শুভ বুদ্ধির উদয় হোক by ড. এম মুজিবুর রহমান
এক :
দেশ পুড়ছে, পেট্রোলবোমার আঘাতে মানুষ মরছে। বিনা বিচারে প্রতিদিন বিরোধী
দলের নেতাকর্মীদের গুম করে ক্রসফায়ারের নামে গুলি করে হত্যা করা হচ্ছে।
রকেরা আজ ভকের ভূমিকায়। ভোটারবিহীন নির্বাচনে এমপি হয়ে মন্ত্রী রাস্তায় এখন
বাঁশি বাজাচ্ছেন! সরকারের পাঁচ মন্ত্রী সর্বসাকল্যে ৪১ জনকে সাথে নিয়ে
বাঁশি বাজিয়ে হরতাল-অবরোধের প্রতিবাদ জানিয়েছেন। হরতাল-অবরোধের বিরুদ্ধে
প্রতিবাদের জন্য দেশের শব্দদূষণ-সংক্রান্ত আইন ভঙ্গ বৈধ হলে; জনগণের ভোটের
অধিকার, বাকস্বাধীনতার মতো মানুষের মৌলিক অধিকার, দুঃশাসন ও গণতন্ত্রের
জন্য আন্দোলনের সব পথ যখন বন্ধ করে দেয়া হয় তখন স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে
হরতাল-অবরোধকে অবৈধ বলাটা তাদের মুখে কি মানায়?
দুই : আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে নৈশকোচে নাশকতাকে ‘মিলিটারি অপারেশন’ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আক্রমণ দেখে মনে হয়, এটি মিলিটারি অপারেশন’। প্রশিণপ্রাপ্ত লোকেরা রেকি করে এসব নাশকতা চালাচ্ছে। এইচ টি ইমামের বক্তব্যে আমার মন্তব্য নেই। কারণ তিনি অভিজ্ঞ তাই অনেক কিছুর সাী। ৫ জানুয়ারির নির্বাচন সম্পর্কেও রাখঢাক না করে তিনি আসল কথা ফাঁস করে দিয়েছেন। কয়েক সপ্তাহ ধরে সরকারের নেতা-মন্ত্রীরা বলছেন যে, এক সপ্তাহের মধ্যে দেশের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হবে। দেশের জনগণ কবে থেকে সপ্তাহ শুরু হবে সেটা বুঝতে পারছে না। কারণ বিজিবি আর র্যাবের প্রহরা দিয়েও রাস্তায় গাড়ি নামানো যাচ্ছে না। মাঝে মধ্যে প্রহরায় কয়েকটি গাড়ি চালিয়ে পরিস্থিতি শান্ত বলার কসরত দেখানো হলেও বাস্তবতাকে তারা অস্বীকার করতে পারছেন না। এটা এখন পরিষ্কার যে, শক্তি প্রয়োগ করে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি আর নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব নয়।
তিন : আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ বলেছেন, বিএনপি একটি সন্ত্রাসী সংগঠন। জামায়াত হলো তাদের কাছে যুদ্ধাপরাধীর দল আর অরাজনৈতিক হেফাজত হচ্ছে জঙ্গি সংগঠন। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে তাহলে কি বাংলাদেশে শুধু কিছু পোষা নামসর্বস্ব দল এবং শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার ত্রে প্রস্তুতকারী চক্রকে নিয়ে আওয়ামী লীগ থাকবে? এটা কি দেশের মানুষ মেনে নেবে? দেশে তো অনেক তুঘলকি কাণ্ডকারখানা প্রতিদিন চলছে। জামায়াত ইস্যু জিইয়ে রেখে দেশের মানুষকে ওরা বোকা বানাতে চায়। যুদ্ধাপরাধী যুদ্ধাপরাধী বলে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করতে চায়। সন্ত্রাসী সংগঠনের ব্যাখ্যা আওয়ামী লীগের কাছ থেকে জনগণ মেনে নেবে না। কারণ কেউ যদি ’৭২ থেকে ’৭৫ সালের কথা বাদ দিয়ে শুধু ’৯৫ ও ’৯৬-এর কথা স্মরণে রাখে তাহলেও আওয়ামী লীগের নেতা-নেত্রীদের কোনো দলকে সন্ত্রাসী বলা বেমানান ও হাস্যকর। দেশের মানুষের স্মৃতিশক্তি এতটা দুর্বল না যে, কারা ১৯৯৫ সালে আন্দোলন করতে গিয়ে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খলেদা