সম্পর্ক মেরামতে ভারতকেই ছাড় দিতে হবে : মোশাররফ
পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফ বলেছেন, পাকিস্তানের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে ভারতকেই ছাড় দিতে হবে। বড় দেশ হিসেবে এ আন্তরিকতা দেখানোর প্রথম দায় ভারতের। গতকাল শনিবার ভারতের প্রভাবশালী পত্রিকা হিন্দুস্থান টাইমস আয়োজিত লিডারশিপ সম্মেলনে মোশাররফ এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ভারতবিদ্বেষী ভাবা হলেও পাকিস্তানের সেনাবাহিনী প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে শান্তি স্থাপনে আগ্রহী।
সম্মেলনের প্রধান বক্তা হিসেবে 'ঐক্যবদ্ধ দক্ষিণ এশিয়া : এগিয়ে যাওয়ার উপায়' শীর্ষক বক্তব্যে মোশাররফ বলেন, 'সমঝোতার প্রস্তাব বড় দেশের পক্ষ থেকে আসা উচিত। ছোট দেশ আপস করলে তা নেতিবাচকভাবে নেওয়া হতে পারে।'
ভারত-পাকিস্তান বিরোধ মিটিয়ে ফেলা সম্ভব উল্লেখ করে মোশাররফ তিনটি অপরিহার্য বিষয়ের কথা জানান। তিনি বলেন, 'প্রথমত, প্রয়োজন একটি আন্তরিক মনোভাব। দ্বিতীয়ত, দুই দেশের আমলা ও গোয়েন্দা সংস্থার মধ্যে বিস্তর আলোচনা এবং তৃতীয়ত, এগুলোর জন্য দরকার যোগ্য নেতৃত্ব।'
পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলেন, পাকিস্তানি সেনাদের আপাতদৃষ্টিতে ভারতবিদ্বেষী মনে করা হলেও প্রকৃতপক্ষে নয়াদিল্লির সঙ্গে শান্তি স্থাপনে আগ্রহী তাঁরা। তিনি দুই দেশের মধ্যে বিরোধের প্রধান কারণ হিসেবে কাশ্মীর সমস্যাকে চিহ্নিত করে বলেন, 'কাশ্মীর সমস্যাটি দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের ঘৃণা, বিরোধ ও যুদ্ধের অন্যতম কারণ। তাই দ্রুত এ বিরোধ মিটিয়ে ফেলা প্রয়োজন।'
আফগানিস্তান সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে মোশাররফ বলেন, '২০১৪ সালে মার্কিন সৈন্য প্রত্যাহার করা হলে আফগানিস্তানে দুটি দৃশ্য দেখা যেতে পারে। প্রথমত, ১৯৮৯ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন আফগানিস্তান ছেড়ে যাওয়ার পর যে পরিস্থিতি তৈরি হয়, তা শুরু হতে পারে। সে সময় যুদ্ধবাজ নেতারা নিজেদের মধ্যে লড়াই করতে শুরু করেন। দ্বিতীয়ত, তালেবানরা ফিরে আসতে পারে।'
এ ছাড়া পাকিস্তানে ওসামা বিন লাদেন আত্মগোপন করে থাকার বিষয়টি সে দেশের গোয়েন্দা সংস্থা জানত বলে যে অভিযোগ রয়েছে পারভেজ মোশাররফ তাও নাকচ করে দেন। সূত্র : হিন্দুস্থান টাইমস, জি নিউজ।
ভারত-পাকিস্তান বিরোধ মিটিয়ে ফেলা সম্ভব উল্লেখ করে মোশাররফ তিনটি অপরিহার্য বিষয়ের কথা জানান। তিনি বলেন, 'প্রথমত, প্রয়োজন একটি আন্তরিক মনোভাব। দ্বিতীয়ত, দুই দেশের আমলা ও গোয়েন্দা সংস্থার মধ্যে বিস্তর আলোচনা এবং তৃতীয়ত, এগুলোর জন্য দরকার যোগ্য নেতৃত্ব।'
পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলেন, পাকিস্তানি সেনাদের আপাতদৃষ্টিতে ভারতবিদ্বেষী মনে করা হলেও প্রকৃতপক্ষে নয়াদিল্লির সঙ্গে শান্তি স্থাপনে আগ্রহী তাঁরা। তিনি দুই দেশের মধ্যে বিরোধের প্রধান কারণ হিসেবে কাশ্মীর সমস্যাকে চিহ্নিত করে বলেন, 'কাশ্মীর সমস্যাটি দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের ঘৃণা, বিরোধ ও যুদ্ধের অন্যতম কারণ। তাই দ্রুত এ বিরোধ মিটিয়ে ফেলা প্রয়োজন।'
আফগানিস্তান সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে মোশাররফ বলেন, '২০১৪ সালে মার্কিন সৈন্য প্রত্যাহার করা হলে আফগানিস্তানে দুটি দৃশ্য দেখা যেতে পারে। প্রথমত, ১৯৮৯ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন আফগানিস্তান ছেড়ে যাওয়ার পর যে পরিস্থিতি তৈরি হয়, তা শুরু হতে পারে। সে সময় যুদ্ধবাজ নেতারা নিজেদের মধ্যে লড়াই করতে শুরু করেন। দ্বিতীয়ত, তালেবানরা ফিরে আসতে পারে।'
এ ছাড়া পাকিস্তানে ওসামা বিন লাদেন আত্মগোপন করে থাকার বিষয়টি সে দেশের গোয়েন্দা সংস্থা জানত বলে যে অভিযোগ রয়েছে পারভেজ মোশাররফ তাও নাকচ করে দেন। সূত্র : হিন্দুস্থান টাইমস, জি নিউজ।
No comments