ফতুল্লায় যুবদলের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ-৫
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ৫জন গুলিবিদ্ধসহ ১০ জন আহত হয়েছেন। শনিবার বিকেলের এ ঘটনায় উভয় পক্ষের লোকজন প্রকাশ্যে পিস্তল ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে একে অন্যের ওপর হামলা চালায়। ভাঙচুর করা হয় যুবদলের মঞ্চ। এ ঘটনায় এখনো উত্তেজনা বিরাজ করছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির কারাবন্দি সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল এবং সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আলম নিরবের মুক্তি দাবিতে জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক একরামুল কবীর মামুন গ্রুপের লোকজন ফতুল্লার নন্দলালপুর খালপাড়া এলাকায় সমাবেশের আয়োজন করে। একই দাবিতে ফতুল্লা থানা যুবদলের অপর অংশের শহীদুল ইসলাম টিটুর নেতৃত্বে একটি গ্রুপ আধা কিলোমিটার দূরে আরেকটি সমাবেশের আয়োজন করে।
বেলা ৩টার দিকে উভয় গ্রুপের সমাবেশের সময় সংঘর্ষ বাধে। শুরু হয় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া। এসময় তারা লাঠিসোটা ও প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে একে অন্যের উপর হামলা চালায়।
ফতুল্লা থানা যুবদলের সভাপতি একরামুল কবীর মামুন দাবি করেন, দুপুরে টিটু গ্রুপ ২টি মাইক্রোবাস এবং বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেল যোগে এসে তাদের চেয়ার ও মাইক ভাঙচুর করে। বিকেলে তাদের সমাবেশ চলাকালে টিটু গ্রুপের ৩০-৪০ জন এসে ইট পাটকেল নিক্ষেপ এবং এক পর্যায়ে গুলি ছোঁড়ে। এসময় নেতাকর্মীরা তাদের ধাওয়া করলে পালিয়ে যায়।
যুবদলের অপর অংশের নেতা শহিদুল্লাহ টিটু জানান, বিকেলে তারা নির্ধারিত সমাবেশ শেষে একটি মিছিল নিয়ে যাওয়ার সময় খালপাড়া এলাকায় মামুন গ্রুপ তাদের ওপর হামলা চালায় এবং গুলি বর্ষণ করে। প্রতিপক্ষের ছোঁড়া গুলিতে তাদের গ্রুপের শাহআলম, নূর ইসলাম, আল আমিন, মাসুম ও বাশার গুলিবিদ্ধ হন। তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মতিন গুলি বর্ষণের ঘটনা স্বীকার করে বলেন, “গুলি বর্ষণের এ ঘটনা বিস্তারিত জানতে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।”
ফতুল্লা থানা যুবদলের সভাপতি একরামুল কবীর মামুন দাবি করেন, দুপুরে টিটু গ্রুপ ২টি মাইক্রোবাস এবং বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেল যোগে এসে তাদের চেয়ার ও মাইক ভাঙচুর করে। বিকেলে তাদের সমাবেশ চলাকালে টিটু গ্রুপের ৩০-৪০ জন এসে ইট পাটকেল নিক্ষেপ এবং এক পর্যায়ে গুলি ছোঁড়ে। এসময় নেতাকর্মীরা তাদের ধাওয়া করলে পালিয়ে যায়।
যুবদলের অপর অংশের নেতা শহিদুল্লাহ টিটু জানান, বিকেলে তারা নির্ধারিত সমাবেশ শেষে একটি মিছিল নিয়ে যাওয়ার সময় খালপাড়া এলাকায় মামুন গ্রুপ তাদের ওপর হামলা চালায় এবং গুলি বর্ষণ করে। প্রতিপক্ষের ছোঁড়া গুলিতে তাদের গ্রুপের শাহআলম, নূর ইসলাম, আল আমিন, মাসুম ও বাশার গুলিবিদ্ধ হন। তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মতিন গুলি বর্ষণের ঘটনা স্বীকার করে বলেন, “গুলি বর্ষণের এ ঘটনা বিস্তারিত জানতে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।”
No comments