কলেজছাত্রের কবজি কেটে নিল সন্ত্রাসীরা
মানিকগঞ্জ সদর উপজেলায় মিলন মাহমুদ (২২) নামের এক কলেজছাত্রের হাতের কবজি কেটে ফেলেছে সন্ত্রাসীরা। গত বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলার নবগ্রাম ইউনিয়নের ছোট ঘিওর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মিলন মাহমুদ সদর উপজেলার নবগ্রাম এলাকার কফিল উদ্দিন দেওয়ানের ছেলে।
তিনি উপজেলার খান বাহাদুর আওলাদ হোসেন কলেজের একাদশ শ্রেণীর ছাত্র।
পুলিশ, এলাকাবাসী ও মিলনের স্বজনেরা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে স্থানীয় ছাত্রদলের নেতা রুমেল হোসেন ও যুবদলের নেতা নান্নু মিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। মিলন নান্নুর আত্মীয়। আত্মীয়তার সম্পর্কের কারণে মিলন মাঝেমধ্যে নান্নুর সঙ্গে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশ নেন।
মিলনের ভাগনে রজ্জব আলীর ভাষ্যমতে, বুধবার সন্ধ্যায় নবগ্রাম কড়ইতলায় তাঁর (রজ্জব) দোকানে মিলন মুঠোফোনে চার্জ দিতে আসেন। সন্ধ্যা সাতটার দিকে একটি পিকআপ ভ্যান নিয়ে রুমেল ও তাঁর সহযোগী আলতাব, সুমন, সুজন, মনির, বিপ্লবসহ ১৪-১৫ জন সন্ত্রাসী তাঁর দোকানে আসে। এরপর তারা মিলনকে ধরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় বাধা দিলে সন্ত্রাসীরা তাঁকে চাপাতি দিয়ে কোপ দেয়। এতে তাঁর হাতের একটি আঙুল কেটে যায়। এরপর সন্ত্রাসীরা মিলনকে ধরে নিয়ে যায়। পরে ছোট ঘিওর এলাকার একটি রাস্তা থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় মিলনকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় মিলনের দুই পায়ের রগ কাটা এবং বাঁ হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন ছিল। তাঁর হাতের কবজি পাওয়া যায়নি। মিলনকে মুমূর্ষু অবস্থায় ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
রুমেল হোসেন মুঠোফোনে বলেন, ‘এ ঘটনার সময় আমি এলাকায় ছিলাম না। কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে, তা আমার জানা নেই।’
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সফিকুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরে আব্বাস আলী ও দেলোয়ার হোসেন নামের দুজনকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে সন্ধ্যা পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ করেননি।
থানাহাজতে আব্বাস ও দেলোয়ার বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে তাঁরা জড়িত নন।
পুলিশ, এলাকাবাসী ও মিলনের স্বজনেরা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে স্থানীয় ছাত্রদলের নেতা রুমেল হোসেন ও যুবদলের নেতা নান্নু মিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। মিলন নান্নুর আত্মীয়। আত্মীয়তার সম্পর্কের কারণে মিলন মাঝেমধ্যে নান্নুর সঙ্গে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশ নেন।
মিলনের ভাগনে রজ্জব আলীর ভাষ্যমতে, বুধবার সন্ধ্যায় নবগ্রাম কড়ইতলায় তাঁর (রজ্জব) দোকানে মিলন মুঠোফোনে চার্জ দিতে আসেন। সন্ধ্যা সাতটার দিকে একটি পিকআপ ভ্যান নিয়ে রুমেল ও তাঁর সহযোগী আলতাব, সুমন, সুজন, মনির, বিপ্লবসহ ১৪-১৫ জন সন্ত্রাসী তাঁর দোকানে আসে। এরপর তারা মিলনকে ধরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় বাধা দিলে সন্ত্রাসীরা তাঁকে চাপাতি দিয়ে কোপ দেয়। এতে তাঁর হাতের একটি আঙুল কেটে যায়। এরপর সন্ত্রাসীরা মিলনকে ধরে নিয়ে যায়। পরে ছোট ঘিওর এলাকার একটি রাস্তা থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় মিলনকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় মিলনের দুই পায়ের রগ কাটা এবং বাঁ হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন ছিল। তাঁর হাতের কবজি পাওয়া যায়নি। মিলনকে মুমূর্ষু অবস্থায় ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
রুমেল হোসেন মুঠোফোনে বলেন, ‘এ ঘটনার সময় আমি এলাকায় ছিলাম না। কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে, তা আমার জানা নেই।’
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সফিকুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরে আব্বাস আলী ও দেলোয়ার হোসেন নামের দুজনকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে সন্ধ্যা পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ করেননি।
থানাহাজতে আব্বাস ও দেলোয়ার বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে তাঁরা জড়িত নন।
No comments