টে লি ফো নে না গ রি ক ম ন্ত ব্য-সরকারের আচরণ সমর্থনীয় নয়
প্রিয় পাঠক, আপনাদের সরাসরি মন্তব্য নিয়ে আমাদের নিয়মিত আয়োজনে এবার বিএনপির সর্বাত্মক আন্দোলনের প্রস্তুতি: আপনার মন্তব্য কী? প্রশ্নে টেলিফোনের মাধ্যমে মন্তব্য আহ্বান করা হয়েছিল। এ ব্যাপারে আপনারা উৎসাহব্যঞ্জক সাড়া দিয়েছেন। মন্তব্যগুলোর কিছু অংশ গতকাল ছাপা হয়েছে। বাকি অংশ ছাপা হলো আজ।
রেজাউল করিম, পীরগাছা, রংপুর।
সরকারদলীয় সন্ত্রাসীদের অপতৎপরতা বন্ধের জন্য বিএনপির এই আন্দোলনকে সমর্থন করি।
মাহমুদ হাসান, শিক্ষার্থী
সরকারি বিএম কলেজ, বরিশাল।
যেহেতু বিএনপির আইনজীবীরাই ভুল করেছেন, তাই আন্দোলনে যাওয়া ঠিক হবে না। এখনো সরকারের তিন বছর বাকি। তাই সরকার পতনের আন্দোলন অহেতুক।
সুতপা সাহা, ফরিদাবাদ, ঢাকা।
আন্দোলন সমর্থন করছি। তবে খেয়াল রাখতে হবে, এতে যেন জনগণের ভোগান্তি না বাড়ে।
আকবর খান, চাকরিজীবী
মিরপুর, ঢাকা।
বিএনপির এই সর্বাত্মক আন্দোলনকে আমি সমর্থন করি।
ধ্রুব দাইয়ান, সংস্কৃতিকর্মী
দামপাড়া, চট্টগ্রাম।
বেগম জিয়া মানেই বিএনপি নয়। বিএনপি বড় একটি রাজনৈতিক দল। ব্যক্তিকেন্দ্রিক হলে সচেতন সমাজ সমর্থন করবে না। বিরোধী দলে বিরোধিতা স্বাভাবিক, তবে তা যেন সর্বসাধারণের ভীতির কারণ না হয়।
তৈয়বুর রহমান, চাকরিজীবী
সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ।
একটি বাড়ির মতো ব্যক্তিগত ব্যাপার নিয়ে সর্বাত্মক আন্দোলন সমর্থনযোগ্য নয়। যদি সরকার পতনের আন্দোলন করতে হয়, তাহলে বিদ্যুৎ ও দ্রব্যমূল্য নিয়ে আন্দোলন করুন, পারিবারিক বিষয় নিয়ে নয়।
শরদিন্দু ভট্টাচার্য, আইনজীবী
কালীবাড়ী রোড, হবিগঞ্জ।
এই আন্দোলনে যাওয়া হবে বিএনপির রাজনৈতিক ভুল। আগে তারা ব্যক্তিস্বার্থ নিয়ে আন্দোলন করেছে, তাতে জনগণের কোনো লাভ হয়নি।
কাজী জাহানারা, কবি, টঙ্গী, গাজীপুর।
জনগণের অধিকার আদায়ে আন্দোলনের অনেক ইস্যু আছে। সেসব নিয়ে আন্দোলনে জনসমর্থন পাওয়া যেতে পারে।
অভিষেক চক্রবর্তী, শিক্ষার্থী
সরকারি সিটি কলেজ, চট্টগ্রাম।
বিএনপি সর্বাত্মক আন্দোলনের প্রস্তুতির মাধ্যমে যে কর্মসূচি গ্রহণের পরিকল্পনা করছে, তা রাজনীতিকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এসব কর্মসূচি পরিহার করে সংসদে এসে তাদের দাবি তুলে ধরা উচিত।
মোমতাজুল ইসলাম, শিক্ষার্থী
জলঢাকা, নীলফামারী।
আন্দোলন করার অধিকার বিএনপির অবশ্যই আছে। তাদের এই আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার নিজেদের শুধরে নেবে। সরকারের আচরণে আমরা খুবই উদ্বিগ্ন।
হরিদাস কুমার, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
