প্রকাশ্যে ৯০টি গাছ কাটল দুর্বৃত্তরা
(মেহেরপুর
শহরের জেলা প্রশাসক কার্যালয়সংলগ্ন পুরোনো জেলখানার পেছনের বাগানে গতকাল
দুর্বৃত্তদের কেটে ফেলা গাছের কয়েকটি l ছবি: প্রথম আলো) মুকুল
আসা ৫০ আমগাছসহ ৯০টি বিভিন্ন জাতের গাছ কেটে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল
মঙ্গলবার মেহেরপুর শহরের জেলা প্রশাসক কার্যালয়সংলগ্ন পুরোনো জেলখানার
পেছনের এক বাগানে এ ঘটনা ঘটে।
বাগানমালিক আবদুল মজিদের অভিযোগ, ঘটনাস্থলে দুর্বৃত্তকারীদের দেখলেও তারা ক্ষমতাসীন দলের হওয়ায় কাউকে আটক করেনি পুলিশ। এ ঘটনায় তাঁর প্রায় ৩৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
সরেজমিনে ওই বাগানে দেখা যায়, আমগাছসহ মাঝারি আকারের বিভিন্ন জাতের ৯০টি গাছ কাটা অবস্থায় মাটিতে পড়ে আছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, গতকাল সকাল নয়টার দিকে শহরের ছিতু, সালাম, রশিদ, মতিন, গনিসহ ১২-১৪ জন যুবক করাত, কুড়ালসহ বাগানে ঢুকে গোড়া থেকে গাছ কাটা শুরু করেন। ওই যুবকেরা সবাই এলাকায় ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সদস্য হিসেবে পরিচিত।
তবে এ সময় ওই দুর্বৃত্তরা নিজেদের এলাকার খোয়াদ আলীর ভাড়াটে লোক হিসেবে পরিচয় দেয়। গাছ কাটার শেষ মুহূর্তে উপপরিদর্শক (এসআই) ফারুক হোসেনের নেতৃত্বে একদল পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে যান বাগানমালিক। কিন্তু পুলিশ কাউকে আটক না করে ক্ষয়ক্ষতি দেখে চলে যায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে খোয়াদ আলীর ভাগনে আবদুস সালাম জানান, শরিকানা সূত্রে জমির বৈধ মালিক তাঁর মামা খোয়াদ আলী। জাল কাগজপত্র আদালতে দাখিল করে অবৈধভাবে আদালতের রায় নিয়েছেন আবদুল মজিদ। জমি এত দিন মজিদ দখল করে রাখলেও তিনি অবৈধ মালিক। এ কারণে ওই জমির দখল নিতেই তাঁরা সব গাছ কেটে জমি ফাঁকা করেছেন।
এ ব্যাপারে সদর থানার এসআই ফারুক হোসেন প্রথম আলোকে জানান, তিনি সরেজমিন গিয়ে গাছ কাটার ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ লিপিবদ্ধ করেছেন। কোনো পক্ষ থানায় মামলা না করায় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে কাউকে আটক করেনি। তবে ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষ থানায় মামলা করলে পুলিশ এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে।
বাগানমালিক আবদুল মজিদের অভিযোগ, ঘটনাস্থলে দুর্বৃত্তকারীদের দেখলেও তারা ক্ষমতাসীন দলের হওয়ায় কাউকে আটক করেনি পুলিশ। এ ঘটনায় তাঁর প্রায় ৩৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
সরেজমিনে ওই বাগানে দেখা যায়, আমগাছসহ মাঝারি আকারের বিভিন্ন জাতের ৯০টি গাছ কাটা অবস্থায় মাটিতে পড়ে আছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, গতকাল সকাল নয়টার দিকে শহরের ছিতু, সালাম, রশিদ, মতিন, গনিসহ ১২-১৪ জন যুবক করাত, কুড়ালসহ বাগানে ঢুকে গোড়া থেকে গাছ কাটা শুরু করেন। ওই যুবকেরা সবাই এলাকায় ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সদস্য হিসেবে পরিচিত।
তবে এ সময় ওই দুর্বৃত্তরা নিজেদের এলাকার খোয়াদ আলীর ভাড়াটে লোক হিসেবে পরিচয় দেয়। গাছ কাটার শেষ মুহূর্তে উপপরিদর্শক (এসআই) ফারুক হোসেনের নেতৃত্বে একদল পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে যান বাগানমালিক। কিন্তু পুলিশ কাউকে আটক না করে ক্ষয়ক্ষতি দেখে চলে যায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে খোয়াদ আলীর ভাগনে আবদুস সালাম জানান, শরিকানা সূত্রে জমির বৈধ মালিক তাঁর মামা খোয়াদ আলী। জাল কাগজপত্র আদালতে দাখিল করে অবৈধভাবে আদালতের রায় নিয়েছেন আবদুল মজিদ। জমি এত দিন মজিদ দখল করে রাখলেও তিনি অবৈধ মালিক। এ কারণে ওই জমির দখল নিতেই তাঁরা সব গাছ কেটে জমি ফাঁকা করেছেন।
এ ব্যাপারে সদর থানার এসআই ফারুক হোসেন প্রথম আলোকে জানান, তিনি সরেজমিন গিয়ে গাছ কাটার ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ লিপিবদ্ধ করেছেন। কোনো পক্ষ থানায় মামলা না করায় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে কাউকে আটক করেনি। তবে ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষ থানায় মামলা করলে পুলিশ এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে।
No comments