প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে অশালীন মন্তব্য মাহফুজুর রহমানের
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে অশালীন মন্তব্য করেছেন এটিএন’র চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে ‘বাচাল’ বলেছেন। লন্ডনে তিনি যে বক্ততায় রুনি সম্পর্কে অভব্য বক্তব্য রাখেন সেই সময় তিনি প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কেও এই অশালীন মন্তব্য করেন।
সোমবার রাতে বৈশাখী টেলিভিশন মাহফুজুর রহমানের এই বক্তব্যের ফুটেজ সম্প্রচার করে।এ সময় তিনি সরকারর বিরুদ্ধে কীভাবে প্রচারণা চালানো হবে, তার সে পরিকল্পনার কথাও জানান। সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের আরো বিবরণ দেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রীকে ‘বাচাল’ বলে অভিহিত করে এটিএন বাংলা’র চেয়ারম্যান বলেন, “প্রাইম মিনিস্টার কত না কথা বলেন। প্রাইম মিনিস্টারের বক্তৃতা শুনছেন না, ওইটাও বলছে, আমরা কি বেডরুম পাহারার দায়িত্ব নিছি? এইটা হচ্ছে বেশি কথা বলতে বলতে বাচালের মতো ফট করে মিসটেক (ভুল) হয়ে যায়।”
এ সময় তিনি জানান, তিনি সরকারের দুর্নীতির খবর প্রথমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বের হওয়া তার খবরের কাগজে প্রকাশ করবেন। পরে সেই পেপারের উদ্ধৃতি দিয়ে তার টেলিভিশনে প্রচার করবেন।
সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের আরও বর্ণনা দিতে গিয়ে মাহফুজুর রহমান বলেন, “(হত্যাকাণ্ডের দিন) সাগরের সন্ধ্যা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত ডিউটি ছিল। কিন্তু হঠাৎ এমন কী ঘটল যে সে সবকিছু ফালাইয়া দিয়া, কাজ ফালাইয়া দিয়া রাত দুইটায় সে ফট করে বাড়িতে চলে আসল? এটা কিন্তু সবার প্রশ্ন। সে এমন কী আলামত পাইছিল যে অফিসে কাউকে কিছু না জানাইয়া ফট করে রাত দুইটায় বাসায় ফিরে গেছে। হয়তো বাসায় যাওয়ার পর সে এমন কিছু দেখছে যে দেখার পর সে সহ্য করতে পারে নাই।”
মাহফুজুর এ সময় আরো বলেন, “আমাকে আবারও তার বাচ্চার কথায়ই আসতে হয়, আমার আম্মুকে আমার আব্বু প্রথমে খুন করছে। তারপর দুটা গুণ্ডা প্রথমে হাত পা বেঁধে আমার আব্বুকে খুন করছে।”
মাহফুজুর রহমান বলেন, “এই দুইটা লোক যে খুন করছে তারা অনেক আগে থেকেই এ বাড়িতে ছিল, খুনের বহু আগে থেকেই এবং এরা খুন হওয়ার পর ডাটে বাড়ি থেকে বাইর হইয়া গেছে।” এ হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থারও সমালোচনা করেন তিনি।
মাহফুজুর রহমানের এই ফুটেজ দেখানোর পরপরই দেশ জুড়ে শুরু হয় তোলপাড়। রাতে টেলিভিশনের টক শো গুলোতে এই নিয়ে উত্তপ্ত আলোচনা হয়। আলোচকরা মাহফুজুর রহমানকে গ্রেফতারের দাবি জানান। তারা বলেন, তাকে গ্রেফতার করলেই সাগর-রনি হত্যার রহস্য উদঘাটন সম্ভব।
প্রধানমন্ত্রীকে ‘বাচাল’ বলে অভিহিত করে এটিএন বাংলা’র চেয়ারম্যান বলেন, “প্রাইম মিনিস্টার কত না কথা বলেন। প্রাইম মিনিস্টারের বক্তৃতা শুনছেন না, ওইটাও বলছে, আমরা কি বেডরুম পাহারার দায়িত্ব নিছি? এইটা হচ্ছে বেশি কথা বলতে বলতে বাচালের মতো ফট করে মিসটেক (ভুল) হয়ে যায়।”
এ সময় তিনি জানান, তিনি সরকারের দুর্নীতির খবর প্রথমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বের হওয়া তার খবরের কাগজে প্রকাশ করবেন। পরে সেই পেপারের উদ্ধৃতি দিয়ে তার টেলিভিশনে প্রচার করবেন।
সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের আরও বর্ণনা দিতে গিয়ে মাহফুজুর রহমান বলেন, “(হত্যাকাণ্ডের দিন) সাগরের সন্ধ্যা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত ডিউটি ছিল। কিন্তু হঠাৎ এমন কী ঘটল যে সে সবকিছু ফালাইয়া দিয়া, কাজ ফালাইয়া দিয়া রাত দুইটায় সে ফট করে বাড়িতে চলে আসল? এটা কিন্তু সবার প্রশ্ন। সে এমন কী আলামত পাইছিল যে অফিসে কাউকে কিছু না জানাইয়া ফট করে রাত দুইটায় বাসায় ফিরে গেছে। হয়তো বাসায় যাওয়ার পর সে এমন কিছু দেখছে যে দেখার পর সে সহ্য করতে পারে নাই।”
মাহফুজুর এ সময় আরো বলেন, “আমাকে আবারও তার বাচ্চার কথায়ই আসতে হয়, আমার আম্মুকে আমার আব্বু প্রথমে খুন করছে। তারপর দুটা গুণ্ডা প্রথমে হাত পা বেঁধে আমার আব্বুকে খুন করছে।”
মাহফুজুর রহমান বলেন, “এই দুইটা লোক যে খুন করছে তারা অনেক আগে থেকেই এ বাড়িতে ছিল, খুনের বহু আগে থেকেই এবং এরা খুন হওয়ার পর ডাটে বাড়ি থেকে বাইর হইয়া গেছে।” এ হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থারও সমালোচনা করেন তিনি।
মাহফুজুর রহমানের এই ফুটেজ দেখানোর পরপরই দেশ জুড়ে শুরু হয় তোলপাড়। রাতে টেলিভিশনের টক শো গুলোতে এই নিয়ে উত্তপ্ত আলোচনা হয়। আলোচকরা মাহফুজুর রহমানকে গ্রেফতারের দাবি জানান। তারা বলেন, তাকে গ্রেফতার করলেই সাগর-রনি হত্যার রহস্য উদঘাটন সম্ভব।
No comments