খালেদা জিয়ার বাড়ি নিয়ে যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, তা একটি আইনগত বিষয়। এটি সমাধানের জন্য দেশের সর্বোচ্চ আদালত রয়েছে। তারা যদি আন্দোলন করতে চায়, তবে জনগণের মৌলিক চাহিদা বাস্তবায়নের জন্য করতে পারে।
সোহাগ কুমার বিশ্বাস, ফরিদপুর।
সব সমস্যার সমাধান গণতান্ত্রিকভাবে হওয়া উচিত। বিরোধী দল রাজপথে না এসে সংসদে গিয়ে এর সমাধান করতে পারে।
সোহাইল, চাকরিজীবী, চট্টগ্রাম।
সরকার দেশের জন্য কাজ না করে একটি দল বা একটি পরিবারকে ধ্বংসের জন্য নানাভাবে চেষ্টা চালাচ্ছে।
আজিম উল্লাহ, নাঙ্গলকোট, কুমিল্লা।
খালেদা জিয়াকে তাঁর বাড়ি থেকে ‘উচ্ছেদ’-এর বিষয়ে আন্দোলনের কোনো প্রয়োজন নেই। হরতালে গেলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে জনসাধারণ।
আবদুল মালেক, দাগনভূঞা, ফেনী।
আন্দোলনের ইস্যু যদি হয় বাড়ি থেকে উচ্ছেদ, তবে তা সমর্থন করি না।
রাফিউল ইসলাম, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
দেশের মানুষের ভোগান্তি হয় বা দেশের অর্থনীতির ক্ষতি হয়—এমন আন্দোলনে না যাওয়া উচিত।
মঞ্জুর, চাকরিজীবী, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
বিএনপি যদি একটি গণতান্ত্রিক দল হয়, তবে কোনো ব্যক্তিগত ইস্যু নিয়ে আন্দোলনে যাওয়া ঠিক হবে না।
শক্তি চৌধুরী, শিক্ষার্থী, রাঙামাটি।
আমি লজ্জিত। কারণ, আমাদের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেত্রী—তিনি একটি বাড়ির জন্য কান্না করেছেন। তিনি আইনের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এই ছোট একটি ত্যাগ করতে পারছেন না, তবে তিনি কীভাবে জনগণের কল্যাণে, দেশের কল্যাণে কাজ করবেন?
সৈয়দ মো. বাহার শাহ্ রহমানপুরী
মিরপুর, ঢাকা।
ব্যক্তিস্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে রাজনীতি যেমন কাম্য নয়, তেমনি ব্যক্তিগোষ্ঠীর স্বার্থে হরতাল-অবরোধ-নৈরাজ্য কাম্য নয়।
কাইসারুল আলম, সীতাকুণ্ড, চট্টগ্রাম।
সেনানিবাসের বাড়ি নিয়ে এই আন্দোলন করা হচ্ছে না। সরকার যেভাবে প্রতিহিংসামূলক রাজনীতির মাধ্যমে বিরোধী দলকে ঘায়েল করার চেষ্টা করছে, সে জন্য এই সর্বাত্মক আন্দোলনের ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে।
মুক্তা রহমান
সমাজকর্মী, চাঁদপুর।
সর্বাত্মক আন্দোলন যদি আওয়ামী সরকারের দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, অপশাসনের বিরুদ্ধে হয়, তাহলে স্বাগত জানাই। তবে এটা সংসদ থেকে শুরু হওয়া উচিত, রাজপথ থেকে নয়।
মো. আসলাম, শিক্ষার্থী
মুহসীন কলেজ, চট্টগ্রাম।
সর্বাত্মক আন্দোলনের প্রস্তুতি বাদ দিয়ে বরং সংসদে যাওয়ার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিন।
নীরব, উত্তরা, ঢাকা।
বিচারাধীন অবস্থায় খালেদা ুিজয়াকে কেন উচ্ছেদ করা হলো? এটা কি মগের মুলুক?