জিয়ার গাড়ি বহরে হামলা করেছিল তা ভুলে যাবে। তখন কারা স্পিকারের রুমে ঢুকে সন্ত্রাসী কাণ্ডকারখানা করেছিল, কারা প্রধান বিচারপতির দরজায় লাথি দিয়ে দরজা ভাঙার চেষ্টা করে বিচারালয়ের পবিত্রতা ুণœ করেছিল, বিচারকদের গ্রামের বাড়িতে পাঁচটি বোমা মেরে কারা হামলা করেছিল, সরকারি কর্মকর্তাদের কারা দিগম্বর করেছিল। আর ১৯৯৬ সালে মাসের পর মাস দেশকে অচল করে দেয়া হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে তখন আন্দোলন করতে গিয়ে ১৭৩ দিন হরতাল কারা দিয়েছিল। হোটেল শেরাটনের সামনে গান পাউডার দিয়ে বাস জ্বালিয়ে ১১ জন নিরীহ বাসযাত্রীকে পুড়িয়ে মারার ঘটনাও মানুষ ভুলে যায়নি। সর্বোপরি, ২০০৬ সালে ২৮ অক্টোবর কোন দলের প্রকাশ্য আহ্বানের মাধ্যমে ঢাকায় লগি-বৈঠা দিয়ে সাপের মতো মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছিল? আর বর্তমানে নাশকতার সুবিধাভোগী কারা? সন্ত্রাসী সংগঠনের কথা বলে থুতু ওপরের দিকে দিলে নিজের গায়েই পড়ার সম্ভাবনা বেশি। জনগণের শান্তি নিরাপত্তা ও গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতার স্বার্থে আলোচনার মাধ্যমে দেশের বর্তমান সমস্যার সমাধান জরুরি। আর সরকারে যারা থাকেন তাদেরকেই এ েেত্র অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হয়। না হয় অনিশ্চিত ভবিষ্যতের যাত্রী আমরা কেউ শান্তিতে বসবাস করা দূরের কথা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য রেখে যাবো বিভক্ত জাতি ও অনগ্রসর বাংলাদেশ, যা স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে কারো কাম্য হতে পারে না।
চার : আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্তাব্যক্তিরা প্রতিনিয়ত দেশের জনগণকে শাসিয়ে হুঙ্কার দিচ্ছেন। জনগণের করের টাকায় কেনা অস্ত্র দিয়ে আগে নাকি হাডুডু খেলা হয়েছে। তাই এখন যথাযথ ব্যবহারের নিশ্চয়তা দেয়া হয়েছে! তবে আমরা জানি কোনো প্রতিষ্ঠানের বিশ্বাসযোগ্যতা, গ্রহণযোগ্যতা যত কমবে, তার কর্তাব্যক্তিদের হাঁকডাক, লম্ফঝম্প তত বাড়বে। মানুষ মেজাজ ও দিশা হারালে রেগে যায় আর কথায় আছে ‘রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন’।
পাঁচ : বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কিছু দিন ধরে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়েছে। মোবাইল ও ডিশ ইন্টারনেট লাইন বন্ধ করার পাশাপাশি কারো সাথে সাাৎ পর্যন্ত করতে দেয়া হচ্ছে না। বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলীয় সিনিয়র নেতাদেরকেও যেতে দেয়া হচ্ছে না। কিন্তু আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের নেতারা গুলশানের অফিস পুড়িয়ে দেয়াসহ তার প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে এবং সরকার রাষ্ট্রশক্তিকে ব্যবহার করে খেলছে অন্য খেলা। আওয়ামী দলীয় লোকজনের সাথে ভাড়া করে মানুষ এনে অফিসের সামনে মিছিল সমাবেশ করাচ্ছে। কোনো সরকারই চিরদিন মতায় থাকতে পারে না। দেশের সচেতন নাগরিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করেন এ ধরনের খেলার পরিণতি কখনো শুভ হয় না। সরকার যদি বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক জোটকে তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করতে দিত তাহলে পরিস্থিতির এত অবনতি হতো না। জনগণের প্রত্যাশা, সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে আর দেশ মুক্তি পাবে অনিশ্চিত গন্তব্য থেকে।
