শিক্ষানবিশ গোয়েন্দা নিয়োগ দেবে ব্রিটেন!
বিশ্ববিদ্যালয়ের চৌকাঠ ডিঙানোর দরকার নেই, দরকার নেই প্রথাগত ডিগ্রিরও। এর আগেই হয়ে যেতে পারে গোয়েন্দাগিরিতে হাতেখড়ি। ব্রিটেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেগ গত বুধবার জানিয়েছেন, স্কুলের গণ্ডি পেরোতে যাচ্ছে_এমন ১০০ শিক্ষার্থীকে শিক্ষানবিশ 'স্পাই' নিয়োগ দেওয়া হবে।
একবিংশ শতকের সাইবার হামলার মতো নতুন ধরনের আক্রমণ থেকে দেশকে রক্ষায় এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, এসব 'খুদে' গোয়েন্দা নিয়োগ দেবে এমআই-ফাইভ এবং এমআই-সিক্সের মতো খ্যাতনামা গোয়েন্দা সংস্থা। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেগ বলেন, 'দেশকে ভবিষ্যৎ হামলা থেকে সুরক্ষিত রাখতে দরকার তরুণদের মেধার।' তাঁর মতে, রণক্ষেত্র বা সাইবার-দুনিয়া_সব জায়গই তরুণদের মেধার জুড়ি মেলা ভার।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিশ্বাস করেন, সাইবার-সন্ত্রাস বা সাইবার-যুদ্ধের মতো একবিংশ শতকের নতুন ধরনের আক্রমণ প্রতিহত করতে প্রয়োজন তরুণ 'মগজাস্ত্রের'। এ জন্য তরুণদের গোয়েন্দাগিরিতে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, শিক্ষানবিশ স্পাইদের যোগ্যতা বলতে থাকতে হবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে জ্ঞান। তবে তাদের বয়স হতে হবে ১৮-এর বেশি। এর কম বয়সী কাউকে এ সুযোগ দেওয়া হবে না।
এ প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা ছোটবেলায় রুপালি পর্দায় দেখছে 'স্পাই-কিড'দের। হয়তো তাদেরও মন চায় স্রেফ বুদ্ধির জোরে শত্রুকে কাবু করতে, জয়ী হতে। সেই স্বপ্ন হয়তো পূরণ হবে তাদের যৌবনেই। তরুণ-তরুণীদের 'জেমস বন্ড' হওয়া এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা, ডেইলি মেইল।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, এসব 'খুদে' গোয়েন্দা নিয়োগ দেবে এমআই-ফাইভ এবং এমআই-সিক্সের মতো খ্যাতনামা গোয়েন্দা সংস্থা। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেগ বলেন, 'দেশকে ভবিষ্যৎ হামলা থেকে সুরক্ষিত রাখতে দরকার তরুণদের মেধার।' তাঁর মতে, রণক্ষেত্র বা সাইবার-দুনিয়া_সব জায়গই তরুণদের মেধার জুড়ি মেলা ভার।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিশ্বাস করেন, সাইবার-সন্ত্রাস বা সাইবার-যুদ্ধের মতো একবিংশ শতকের নতুন ধরনের আক্রমণ প্রতিহত করতে প্রয়োজন তরুণ 'মগজাস্ত্রের'। এ জন্য তরুণদের গোয়েন্দাগিরিতে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, শিক্ষানবিশ স্পাইদের যোগ্যতা বলতে থাকতে হবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে জ্ঞান। তবে তাদের বয়স হতে হবে ১৮-এর বেশি। এর কম বয়সী কাউকে এ সুযোগ দেওয়া হবে না।
এ প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা ছোটবেলায় রুপালি পর্দায় দেখছে 'স্পাই-কিড'দের। হয়তো তাদেরও মন চায় স্রেফ বুদ্ধির জোরে শত্রুকে কাবু করতে, জয়ী হতে। সেই স্বপ্ন হয়তো পূরণ হবে তাদের যৌবনেই। তরুণ-তরুণীদের 'জেমস বন্ড' হওয়া এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা, ডেইলি মেইল।
No comments