হিযবুতের তৎপরতা-বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হবে
আবার সংগঠিত হচ্ছে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠনগুলো। দেশজুড়ে আবারও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা চলছে- এমন আশঙ্কা এখন বোধ হয় আর অমূলক নয়। জঙ্গি সংগঠনগুলোর নানামুখী তৎপরতা থেকে এখন এটা পরিষ্কার যে আবারও নতুন করে আঘাত করার পরিকল্পনা আঁটছে তারা।
সম্প্রতি সংগঠনের কার্যক্রম জোরদার করার উদ্দেশ্যে হিযবুত তাহ্রীরের কিছু সক্রিয় সদস্য বিভিন্ন সময় দেশের বিভিন্ন স্থানে ঝটিকা মিছিল, পোস্টারিং এবং বিভিন্ন রকম লিফলেট বিতরণ ও প্রচারণায় লিপ্ত আছে বলে তথ্য পাওয়া যায়। এতে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর আশঙ্কা দেশজুড়ে নাশকতার।
এর আগেও দেশজুড়ে নাশকতা করেছে জঙ্গি সংগঠনগুলো। প্রায় একই সময়ে দেশব্যাপী বোমা হামলা করেছে। বিচারকদের গাড়িতে, এমনকি এজলাসে বোমা হামলা করে হত্যা করেছে। আদালত প্রাঙ্গণে বোমা হামলা করা হয়েছে। বোমা হামলা করা হয়েছে সিনেমা হলে। জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের হামলার লক্ষ্য সারা বাংলাদেশ। আলোকিত গণতান্ত্রিক বাংলাদেশকে অন্ধকারের দিকে টেনে নিয়ে যেতে চায় এ সংগঠনগুলো। এসব সংগঠনের আর্থিক সংগতি আছে। ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলা মানুষকে এরা সহজে প্রভাবিত করে। আর্থিক অসংগতিতে থাকা পরিবারগুলোকে আর্থিক সহায়তা দেয়। কখনো কেবলই ধর্মের দোহাই দিয়ে টেনে আনে দলে। চালিত করে ভুল পথে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর যে গ্রেনেড হামলা হয়েছিল, একাধিকবার তাঁর প্রাণনাশের যে চেষ্টা হয়েছে, এর নেপথ্যেও রয়েছে এসব জঙ্গি সংগঠন। বাংলাদেশে এসব সংগঠন এখন নিষিদ্ধ হলেও থেমে নেই তাদের কার্যকলাপ। হিযবুত তাহ্রীরের মাধ্যমে অন্য জঙ্গি সংগঠন থেকে আসা সদস্যরা দেশে বড় ধরনের নাশকতা করতে পারে- গোয়েন্দা সংস্থার কাছে এমন তথ্য রয়েছে বলে পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে। গত রবিবার রাতে ও সোমবার ভোরে রাজধানীতে বিপুলসংখ্যক বই ও লিফলেটসহ নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাহ্রীরের সাত সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে ৯৪০টি বিভিন্ন ধরনের লিফলেট, ছোট-বড় ১৫টি নিষিদ্ধ জিহাদি বই, একটি ল্যাপটপ, সংগঠনের কাজে ব্যবহৃত আটটি মোবাইল সেট, চারটি কম্পিউটার মনিটর, চারটি কম্পিউটার সিপিইউ উদ্ধার করা হয়েছে।
দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো যে আশঙ্কা করছে, তা একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠনগুলো নির্মূল করতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। জঙ্গি সংগঠনগুলোর তৎপরতা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণে রেখে এসব সংগঠনের মূলোৎপাটন করতে হবে। সংশ্লিষ্ট মহল বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবে বলে আমাদের বিশ্বাস।
এর আগেও দেশজুড়ে নাশকতা করেছে জঙ্গি সংগঠনগুলো। প্রায় একই সময়ে দেশব্যাপী বোমা হামলা করেছে। বিচারকদের গাড়িতে, এমনকি এজলাসে বোমা হামলা করে হত্যা করেছে। আদালত প্রাঙ্গণে বোমা হামলা করা হয়েছে। বোমা হামলা করা হয়েছে সিনেমা হলে। জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের হামলার লক্ষ্য সারা বাংলাদেশ। আলোকিত গণতান্ত্রিক বাংলাদেশকে অন্ধকারের দিকে টেনে নিয়ে যেতে চায় এ সংগঠনগুলো। এসব সংগঠনের আর্থিক সংগতি আছে। ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলা মানুষকে এরা সহজে প্রভাবিত করে। আর্থিক অসংগতিতে থাকা পরিবারগুলোকে আর্থিক সহায়তা দেয়। কখনো কেবলই ধর্মের দোহাই দিয়ে টেনে আনে দলে। চালিত করে ভুল পথে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর যে গ্রেনেড হামলা হয়েছিল, একাধিকবার তাঁর প্রাণনাশের যে চেষ্টা হয়েছে, এর নেপথ্যেও রয়েছে এসব জঙ্গি সংগঠন। বাংলাদেশে এসব সংগঠন এখন নিষিদ্ধ হলেও থেমে নেই তাদের কার্যকলাপ। হিযবুত তাহ্রীরের মাধ্যমে অন্য জঙ্গি সংগঠন থেকে আসা সদস্যরা দেশে বড় ধরনের নাশকতা করতে পারে- গোয়েন্দা সংস্থার কাছে এমন তথ্য রয়েছে বলে পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে। গত রবিবার রাতে ও সোমবার ভোরে রাজধানীতে বিপুলসংখ্যক বই ও লিফলেটসহ নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাহ্রীরের সাত সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে ৯৪০টি বিভিন্ন ধরনের লিফলেট, ছোট-বড় ১৫টি নিষিদ্ধ জিহাদি বই, একটি ল্যাপটপ, সংগঠনের কাজে ব্যবহৃত আটটি মোবাইল সেট, চারটি কম্পিউটার মনিটর, চারটি কম্পিউটার সিপিইউ উদ্ধার করা হয়েছে।
দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো যে আশঙ্কা করছে, তা একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠনগুলো নির্মূল করতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। জঙ্গি সংগঠনগুলোর তৎপরতা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণে রেখে এসব সংগঠনের মূলোৎপাটন করতে হবে। সংশ্লিষ্ট মহল বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবে বলে আমাদের বিশ্বাস।
No comments