ধারাবাহিক সাফল্যই আমাদের কাম্য-অভিনন্দন, বাংলাদেশ ক্রিকেট দল
ফাইনালে বাংলাদেশ। শব্দ দুটি লিখতে বিস্ময় চিহ্ন ব্যবহার করতে হচ্ছে না। আজ ফাইনাল খেলার ফলাফল যা-ই হোক না কেন, বিস্ময় চিহ্নবিহীন শব্দ দুটির ব্যবহারে কোনো হেরফের হবে না। যাঁরা এবার এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের খেলাগুলো নিবিষ্ট মনে দেখেছেন, তাঁরা স্বীকার করবেন, যোগ্য দল হিসেবেই বাংলাদেশ ফাইনালে উঠেছে।
পাকিস্তানের সঙ্গে প্রথম খেলায় বাংলাদেশ দল যে সম্ভাবনা জাগিয়েছিল, তারই সফল ক্রিকেটীয় অনুবাদ দেখা গেছে পরবর্তী দুটি খেলায়। তিনটি খেলাতেই বাংলাদেশ ক্রিকেট দল টোটাল টিমওয়ার্কের দ্যুতি ছড়িয়েছে। ভারতের পর শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালে এখন বাংলাদেশ। এ দলের ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিং ভালো হয়েছে এবং তার প্রকাশ দেখা গেছে খেলোয়াড়দের দেহভাষায়। অভিনন্দন, বাংলাদেশ ক্রিকেট দল।
এশিয়ার চারটি ক্রিকেট দলের মধ্যে বাংলাদেশ কনিষ্ঠতম। পারফরম্যান্সের দিক থেকে বিবেচনা করলেও বাংলাদেশকে চতুর্থ স্থানে রাখতেই পছন্দ করেন ক্রিকেটবোদ্ধারা। ধারাবাহিকতার অভাব নিয়ে বাংলাদেশ দলের যৌক্তিক সমালোচনাও করেন তাঁরা। এবার কিন্তু সেই সমালোচনার জায়গায় তাঁদেরই কাছ থেকে মিলেছে উচ্ছ্বসিত প্রশংসা। পরিণত ক্রিকেট দলের অভিধাই এখন পাচ্ছে বাংলাদেশ দল।
বাংলাদেশ দলের সামনে এখন ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলে যাওয়ার চ্যালেঞ্জ। এক দিনের ক্রিকেট বড়ই অনিশ্চিত ফলাফল দেয়। এতে জয়-পরাজয় দিয়ে সবকিছু বিবেচনা করা যায় না। দলের প্রত্যেকে যদি প্রতিটি ম্যাচে নিজের সেরা খেলা উপহার দেওয়ার চেষ্টা করে যান, তাহলেই পরিণত হয়ে ওঠার সুযোগ মেলে। এ টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ দলের মধ্যে সেই তাড়না লক্ষ করা গেছে। ব্যাটসম্যানদের মধ্যে কেউ একজন আউট হলে আরেকজন সচল রেখেছেন স্কোরবোর্ড, একজন বোলার বিফল হলে অন্যজন মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছেন খেলার। অর্থাৎ সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবালের সঙ্গে এখন বোলিং-ব্যাটিংয়ে অন্তত আরও ছয়জন ক্রিকেটারের নাম করা যাবে, যাঁরা খেলার গতি পরিবর্তন করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন।
জয়ের আনন্দে দর্শকদের বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসেই প্রমাণিত হয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট-অন্তপ্রাণ জাতি। দলের সাফল্য-ব্যর্থতায় এ দর্শকই পারে দলকে উৎসাহ জোগাতে। বাংলাদেশ ক্রিকেট দল দক্ষতা দিয়েই যোগ্য স্থানে পৌঁছেছে। এ দলের ধারাবাহিক সাফল্যই আমাদের কাম্য।
এশিয়ার চারটি ক্রিকেট দলের মধ্যে বাংলাদেশ কনিষ্ঠতম। পারফরম্যান্সের দিক থেকে বিবেচনা করলেও বাংলাদেশকে চতুর্থ স্থানে রাখতেই পছন্দ করেন ক্রিকেটবোদ্ধারা। ধারাবাহিকতার অভাব নিয়ে বাংলাদেশ দলের যৌক্তিক সমালোচনাও করেন তাঁরা। এবার কিন্তু সেই সমালোচনার জায়গায় তাঁদেরই কাছ থেকে মিলেছে উচ্ছ্বসিত প্রশংসা। পরিণত ক্রিকেট দলের অভিধাই এখন পাচ্ছে বাংলাদেশ দল।
বাংলাদেশ দলের সামনে এখন ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলে যাওয়ার চ্যালেঞ্জ। এক দিনের ক্রিকেট বড়ই অনিশ্চিত ফলাফল দেয়। এতে জয়-পরাজয় দিয়ে সবকিছু বিবেচনা করা যায় না। দলের প্রত্যেকে যদি প্রতিটি ম্যাচে নিজের সেরা খেলা উপহার দেওয়ার চেষ্টা করে যান, তাহলেই পরিণত হয়ে ওঠার সুযোগ মেলে। এ টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ দলের মধ্যে সেই তাড়না লক্ষ করা গেছে। ব্যাটসম্যানদের মধ্যে কেউ একজন আউট হলে আরেকজন সচল রেখেছেন স্কোরবোর্ড, একজন বোলার বিফল হলে অন্যজন মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছেন খেলার। অর্থাৎ সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবালের সঙ্গে এখন বোলিং-ব্যাটিংয়ে অন্তত আরও ছয়জন ক্রিকেটারের নাম করা যাবে, যাঁরা খেলার গতি পরিবর্তন করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন।
জয়ের আনন্দে দর্শকদের বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসেই প্রমাণিত হয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট-অন্তপ্রাণ জাতি। দলের সাফল্য-ব্যর্থতায় এ দর্শকই পারে দলকে উৎসাহ জোগাতে। বাংলাদেশ ক্রিকেট দল দক্ষতা দিয়েই যোগ্য স্থানে পৌঁছেছে। এ দলের ধারাবাহিক সাফল্যই আমাদের কাম্য।
No comments