আশুলিয়ায় ফের বিক্ষোভ ভাঙচুর সংঘর্ষ অবরোধ
বেতন-ভাতা বাড়ানোর দাবিতে আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে পোশাক কারখানার শ্রমিকরা ছয় দিন ধরে বিক্ষোভ ও মহাসড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করছে। পুলিশের সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষও হচ্ছে তাদের। কারখানা এবং গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটছে।
এ পরিস্থিতিতে পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা (ডিইপিজেড) ছাড়া আশুলিয়ার অন্য সব পোশাক কারখানা বন্ধ করে দেয়। মালিকপক্ষের এ সিদ্ধান্তের পরও গতকাল রবিবার শ্রমিকরা প্রায় তিন ঘণ্টা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। বিভিন্ন পয়েন্টে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা গাড়ি ভাঙচুর করে; পুলিশের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষও বাধে।
বিক্ষোভের সময় সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনায় স্থানীয় বিএনপির এক নেতাসহ ১১ জনের নাম উল্লেখ করে এবং কয়েক শ অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির বিরুদ্ধে গতকাল একটি মামলা হয়েছে আশুলিয়া থানায়।
শিল্প পুলিশ-১ আশুলিয়া জোনের পরিদর্শক মোখলেছুর রহমান কালের কণ্ঠকে জানান, সকাল ৮টার দিকে শ্রমিকরা কর্মস্থলে গিয়ে কারখানা বন্ধের নোটিশ দেখে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। সাড়ে ৮টার দিকে তারা কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে ও বেতন-ভাতা বাড়ানোর দাবিতে আবদুল্লাহপুর-বাইপাইল মহাসড়কের ইউনিক বাসস্ট্যান্ডের কাছে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। পুলিশ তাদের সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলে কয়েক দফা সংঘর্ষ হয়। পুলিশ লাঠিপেটা করে, টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার চেষ্টা করে।
সকাল ৯টার দিকে ফ্যান্টাসি কিংডমের কাছে জামগড়া ও শিমুলতলায় শ্রমিকদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। সে সময় পুলিশের লাঠিপেটায় ১০-১২ জন শ্রমিক আহত হয়। সংঘর্ষ চলাকালে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করে। জিরাবো, নিশ্চিন্তপুর, ঘোষবাগসহ কয়েকটি পয়েন্টেও পুলিশের সঙ্গে শ্রমিকদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। বিভিন্ন এলাকায় শিল্প পুলিশ মাইকিং করে শ্রমিকদের রাস্তায় অবস্থান না করে ঘরে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানায়।
শ্রমিকদের সঙ্গে সংঘর্ষের সময় পুলিশ আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলের বিভিন্ন সংযোগ সড়কের আবাসিক এলাকা ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ঢুকে শ্রমিক-সন্দেহে কয়েকজন ব্যক্তিকে লাঠিপেটা করে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আশুলিয়ার মানিকগঞ্জপাড়ায় পুলিশ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে অভিযান চালায়। তারা বিভিন্ন দোকানে গিয়ে 'বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী' শ্রমিকদের খুঁজতে থাকে।
আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলের সব পোশাক কারখানার প্রধান ফটকের সামনে ঝুলছে কারখানা বন্ধের নোটিশ। নোটিশে লেখা রয়েছে- ১১ জুন থেকে ১৬ জুন পর্যন্ত যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, তার কারণে কারখানা সচল রাখা সম্ভব হচ্ছে না। এ বিবেচনায় বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬-এর ১৩(১) ধারা অনুযায়ী অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হলো। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে কারখানা খোলার তারিখ নোটিশের মাধ্যমে জানানো হবে।
আশুলিয়া থানার ওসি এস এম বদরুল আলম বলেন, শ্রমিকদের সঙ্গে সংঘর্ষ চলাকালে নিরাপত্তার খাতিরে আবদুল্লাহপুর-বাইপাইল রুটের যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। সে কারণে রবিবার যানবাহন ভাঙচুরের ঘটনা কম ঘটেছে। তাছাড়া মহাসড়কে আন্দোলনরত শ্রমিকদের উপস্থিতিও ছিল অন্যান্য দিনের তুলনায় কম। সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সীমিত সংখ্যায় যান চলাচল শুরু হয়। প্রতিটি পোশাক কারখানার সামনে পুলিশের অবস্থান ও টহল জোরদার করা হয়েছে।