মো. কামাল হোসেন, কুমিল্লা।
দেশের স্বার্থে বিএনপি সর্বাত্মক আন্দোলন করতে পারে। কিন্তু সমস্যাগুলো জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। মতলববাজেরা দেশবিরোধী চক্রান্ত করে এক/এগারোর মতো আরও ভয়াবহ অবস্থার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। সবার সাবধানতা এবং দেশপ্রেমই এ অবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ।
ওয়াহিদ মুরাদ
স্বরূপকাঠি, পিরোজপুর।
যেকোনো আন্দোলন জনগণের কল্যাণে হওয়া উচিত। আন্দোলনের নামে জনগণের দুঃখ বাড়ানো কাম্য নয়।
সরকারদলীয় সন্ত্রাসীদের অপতৎপরতা বন্ধের জন্য বিএনপির এই আন্দোলনকে সমর্থন করি।
মাহমুদ হাসান, শিক্ষার্থী
সরকারি বিএম কলেজ, বরিশাল।
যেহেতু বিএনপির আইনজীবীরাই ভুল করেছেন, তাই আন্দোলনে যাওয়া ঠিক হবে না। এখনো সরকারের তিন বছর বাকি। তাই সরকার পতনের আন্দোলন অহেতুক।
সুতপা সাহা, ফরিদাবাদ, ঢাকা।
আন্দোলন সমর্থন করছি। তবে খেয়াল রাখতে হবে, এতে যেন জনগণের ভোগান্তি না বাড়ে।
আকবর খান, চাকরিজীবী
মিরপুর, ঢাকা।
বিএনপির এই সর্বাত্মক আন্দোলনকে আমি সমর্থন করি।
ধ্রুব দাইয়ান, সংস্কৃতিকর্মী
দামপাড়া, চট্টগ্রাম।
বেগম জিয়া মানেই বিএনপি নয়। বিএনপি বড় একটি রাজনৈতিক দল। ব্যক্তিকেন্দ্রিক হলে সচেতন সমাজ সমর্থন করবে না। বিরোধী দলে বিরোধিতা স্বাভাবিক, তবে তা যেন সর্বসাধারণের ভীতির কারণ না হয়।
তৈয়বুর রহমান, চাকরিজীবী
সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ।
একটি বাড়ির মতো ব্যক্তিগত ব্যাপার নিয়ে সর্বাত্মক আন্দোলন সমর্থনযোগ্য নয়। যদি সরকার পতনের আন্দোলন করতে হয়, তাহলে বিদ্যুৎ ও দ্রব্যমূল্য নিয়ে আন্দোলন করুন, পারিবারিক বিষয় নিয়ে নয়।
শরদিন্দু ভট্টাচার্য, আইনজীবী
কালীবাড়ী রোড, হবিগঞ্জ।
এই আন্দোলনে যাওয়া হবে বিএনপির রাজনৈতিক ভুল। আগে তারা ব্যক্তিস্বার্থ নিয়ে আন্দোলন করেছে, তাতে জনগণের কোনো লাভ হয়নি।
কাজী জাহানারা, কবি, টঙ্গী, গাজীপুর।
জনগণের অধিকার আদায়ে আন্দোলনের অনেক ইস্যু আছে। সেসব নিয়ে আন্দোলনে জনসমর্থন পাওয়া যেতে পারে।
অভিষেক চক্রবর্তী, শিক্ষার্থী
সরকারি সিটি কলেজ, চট্টগ্রাম।
বিএনপি সর্বাত্মক আন্দোলনের প্রস্তুতির মাধ্যমে যে কর্মসূচি গ্রহণের পরিকল্পনা করছে, তা রাজনীতিকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এসব কর্মসূচি পরিহার করে সংসদে এসে তাদের দাবি তুলে ধরা উচিত।
মোমতাজুল ইসলাম, শিক্ষার্থী
জলঢাকা, নীলফামারী।
আন্দোলন করার অধিকার বিএনপির অবশ্যই আছে। তাদের এই আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার নিজেদের শুধরে নেবে। সরকারের আচরণে আমরা খুবই উদ্বিগ্ন।
হরিদাস কুমার, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
খালেদা জিয়ার বাড়ি নিয়ে যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, তা একটি আইনগত বিষয়। এটি সমাধানের জন্য দেশের সর্বোচ্চ আদালত রয়েছে। তারা যদি আন্দোলন করতে চায়, তবে জনগণের মৌলিক চাহিদা বাস্তবায়নের জন্য করতে পারে।
সোহাগ কুমার বিশ্বাস, ফরিদপুর।