লেখক : সাবেক সহকারী অধ্যাপক, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট
দুই : আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে নৈশকোচে নাশকতাকে ‘মিলিটারি অপারেশন’ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আক্রমণ দেখে মনে হয়, এটি মিলিটারি অপারেশন’। প্রশিণপ্রাপ্ত লোকেরা রেকি করে এসব নাশকতা চালাচ্ছে। এইচ টি ইমামের বক্তব্যে আমার মন্তব্য নেই। কারণ তিনি অভিজ্ঞ তাই অনেক কিছুর সাী। ৫ জানুয়ারির নির্বাচন সম্পর্কেও রাখঢাক না করে তিনি আসল কথা ফাঁস করে দিয়েছেন। কয়েক সপ্তাহ ধরে সরকারের নেতা-মন্ত্রীরা বলছেন যে, এক সপ্তাহের মধ্যে দেশের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হবে। দেশের জনগণ কবে থেকে সপ্তাহ শুরু হবে সেটা বুঝতে পারছে না। কারণ বিজিবি আর র্যাবের প্রহরা দিয়েও রাস্তায় গাড়ি নামানো যাচ্ছে না। মাঝে মধ্যে প্রহরায় কয়েকটি গাড়ি চালিয়ে পরিস্থিতি শান্ত বলার কসরত দেখানো হলেও বাস্তবতাকে তারা অস্বীকার করতে পারছেন না। এটা এখন পরিষ্কার যে, শক্তি প্রয়োগ করে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি আর নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব নয়।
তিন : আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ বলেছেন, বিএনপি একটি সন্ত্রাসী সংগঠন। জামায়াত হলো তাদের কাছে যুদ্ধাপরাধীর দল আর অরাজনৈতিক হেফাজত হচ্ছে জঙ্গি সংগঠন। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে তাহলে কি বাংলাদেশে শুধু কিছু পোষা নামসর্বস্ব দল এবং শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার ত্রে প্রস্তুতকারী চক্রকে নিয়ে আওয়ামী লীগ থাকবে? এটা কি দেশের মানুষ মেনে নেবে? দেশে তো অনেক তুঘলকি কাণ্ডকারখানা প্রতিদিন চলছে। জামায়াত ইস্যু জিইয়ে রেখে দেশের মানুষকে ওরা বোকা বানাতে চায়। যুদ্ধাপরাধী যুদ্ধাপরাধী বলে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করতে চায়। সন্ত্রাসী সংগঠনের ব্যাখ্যা আওয়ামী লীগের কাছ থেকে জনগণ মেনে নেবে না। কারণ কেউ যদি ’৭২ থেকে ’৭৫ সালের কথা বাদ দিয়ে শুধু ’৯৫ ও ’৯৬-এর কথা স্মরণে রাখে তাহলেও আওয়ামী লীগের নেতা-নেত্রীদের কোনো দলকে সন্ত্রাসী বলা বেমানান ও হাস্যকর। দেশের মানুষের স্মৃতিশক্তি এতটা দুর্বল না যে, কারা ১৯৯৫ সালে আন্দোলন করতে গিয়ে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খলেদা জিয়ার গাড়ি বহরে হামলা করেছিল তা ভুলে যাবে। তখন কারা স্পিকারের রুমে ঢুকে সন্ত্রাসী কাণ্ডকারখানা করেছিল, কারা প্রধান বিচারপতির দরজায় লাথি দিয়ে দরজা ভাঙার চেষ্টা করে বিচারালয়ের পবিত্রতা ুণœ করেছিল, বিচারকদের গ্রামের বাড়িতে পাঁচটি বোমা মেরে কারা হামলা করেছিল, সরকারি কর্মকর্তাদের কারা দিগম্বর করেছিল। আর ১৯৯৬ সালে মাসের পর মাস দেশকে অচল করে