ওসি জানান, শ্রমিক বিক্ষোভের সময় সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনায় স্থানীয় বিএনপির এক নেতাসহ ১১ জনের নাম উল্লেখ করে এবং কয়েক শ অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে আশুলিয়া থানায়। এজাহারভুক্ত ১১ জনই স্থানীয় বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী। আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হাফিজুর রহমান শনিবার গভীর রাতে মামলাটি দায়ের করেন। আসামিদের বিরুদ্ধে সড়ক অবরোধ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি, পুলিশের ওপর হামলা, সরকারি কাজে বাধা ও গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ আনা হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি করা হয়েছে আশুলিয়ার জামগড়ার আনোয়ার সিএনজি স্টেশনের মালিক বিএনপি নেতা আনোয়ার হোসেনকে।
শ্রমিকদের বেতন বাড়ানোর দাবিতে গত ১১ জুলাই থেকে টানা অস্থিরতা চলছে আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে। সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিনই আবদুল্লাহপুর-বাইপাইল মহাসড়ক ও মাঝেমধ্যে নবীনগর-কালিয়াকৈর মহাসড়ক অবরোধ করে শ্রমিকরা পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। শ্রমিকদের এই অসন্তোষ শনিবার নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুরেও ছড়িয়ে পড়ে। এ অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলন করে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ আশুলিয়ার সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয়। শ্রমিকরা জানায়, বেতন-ভাতা বাড়ানোর ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে।
সাভার সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মনোয়ার হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, যেকোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবিলায় র্যাব, শিল্প-পুলিশ, থানা পুলিশ, আর্মড পুলিশ ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা তৎপর রয়েছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় পাঁচ হাজার সদস্য আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলের বিভিন্ন পয়েন্টে মোতায়েন রয়েছেন। সাঁজোয়া যান, জলকামানসহ রাস্তায় পুলিশের টহল অব্যাহত রয়েছে।
কারখানা খুলে দেওয়ার দাবি
আশুলিয়ায় বন্ধ পোশাকশিল্প কারখানা খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে 'গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র'। সংগঠনের সভাপতি অ্যাডভোকেট মন্টু ঘোষ ও সাধারণ সম্পাদক কাজী রুহুল আমিন গতকাল রবিবার এক যুক্ত বিবৃতিতে এই দাবি জানান।
বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, শ্রমিকদের দুঃখ-কষ্টের কথা বিবেচনায় না নিয়ে কারখানা বন্ধ করে দেওয়া খুবই অযৌক্তিক। বিজিএমইএ আশুলিয়ার ৩৫০টি কারখানা বন্ধ করে দেওয়ায় শ্রমিকদের মধ্যে ক্ষোভের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। সুতরাং কারখানা বন্ধ করে দেওয়া শ্রমিক, মালিক, শিল্প ও দেশ কারো জন্যই কল্যাণকর নয়।
বিক্ষোভের সময় সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনায় স্থানীয় বিএনপির এক নেতাসহ ১১ জনের নাম উল্লেখ করে এবং কয়েক শ অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির বিরুদ্ধে গতকাল একটি মামলা হয়েছে আশুলিয়া থানায়।
শিল্প পুলিশ-১ আশুলিয়া জোনের পরিদর্শক মোখলেছুর রহমান কালের কণ্ঠকে জানান, সকাল ৮টার দিকে শ্রমিকরা কর্মস্থলে গিয়ে কারখানা বন্ধের নোটিশ দেখে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। সাড়ে ৮টার দিকে তারা কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে ও বেতন-ভাতা বাড়ানোর দাবিতে আবদুল্লাহপুর-বাইপাইল মহাসড়কের ইউনিক বাসস্ট্যান্ডের কাছে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। পুলিশ তাদের সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলে কয়েক দফা সংঘর্ষ হয়। পুলিশ লাঠিপেটা করে, টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার চেষ্টা করে।
সকাল ৯টার দিকে ফ্যান্টাসি কিংডমের কাছে জামগড়া ও শিমুলতলায় শ্রমিকদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। সে সময় পুলিশের লাঠিপেটায় ১০-১২ জন শ্রমিক আহত হয়। সংঘর্ষ চলাকালে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করে। জিরাবো, নিশ্চিন্তপুর, ঘোষবাগসহ কয়েকটি পয়েন্টেও পুলিশের সঙ্গে শ্রমিকদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। বিভিন্ন এলাকায় শিল্প পুলিশ মাইকিং করে শ্রমিকদের রাস্তায় অবস্থান না করে ঘরে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানায়।
