শিশুদের প্রতি অন্যায় বন্ধে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিশুদের ওপর সব ধরনের অন্যায়-অবিচার বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বৃহস্পতিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শেখ রাসেলের ৪৯তম জন্মবার্ষিকীর আলোচনাসভায় বক্তৃতাকালে এ কথা বলেন।
তিনি পাকিস্তানের কিশোরী মালালা ইউসুফজাইয়ের ওপর যারা গুলি চালিয়েছে তাদের কঠোর সমালোচনা করে বলেন, ‘মালালাকে যারা গুলি করেছে সেই তালেবানদের ধিক্কার জানাই।’ উল্লেখ্য, পাকিস্তানের সোয়াত উপত্যকার কিশোরী মালালাকে তালেবানরা গুলি করে। নারী শিক্ষার পক্ষে মালালা দাঁড়িয়ে ছিল এটাই তার অপরাধ।
মালালার মতো পৃথিবীর নানা দেশে বসবাসকারী অসংখ্য শিশু-কিশোর জাতির ভবিষ্যত। তারাই আগামীদিনের কর্ণধার। তাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা দরকার। শিশু-কিশোররা যাতে সুন্দর পরিবেশে বড় হতে পারে তা দেখার দায়িত্ব তাদের অভিভাবকবৃন্দ ও সরকারের। ৩৭ বছর আগে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার সময় শিশু রাসেলকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। শিশু রাসেলের কান্না ও আকুতি ঘাতকদের বিবেককে জাগ্রত করেনি। পাকিস্তানে যে তালেবানরা কিশোরী মালালার ওপর গুলি চালিয়েছে তারাও ছিল নারী শিক্ষার ঘোর বিরোধী।
শেখ রাসেলের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে ভাষণদানকালে শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমি যতবারই মালালাকে দেখি ততবারই রাসেলের ছবি চোখে ভেসে ওঠে। একটা শিশুকে এভাবে কেউ গুলি করতে পারে?’ মালালাকে যারা গুলি চালিয়েছে সেই তালেবানরা চিরকালই শিক্ষা, সভ্যতা ও মানবতার বিরুদ্ধে।
বাংলাদেশে শাসনতান্ত্রিকভাবে শিশু-কিশোরদের অধিকার স্বীকৃত। কিন্তু অনেক শিশু এখনও অনেক কিছু থেকে বঞ্চিত। বিশেষ করে শিশুশ্রমের বেলায়। বাংলাদেশের শহর ও গ্রামে এখনও অনেকু অপ্রাপ্ত বয়স্ক শিশু-কিশোরকে বেঁচে থাকার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত থাকতে দেখা যায়। শিশুদের মধ্যে সামর্থ্য, সাহস ও উদ্যম রয়েছে; তাকে দেশ ও জাতির কাজে লাগাতে হবে। দেশের কোথাও যাতে পারিবারিকভাবে, সামাজিকভাবে কিংবা রাষ্ট্রীয়ভাবে শিশুদের ওপর নির্যাতন চালানো না হয় সে বিষয়ে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।
মালালার মতো পৃথিবীর নানা দেশে বসবাসকারী অসংখ্য শিশু-কিশোর জাতির ভবিষ্যত। তারাই আগামীদিনের কর্ণধার। তাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা দরকার। শিশু-কিশোররা যাতে সুন্দর পরিবেশে বড় হতে পারে তা দেখার দায়িত্ব তাদের অভিভাবকবৃন্দ ও সরকারের। ৩৭ বছর আগে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার সময় শিশু রাসেলকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। শিশু রাসেলের কান্না ও আকুতি ঘাতকদের বিবেককে জাগ্রত করেনি। পাকিস্তানে যে তালেবানরা কিশোরী মালালার ওপর গুলি চালিয়েছে তারাও ছিল নারী শিক্ষার ঘোর বিরোধী।
শেখ রাসেলের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে ভাষণদানকালে শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমি যতবারই মালালাকে দেখি ততবারই রাসেলের ছবি চোখে ভেসে ওঠে। একটা শিশুকে এভাবে কেউ গুলি করতে পারে?’ মালালাকে যারা গুলি চালিয়েছে সেই তালেবানরা চিরকালই শিক্ষা, সভ্যতা ও মানবতার বিরুদ্ধে।
বাংলাদেশে শাসনতান্ত্রিকভাবে শিশু-কিশোরদের অধিকার স্বীকৃত। কিন্তু অনেক শিশু এখনও অনেক কিছু থেকে বঞ্চিত। বিশেষ করে শিশুশ্রমের বেলায়। বাংলাদেশের শহর ও গ্রামে এখনও অনেকু অপ্রাপ্ত বয়স্ক শিশু-কিশোরকে বেঁচে থাকার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত থাকতে দেখা যায়। শিশুদের মধ্যে সামর্থ্য, সাহস ও উদ্যম রয়েছে; তাকে দেশ ও জাতির কাজে লাগাতে হবে। দেশের কোথাও যাতে পারিবারিকভাবে, সামাজিকভাবে কিংবা রাষ্ট্রীয়ভাবে শিশুদের ওপর নির্যাতন চালানো না হয় সে বিষয়ে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।
No comments