানোর চেষ্টা চলছে জাপানে। সে চেষ্টারই অংশ হিসেবে চলতি সপ্তাহে ‘পার্টি অব দ্য সান’ নামে নতুন দল গঠন করেন টোকিওর সাবেক গভর্নর বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ শিনতারো ইশিহারা। ওসাকার মেয়র তোরু হাসিমোতোর নবগঠিত জাপান রেস্টোরেশন পার্টির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে তারা তৃতীয় শক্তি গঠনের চেষ্টা করতে পারেন।
রক্ষণশীল পত্রিকা ইয়োমিউরি লিখেছে, প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মকাণ্ডে হতাশ ভোটারদের কাছে টানার চেষ্টা করছে ‘তৃতীয় শক্তি’। এএফপি।
No comments