শ্রমিকদের সঙ্গে সংঘর্ষের সময় পুলিশ আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলের বিভিন্ন সংযোগ সড়কের আবাসিক এলাকা ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ঢুকে শ্রমিক-সন্দেহে কয়েকজন ব্যক্তিকে লাঠিপেটা করে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আশুলিয়ার মানিকগঞ্জপাড়ায় পুলিশ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে অভিযান চালায়। তারা বিভিন্ন দোকানে গিয়ে 'বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী' শ্রমিকদের খুঁজতে থাকে।
আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলের সব পোশাক কারখানার প্রধান ফটকের সামনে ঝুলছে কারখানা বন্ধের নোটিশ। নোটিশে লেখা রয়েছে- ১১ জুন থেকে ১৬ জুন পর্যন্ত যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, তার কারণে কারখানা সচল রাখা সম্ভব হচ্ছে না। এ বিবেচনায় বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬-এর ১৩(১) ধারা অনুযায়ী অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হলো। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে কারখানা খোলার তারিখ নোটিশের মাধ্যমে জানানো হবে।
আশুলিয়া থানার ওসি এস এম বদরুল আলম বলেন, শ্রমিকদের সঙ্গে সংঘর্ষ চলাকালে নিরাপত্তার খাতিরে আবদুল্লাহপুর-বাইপাইল রুটের যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। সে কারণে রবিবার যানবাহন ভাঙচুরের ঘটনা কম ঘটেছে। তাছাড়া মহাসড়কে আন্দোলনরত শ্রমিকদের উপস্থিতিও ছিল অন্যান্য দিনের তুলনায় কম। সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সীমিত সংখ্যায় যান চলাচল শুরু হয়। প্রতিটি পোশাক কারখানার সামনে পুলিশের অবস্থান ও টহল জোরদার করা হয়েছে।
ওসি জানান, শ্রমিক বিক্ষোভের সময় সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনায় স্থানীয় বিএনপির এক নেতাসহ ১১ জনের নাম উল্লেখ করে এবং কয়েক শ অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে আশুলিয়া থানায়। এজাহারভুক্ত ১১ জনই স্থানীয় বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী। আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হাফিজুর রহমান শনিবার গভীর রাতে মামলাটি দায়ের করেন। আসামিদের বিরুদ্ধে সড়ক অবরোধ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি, পুলিশের ওপর হামলা, সরকারি কাজে বাধা ও গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ আনা হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি করা হয়েছে আশুলিয়ার জামগড়ার আনোয়ার সিএনজি স্টেশনের মালিক বিএনপি নেতা আনোয়ার হোসেনকে।
শ্রমিকদের বেতন বাড়ানোর দাবিতে গত ১১ জুলাই থেকে টানা অস্থিরতা চলছে আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে। সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিনই আবদুল্লাহপুর-বাইপাইল মহাসড়ক ও মাঝেমধ্যে নবীনগর-কালিয়াকৈর মহাসড়ক অবরোধ করে শ্রমিকরা পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। শ্রমিকদের এই অসন্তোষ শনিবার নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুরেও ছড়িয়ে পড়ে। এ অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলন করে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ আশুলিয়ার সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয়। শ্রমিকরা জানায়, বেতন-ভাতা বাড়ানোর ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে।
সাভার সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মনোয়ার হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, যেকোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবিলায় র্যাব, শিল্প-পুলিশ, থানা পুলিশ, আর্মড পুলিশ ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা তৎপর রয়েছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় পাঁচ হাজার সদস্য আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলের বিভিন্ন পয়েন্টে মোতায়েন রয়েছেন। সাঁজোয়া যান, জলকামানসহ রাস্তায় পুলিশের টহল অব্যাহত রয়েছে।
কারখানা খুলে দেওয়ার দাবি
আশুলিয়ায় বন্ধ পোশাকশিল্প কারখানা খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে 'গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র'। সংগঠনের সভাপতি অ্যাডভোকেট মন্টু ঘোষ ও সাধারণ সম্পাদক কাজী রুহুল আমিন গতকাল রবিবার এক যুক্ত বিবৃতিতে এই দাবি জানান।
বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, শ্রমিকদের দুঃখ-কষ্টের কথা বিবেচনায় না নিয়ে কারখানা বন্ধ করে দেওয়া খুবই অযৌক্তিক। বিজিএমইএ আশুলিয়ার ৩৫০টি কারখানা বন্ধ করে দেওয়ায় শ্রমিকদের মধ্যে ক্ষোভের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। সুতরাং কারখানা বন্ধ করে দেওয়া শ্রমিক, মালিক, শিল্প ও দেশ কারো জন্যই কল্যাণকর নয়।
No comments