দেয়া হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে তখন আন্দোলন করতে গিয়ে ১৭৩ দিন হরতাল কারা দিয়েছিল। হোটেল শেরাটনের সামনে গান পাউডার দিয়ে বাস জ্বালিয়ে ১১ জন নিরীহ বাসযাত্রীকে পুড়িয়ে মারার ঘটনাও মানুষ ভুলে যায়নি। সর্বোপরি, ২০০৬ সালে ২৮ অক্টোবর কোন দলের প্রকাশ্য আহ্বানের মাধ্যমে ঢাকায় লগি-বৈঠা দিয়ে সাপের মতো মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছিল? আর বর্তমানে নাশকতার সুবিধাভোগী কারা? সন্ত্রাসী সংগঠনের কথা বলে থুতু ওপরের দিকে দিলে নিজের গায়েই পড়ার সম্ভাবনা বেশি। জনগণের শান্তি নিরাপত্তা ও গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতার স্বার্থে আলোচনার মাধ্যমে দেশের বর্তমান সমস্যার সমাধান জরুরি। আর সরকারে যারা থাকেন তাদেরকেই এ েেত্র অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হয়। না হয় অনিশ্চিত ভবিষ্যতের যাত্রী আমরা কেউ শান্তিতে বসবাস করা দূরের কথা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য রেখে যাবো বিভক্ত জাতি ও অনগ্রসর বাংলাদেশ, যা স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে কারো কাম্য হতে পারে না।
চার : আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্তাব্যক্তিরা প্রতিনিয়ত দেশের জনগণকে শাসিয়ে হুঙ্কার দিচ্ছেন। জনগণের করের টাকায় কেনা অস্ত্র দিয়ে আগে নাকি হাডুডু খেলা হয়েছে। তাই এখন যথাযথ ব্যবহারের নিশ্চয়তা দেয়া হয়েছে! তবে আমরা জানি কোনো প্রতিষ্ঠানের বিশ্বাসযোগ্যতা, গ্রহণযোগ্যতা যত কমবে, তার কর্তাব্যক্তিদের হাঁকডাক, লম্ফঝম্প তত বাড়বে। মানুষ মেজাজ ও দিশা হারালে রেগে যায় আর কথায় আছে ‘রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন’।
পাঁচ : বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কিছু দিন ধরে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়েছে। মোবাইল ও ডিশ ইন্টারনেট লাইন বন্ধ করার পাশাপাশি কারো সাথে সাাৎ পর্যন্ত করতে দেয়া হচ্ছে না। বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলীয় সিনিয়র নেতাদেরকেও যেতে দেয়া হচ্ছে না। কিন্তু আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের নেতারা গুলশানের অফিস পুড়িয়ে দেয়াসহ তার প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে এবং সরকার রাষ্ট্রশক্তিকে ব্যবহার করে খেলছে অন্য খেলা। আওয়ামী দলীয় লোকজনের সাথে ভাড়া করে মানুষ এনে অফিসের সামনে মিছিল সমাবেশ করাচ্ছে। কোনো সরকারই চিরদিন মতায় থাকতে পারে না। দেশের সচেতন নাগরিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করেন এ ধরনের খেলার পরিণতি কখনো শুভ হয় না। সরকার যদি বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক জোটকে তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করতে দিত তাহলে পরিস্থিতির এত অবনতি হতো না। জনগণের প্রত্যাশা, সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে আর দেশ মুক্তি পাবে অনিশ্চিত গন্তব্য থেকে।
লেখক : সাবেক সহকারী অধ্যাপক, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট
No comments