রাজনৈতিক সহিংসতার জন্য বাংলাদেশে চড়া মূল্য দিতে হচ্ছে : কানাডার হাইকমিশনার
কানাডার
হাইকমিশনার বেনওয়া পিয়ের লাঘামে বলেছেন, চলমান রাজনৈতিক সহিংসতার জন্য
বাংলাদেশ ও তার জনগণকে চড়া মূল্য দিতে হচ্ছে। সহিংসতা অবশ্যই বন্ধ হতে হবে।
একইসাথে শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে। তিনি
বলেন, সুশাসন, শান্তি ও গণতন্ত্র কোনো দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ভিত্তি।
বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের সাথে সাক্ষাতকালে লাঘামে এ অভিমত ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সাথে শক্তিশালী উন্নয়ন অংশীদারত্ব বজায় রেখেছে কানাডা। স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে কানাডার বিনিয়োগ বাংলাদেশের ভবিষ্যত অগ্রগতির ভিত্তি রচনা করছে। তিনি বলেন, কানাডা ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারিত হচ্ছে। দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য প্রায় ২০০ কোটি কানাডিয়ান ডলারে পৌছেছে। স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য বিশেষ কর্মসূচির আওতায় বাংলাদেশের বেশীরভাগ পণ্য কানাডাতে শুল্কমুক্ত সুবিধা পাচ্ছে।
হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশকে মধ্য আয়ের দেশে পরিণত করতে সরকার ও জনগনের সাথে কানাডা অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ করে যাবে।
বাংলাদেশের অর্থনীতি ও সামাজিক সূচকের অভূতপূর্ব উন্নয়নের বিষয়ে হাইকমিশনার লাঘামের আগ্রহের পরিপ্রেক্ষিতে শাহরিয়ার আলম জানান, শুধুমাত্র বৈদেশিক সহায়তা নয়, বরং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিজ্ঞ ও দূরদর্শী নেতৃত্বে এদেশের জনগণের কঠোর পরিশ্রম, কৃষি খাতে নতুন উদ্ভাবন ও তার প্রয়োগ, শিল্পখাতের ক্রমবর্ধমান প্রবৃদ্ধি এবং রফতানীর উর্ধ্বগতির ফলে এ উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন, অর্জিত সাফল্যসমূহ এদেশের সরকার ও জনগণকে উন্নয়নের পরবর্তী স্তরে উত্তরণের আত্মবিশ্বাস ও অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে। এ পথ ধরেই বর্তমান সরকার বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে একটি মধ্যম আয়ের দেশের পরিণত করার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে।
বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের সাথে সাক্ষাতকালে লাঘামে এ অভিমত ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সাথে শক্তিশালী উন্নয়ন অংশীদারত্ব বজায় রেখেছে কানাডা। স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে কানাডার বিনিয়োগ বাংলাদেশের ভবিষ্যত অগ্রগতির ভিত্তি রচনা করছে। তিনি বলেন, কানাডা ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারিত হচ্ছে। দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য প্রায় ২০০ কোটি কানাডিয়ান ডলারে পৌছেছে। স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য বিশেষ কর্মসূচির আওতায় বাংলাদেশের বেশীরভাগ পণ্য কানাডাতে শুল্কমুক্ত সুবিধা পাচ্ছে।
হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশকে মধ্য আয়ের দেশে পরিণত করতে সরকার ও জনগনের সাথে কানাডা অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ করে যাবে।
বাংলাদেশের অর্থনীতি ও সামাজিক সূচকের অভূতপূর্ব উন্নয়নের বিষয়ে হাইকমিশনার লাঘামের আগ্রহের পরিপ্রেক্ষিতে শাহরিয়ার আলম জানান, শুধুমাত্র বৈদেশিক সহায়তা নয়, বরং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিজ্ঞ ও দূরদর্শী নেতৃত্বে এদেশের জনগণের কঠোর পরিশ্রম, কৃষি খাতে নতুন উদ্ভাবন ও তার প্রয়োগ, শিল্পখাতের ক্রমবর্ধমান প্রবৃদ্ধি এবং রফতানীর উর্ধ্বগতির ফলে এ উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন, অর্জিত সাফল্যসমূহ এদেশের সরকার ও জনগণকে উন্নয়নের পরবর্তী স্তরে উত্তরণের আত্মবিশ্বাস ও অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে। এ পথ ধরেই বর্তমান সরকার বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে একটি মধ্যম আয়ের দেশের পরিণত করার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে।
No comments