সব সমস্যার সমাধান গণতান্ত্রিকভাবে হওয়া উচিত। বিরোধী দল রাজপথে না এসে সংসদে গিয়ে এর সমাধান করতে পারে।
সোহাইল, চাকরিজীবী, চট্টগ্রাম।
সরকার দেশের জন্য কাজ না করে একটি দল বা একটি পরিবারকে ধ্বংসের জন্য নানাভাবে চেষ্টা চালাচ্ছে।
আজিম উল্লাহ, নাঙ্গলকোট, কুমিল্লা।
খালেদা জিয়াকে তাঁর বাড়ি থেকে ‘উচ্ছেদ’-এর বিষয়ে আন্দোলনের কোনো প্রয়োজন নেই। হরতালে গেলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে জনসাধারণ।
আবদুল মালেক, দাগনভূঞা, ফেনী।
আন্দোলনের ইস্যু যদি হয় বাড়ি থেকে উচ্ছেদ, তবে তা সমর্থন করি না।
রাফিউল ইসলাম, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
দেশের মানুষের ভোগান্তি হয় বা দেশের অর্থনীতির ক্ষতি হয়—এমন আন্দোলনে না যাওয়া উচিত।
মঞ্জুর, চাকরিজীবী, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
বিএনপি যদি একটি গণতান্ত্রিক দল হয়, তবে কোনো ব্যক্তিগত ইস্যু নিয়ে আন্দোলনে যাওয়া ঠিক হবে না।
শক্তি চৌধুরী, শিক্ষার্থী, রাঙামাটি।
আমি লজ্জিত। কারণ, আমাদের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেত্রী—তিনি একটি বাড়ির জন্য কান্না করেছেন। তিনি আইনের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এই ছোট একটি ত্যাগ করতে পারছেন না, তবে তিনি কীভাবে জনগণের কল্যাণে, দেশের কল্যাণে কাজ করবেন?
সৈয়দ মো. বাহার শাহ্ রহমানপুরী
মিরপুর, ঢাকা।
ব্যক্তিস্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে রাজনীতি যেমন কাম্য নয়, তেমনি ব্যক্তিগোষ্ঠীর স্বার্থে হরতাল-অবরোধ-নৈরাজ্য কাম্য নয়।
কাইসারুল আলম, সীতাকুণ্ড, চট্টগ্রাম।
সেনানিবাসের বাড়ি নিয়ে এই আন্দোলন করা হচ্ছে না। সরকার যেভাবে প্রতিহিংসামূলক রাজনীতির মাধ্যমে বিরোধী দলকে ঘায়েল করার চেষ্টা করছে, সে জন্য এই সর্বাত্মক আন্দোলনের ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে।
মুক্তা রহমান
সমাজকর্মী, চাঁদপুর।
সর্বাত্মক আন্দোলন যদি আওয়ামী সরকারের দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, অপশাসনের বিরুদ্ধে হয়, তাহলে স্বাগত জানাই। তবে এটা সংসদ থেকে শুরু হওয়া উচিত, রাজপথ থেকে নয়।
মো. আসলাম, শিক্ষার্থী
মুহসীন কলেজ, চট্টগ্রাম।
সর্বাত্মক আন্দোলনের প্রস্তুতি বাদ দিয়ে বরং সংসদে যাওয়ার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিন।
নীরব, উত্তরা, ঢাকা।
বিচারাধীন অবস্থায় খালেদা ুিজয়াকে কেন উচ্ছেদ করা হলো? এটা কি মগের মুলুক?
মো. কামাল হোসেন, কুমিল্লা।
দেশের স্বার্থে বিএনপি সর্বাত্মক আন্দোলন করতে পারে। কিন্তু সমস্যাগুলো জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। মতলববাজেরা দেশবিরোধী চক্রান্ত করে এক/এগারোর মতো আরও ভয়াবহ অবস্থার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। সবার সাবধানতা এবং দেশপ্রেমই এ অবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ।
ওয়াহিদ মুরাদ
স্বরূপকাঠি, পিরোজপুর।
যেকোনো আন্দোলন জনগণের কল্যাণে হওয়া উচিত। আন্দোলনের নামে জনগণের দুঃখ বাড়ানো কাম্য নয়।
No comments