খাসজমিতে ঘর নির্মাণ করছেন আ.লীগ নেতা
(ফরিদপুর-চরভদ্রাসন পুরোনো সড়কের আলম ফকিরের হাট এলাকায় খাসজমি দখল করে ঘর নির্মাণ করছেন আওয়ামী লীগের এক নেতা ও তাঁর তিন ভাই l ছবি: প্রথম আলো) ফরিদপুরের
চরভদ্রাসনে সরকারি খাসজমি দখল করে ঘর নির্মাণ করছেন আওয়ামী লীগের এক নেতা
ও তাঁর তিন ভাই। প্রশাসন কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দিলেও তা উপেক্ষা করে
নির্মাণকাজ চালানো হচ্ছে।
ইউনিয়ন ভূমি কার্যালয় ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ফরিদপুর-চরভদ্রাসন পুরাতন সড়কের আলম ফকিরের হাট এলাকায় (চরভদ্রাসন সদর ইউনিয়ন ও চরহরিরামপুর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী) দোকানঘর তুলছেন চরহরিরামপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আলমগীর মাঝি ও তাঁর ভাইয়েরা। গত শুক্রবার আলমগীর এবং তাঁর তিন ভাই নান্নু মাঝি, চুন্নু মাঝি ও পান্নু মাঝি আনুমানিক তিন শতাংশ আয়তনের ওই জায়গাটিতে নিজেদের স্বত্ব দাবি করে হাটসংলগ্ন রাস্তার ঢালে আরসিসি পিলার ও টিন দিয়ে ঘর তুলতে শুরু করেন। খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ঘটনাস্থলে এসে কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দেন। কিন্তু ইউএনওর নির্দেশ উপেক্ষা করে স্থাপনা নির্মাণকাজ অব্যাহত রয়েছে।
ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (তহশিলদার) আবু বক্কর ছিদ্দীক জানান, সর্বশেষ জরিপে ওই জমি নদীশিকস্তি হিসেবে রেকর্ড হয়েছে। এ কারণে ২০০৬ সাল থেকে ওই জমির খাজনা নেওয়া হচ্ছে না। কিন্তু ওই জমির ওপর নিজের স্বত্ব দাবি করে আলমগীর মাঝি এ ব্যাপারে একটি মামলা করেছেন। সেটি এখনো বিচারাধীন।
আলমগীর মাঝি বলেন, ‘দলিল অনুযায়ী এ জমির মালিক আমরা চার ভাই। এ কারণে আমরা ঘর নির্মাণ করেছি।’ তিনি দাবি করেন, ইউএনও শুক্রবার এসে বাধা দিলেও ওই দিনই তিনি ঘর তোলার অনুমতি দিয়ে গেছেন।
জমি নিয়ে মামলা হওয়ার কথা নিশ্চিত করে আলমগীর বলেন, রায় না হলে ওই জায়গায় ঘর তুলতে পারব না—মর্মে আদালত কোনো নির্দেশনা তাঁদের দেননি।
ইউএনও নাসির উদ্দিন বলেন, ‘শুক্রবার খাসজমিতে ঘর ওঠানোর খবর পেয়ে আমি নিজে গিয়ে কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিই। কিন্তু আমার নির্দেশ উপেক্ষা করে তাঁরা কাজ করেছেন।’ তিনি পরে ঘর তোলার কোনো অনুমতি দেননি বলে মন্তব্য করেন। অনতিবিলম্বে
ওই এলাকায় মাপজোখ করে দখলদারদের উচ্ছেদ করে খাসজমি উদ্ধার করা হবে বলেও জানান তিনি।
ইউনিয়ন ভূমি কার্যালয় ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ফরিদপুর-চরভদ্রাসন পুরাতন সড়কের আলম ফকিরের হাট এলাকায় (চরভদ্রাসন সদর ইউনিয়ন ও চরহরিরামপুর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী) দোকানঘর তুলছেন চরহরিরামপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আলমগীর মাঝি ও তাঁর ভাইয়েরা। গত শুক্রবার আলমগীর এবং তাঁর তিন ভাই নান্নু মাঝি, চুন্নু মাঝি ও পান্নু মাঝি আনুমানিক তিন শতাংশ আয়তনের ওই জায়গাটিতে নিজেদের স্বত্ব দাবি করে হাটসংলগ্ন রাস্তার ঢালে আরসিসি পিলার ও টিন দিয়ে ঘর তুলতে শুরু করেন। খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ঘটনাস্থলে এসে কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দেন। কিন্তু ইউএনওর নির্দেশ উপেক্ষা করে স্থাপনা নির্মাণকাজ অব্যাহত রয়েছে।
ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (তহশিলদার) আবু বক্কর ছিদ্দীক জানান, সর্বশেষ জরিপে ওই জমি নদীশিকস্তি হিসেবে রেকর্ড হয়েছে। এ কারণে ২০০৬ সাল থেকে ওই জমির খাজনা নেওয়া হচ্ছে না। কিন্তু ওই জমির ওপর নিজের স্বত্ব দাবি করে আলমগীর মাঝি এ ব্যাপারে একটি মামলা করেছেন। সেটি এখনো বিচারাধীন।
আলমগীর মাঝি বলেন, ‘দলিল অনুযায়ী এ জমির মালিক আমরা চার ভাই। এ কারণে আমরা ঘর নির্মাণ করেছি।’ তিনি দাবি করেন, ইউএনও শুক্রবার এসে বাধা দিলেও ওই দিনই তিনি ঘর তোলার অনুমতি দিয়ে গেছেন।
জমি নিয়ে মামলা হওয়ার কথা নিশ্চিত করে আলমগীর বলেন, রায় না হলে ওই জায়গায় ঘর তুলতে পারব না—মর্মে আদালত কোনো নির্দেশনা তাঁদের দেননি।
ইউএনও নাসির উদ্দিন বলেন, ‘শুক্রবার খাসজমিতে ঘর ওঠানোর খবর পেয়ে আমি নিজে গিয়ে কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিই। কিন্তু আমার নির্দেশ উপেক্ষা করে তাঁরা কাজ করেছেন।’ তিনি পরে ঘর তোলার কোনো অনুমতি দেননি বলে মন্তব্য করেন। অনতিবিলম্বে
ওই এলাকায় মাপজোখ করে দখলদারদের উচ্ছেদ করে খাসজমি উদ্ধার করা হবে বলেও জানান তিনি।
No comments