সাক্ষাৎকার-চট্টগ্রামবাসীর প্রাণের কথা তুলে ধরব প্রধানমন্ত্রীর কাছে by এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চট্টগ্রাম সফর কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের প্রচারণা চলছে। ঐক্যবদ্ধভাবে প্রচারণা চালাতে আওয়ামী লীগের সব পক্ষের নেতা এক মঞ্চে এসেছেন। চট্টগ্রাম নগর আওয়ামী লীগের বিভেদ, চট্টগ্রামের উন্নয়ন নিয়ে নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী সাক্ষাৎকার দেন।
সাক্ষাৎকার নিয়েছেন একরামুল হক
প্রথম আলো: প্রধানমন্ত্রীর মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের বিভেদ মনে হয় আপাতত কেটে গেছে। আপনি কী মনে করেন?
মহিউদ্দিন চৌধুরী: আমাদের আবার কিসের বিভেদ? আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ আছি। প্রধানমন্ত্রী আসছেন। একসঙ্গে কাজ করছি।
প্রথম আলো: মহাসমাবেশে বিপুল লোকসমাগম ঘটানোর জন্য প্রচারণা শুরু করেছেন। লোকসমাগম কেমন হতে পারে বলে প্রত্যাশা করছেন?
মহিউদ্দিন চৌধুরী: ২৮ মার্চের জনসভাকে জনসমুদ্রে পরিণত করাই আমাদের লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যে আমরা প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি।
প্রথম আলো: প্রধানমন্ত্রী তো আসছেন। চট্টগ্রামের উন্নয়নের ব্যাপারে কোনো প্রস্তাব তাঁর কাছে দেবেন?
মহিউদ্দিন চৌধুরী: চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে আরও আধুনিকীকরণ, দেওয়ানহাট থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত উড়ালসড়ক নির্মাণ, কর্ণফুলীর তলদেশে টানেল নির্মাণ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা, নগরে সরকারি স্কুলের সংখ্যা বাড়ানো আমাদের লক্ষ্য।
এ ছাড়া চট্টগ্রাম মহানগর ধীরে ধীরে সম্প্রসারিত হচ্ছে। তাই সীতাকুণ্ড থেকে পটিয়া পর্যন্ত শাটল ট্রেন চালু করা সময়ের দাবি। আর চা বোর্ডের সদর দপ্তর চট্টগ্রামে রেখে নিলাম কার্যক্রম চট্টগ্রামে করতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর কাছে চট্টগ্রামের মানুষের এসব প্রাণের দাবিই তুলে ধরব। আসলে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়েছে। দেশের উন্নয়নও আওয়ামী লীগ করতে পারবে। চট্টগ্রামের উন্নয়ন হলে দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে।
প্রথম আলো: আপনি চট্টগ্রাম বন্দরের আধুনিকীকরণের কথা বলেছেন। বন্দরের আধুনিকীকরণের কাজ তো চলছে। তবু এর সর্বোচ্চ ব্যবহার হচ্ছে না। এ ব্যাপারে আপনার কোনো প্রস্তাব আছে?
মহিউদ্দিন চৌধুরী: ট্রানজিট দেওয়ার মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দরকে সর্বোচ্চ ব্যবহার করা সম্ভব। বন্দরের ব্যবহার বাড়লে আমরা ট্রানজিটের বিনিময়ে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে সক্ষম হব। এ বিষয়টির দিকে আমাদের সরকারপ্রধানকে নজর দিতে হবে।
প্রথম আলো: আপনি আরও কিছু উন্নয়নের কথা বলেছেন। এসব তো আপনাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল...।
মহিউদ্দিন চৌধুরী: ঠিক বলেছেন। নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল। কিছু প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন হয়েছে। কিছু চলমানপ্রক্রিয়া।
স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি প্রকল্প নিয়ে প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে।
প্রথম আলো: প্রধানমন্ত্রীর মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের বিভেদ মনে হয় আপাতত কেটে গেছে। আপনি কী মনে করেন?
মহিউদ্দিন চৌধুরী: আমাদের আবার কিসের বিভেদ? আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ আছি। প্রধানমন্ত্রী আসছেন। একসঙ্গে কাজ করছি।
প্রথম আলো: মহাসমাবেশে বিপুল লোকসমাগম ঘটানোর জন্য প্রচারণা শুরু করেছেন। লোকসমাগম কেমন হতে পারে বলে প্রত্যাশা করছেন?
মহিউদ্দিন চৌধুরী: ২৮ মার্চের জনসভাকে জনসমুদ্রে পরিণত করাই আমাদের লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যে আমরা প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি।
প্রথম আলো: প্রধানমন্ত্রী তো আসছেন। চট্টগ্রামের উন্নয়নের ব্যাপারে কোনো প্রস্তাব তাঁর কাছে দেবেন?
মহিউদ্দিন চৌধুরী: চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে আরও আধুনিকীকরণ, দেওয়ানহাট থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত উড়ালসড়ক নির্মাণ, কর্ণফুলীর তলদেশে টানেল নির্মাণ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা, নগরে সরকারি স্কুলের সংখ্যা বাড়ানো আমাদের লক্ষ্য।
এ ছাড়া চট্টগ্রাম মহানগর ধীরে ধীরে সম্প্রসারিত হচ্ছে। তাই সীতাকুণ্ড থেকে পটিয়া পর্যন্ত শাটল ট্রেন চালু করা সময়ের দাবি। আর চা বোর্ডের সদর দপ্তর চট্টগ্রামে রেখে নিলাম কার্যক্রম চট্টগ্রামে করতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর কাছে চট্টগ্রামের মানুষের এসব প্রাণের দাবিই তুলে ধরব। আসলে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়েছে। দেশের উন্নয়নও আওয়ামী লীগ করতে পারবে। চট্টগ্রামের উন্নয়ন হলে দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে।
প্রথম আলো: আপনি চট্টগ্রাম বন্দরের আধুনিকীকরণের কথা বলেছেন। বন্দরের আধুনিকীকরণের কাজ তো চলছে। তবু এর সর্বোচ্চ ব্যবহার হচ্ছে না। এ ব্যাপারে আপনার কোনো প্রস্তাব আছে?
মহিউদ্দিন চৌধুরী: ট্রানজিট দেওয়ার মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দরকে সর্বোচ্চ ব্যবহার করা সম্ভব। বন্দরের ব্যবহার বাড়লে আমরা ট্রানজিটের বিনিময়ে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে সক্ষম হব। এ বিষয়টির দিকে আমাদের সরকারপ্রধানকে নজর দিতে হবে।
প্রথম আলো: আপনি আরও কিছু উন্নয়নের কথা বলেছেন। এসব তো আপনাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল...।
মহিউদ্দিন চৌধুরী: ঠিক বলেছেন। নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল। কিছু প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন হয়েছে। কিছু চলমানপ্রক্রিয়া।
স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি প্রকল্প নিয়ে প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে।
No comments