দূরপাল্লার পথে দিনে কিছু বাস বাড়লেও যাত্রী কম
(২০ দলের ডাকা হরতাল–অবরোধে দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাসগুলো কম চলাচল করছে। যাত্রীও কম। তাই বাসের টিকিট কাউন্টারগুলো ফাঁকা। ছবিটি গতকাল বেলা সাঁড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর গাবতলী বাস টার্মিনাল থেকে তোলা l প্রথম আলো) রাত
নয়টার পর মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস না চালানোর সরকারি সিদ্ধান্তের পর
গতকাল মঙ্গলবার দিনের বেলায় দূরপাল্লার পথে বাস চলাচল কিছু বেড়েছে। তবে
যাত্রী সে তুলনায় বাড়েনি বলে জানিয়েছেন পরিবহনমালিকেরা। তাঁরা বলেছেন, মূলত
রাতেই বাসে যাত্রী বেশি হয়।
রাজধানীর মহাখালী আন্তজেলা বাস টার্মিনালে গতকাল মঙ্গলবার সকালে গিয়ে দেখা গেছে, কিছু কিছু বাস বিভিন্ন গন্তব্যের উদ্দেশে ছেড়ে যাচ্ছে। সকাল সাড়ে আটটার দিকে ময়মনসিংহগামী বাস এনার কাউন্টারে গিয়ে জানা যায়, তাদের কিছু বাস চলছে। প্রায় এক ঘণ্টার কিছু কম সময়ের ব্যবধানে যাত্রীভর্তি দুটি বাস ছাড়তে দেখা যায়। স্বাভাবিক সময়ে ১৫ মিনিট পর পর এনার বাস ছাড়ে। এখন যাত্রী কমে যাওয়ায় বাস ছাড়ার সময়ের ব্যবধান বাড়ছে।
ওই কাউন্টারে দায়িত্বরত একজন জানান, এখন সব আসনের টিকিট বিক্রি না হলে বাস ছাড়া হচ্ছে না। এ জন্য বাস ছাড়ার সময়ের ব্যবধান বেড়েছে।
এই টার্মিনালে শ্যামল বাংলা, বিনিময়সহ আরও কয়েকটি বাসের কর্মীদের যাত্রীর জন্য হাঁকডাক করতে দেখা গেল। জানা যায়, ময়মনসিংহ ও আশপাশের জেলার পথে কয়েক দিন ধরেই কিছু যাত্রীবাহী বাস চলাচল করছে। তবে যাত্রী কম।
গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে দূরপাল্লার কিছু বাস ছেড়েছে। গাবতলী টার্মিনালে অনেক পরিবহনের টিকিট কাউন্টার দেখা গেছে ফাঁকা। যাত্রীর ভিড় নেই।
গত সোমবার স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের সঙ্গে পরিবহনমালিক ও শ্রমিকনেতাদের বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আপাতত মহাসড়কে চলাচলকারী যাত্রীবাহী বাসগুলোকে গন্তব্যে পৌঁছাতে হবে রাত নয়টার মধ্যেই। তবে পণ্যবাহী যান আগের মতোই চলাচল করবে। এ সিদ্ধান্তের আগেই শনিবার রাজারবাগ পুলিশ লাইনে পরিবহনমালিকদের সঙ্গে বৈঠক করে পুলিশের মহাপরিদর্শক এ কে এম শহীদুল হক রাত নয়টার পর মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস বন্ধ রাখার প্রস্তাব করেন। একাধিক পরিবহনমালিক রাতে দূরপাল্লার পথে যাত্রীবাহী বাস চালানোর পক্ষে থাকলেও শেষ পর্যন্ত সরকারের সিদ্ধান্ত মেনে নেন।
বাংলাদেশ বাস ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও সোহাগ পরিবহনের স্বত্বাধিকারী ফারুক তালুকদার গতকাল প্রথম
আলোকে বলেন, ‘সরকার কিছুদিন সময় চেয়েছে। আমরা সে অনুযায়ী রাত নয়টার পর যাত্রীবাহী বাস চলাচল বন্ধ রেখেছি। এ জন্য দিনে বাস বেড়েছে। কিন্তু যাত্রী বাড়েনি। এখন যত দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে রাতে বাস চলাচল করা যায় ততই মঙ্গল।’
রাজধানীর মহাখালী আন্তজেলা বাস টার্মিনালে গতকাল মঙ্গলবার সকালে গিয়ে দেখা গেছে, কিছু কিছু বাস বিভিন্ন গন্তব্যের উদ্দেশে ছেড়ে যাচ্ছে। সকাল সাড়ে আটটার দিকে ময়মনসিংহগামী বাস এনার কাউন্টারে গিয়ে জানা যায়, তাদের কিছু বাস চলছে। প্রায় এক ঘণ্টার কিছু কম সময়ের ব্যবধানে যাত্রীভর্তি দুটি বাস ছাড়তে দেখা যায়। স্বাভাবিক সময়ে ১৫ মিনিট পর পর এনার বাস ছাড়ে। এখন যাত্রী কমে যাওয়ায় বাস ছাড়ার সময়ের ব্যবধান বাড়ছে।
ওই কাউন্টারে দায়িত্বরত একজন জানান, এখন সব আসনের টিকিট বিক্রি না হলে বাস ছাড়া হচ্ছে না। এ জন্য বাস ছাড়ার সময়ের ব্যবধান বেড়েছে।
এই টার্মিনালে শ্যামল বাংলা, বিনিময়সহ আরও কয়েকটি বাসের কর্মীদের যাত্রীর জন্য হাঁকডাক করতে দেখা গেল। জানা যায়, ময়মনসিংহ ও আশপাশের জেলার পথে কয়েক দিন ধরেই কিছু যাত্রীবাহী বাস চলাচল করছে। তবে যাত্রী কম।
গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে দূরপাল্লার কিছু বাস ছেড়েছে। গাবতলী টার্মিনালে অনেক পরিবহনের টিকিট কাউন্টার দেখা গেছে ফাঁকা। যাত্রীর ভিড় নেই।
গত সোমবার স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের সঙ্গে পরিবহনমালিক ও শ্রমিকনেতাদের বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আপাতত মহাসড়কে চলাচলকারী যাত্রীবাহী বাসগুলোকে গন্তব্যে পৌঁছাতে হবে রাত নয়টার মধ্যেই। তবে পণ্যবাহী যান আগের মতোই চলাচল করবে। এ সিদ্ধান্তের আগেই শনিবার রাজারবাগ পুলিশ লাইনে পরিবহনমালিকদের সঙ্গে বৈঠক করে পুলিশের মহাপরিদর্শক এ কে এম শহীদুল হক রাত নয়টার পর মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস বন্ধ রাখার প্রস্তাব করেন। একাধিক পরিবহনমালিক রাতে দূরপাল্লার পথে যাত্রীবাহী বাস চালানোর পক্ষে থাকলেও শেষ পর্যন্ত সরকারের সিদ্ধান্ত মেনে নেন।
বাংলাদেশ বাস ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও সোহাগ পরিবহনের স্বত্বাধিকারী ফারুক তালুকদার গতকাল প্রথম
আলোকে বলেন, ‘সরকার কিছুদিন সময় চেয়েছে। আমরা সে অনুযায়ী রাত নয়টার পর যাত্রীবাহী বাস চলাচল বন্ধ রেখেছি। এ জন্য দিনে বাস বেড়েছে। কিন্তু যাত্রী বাড়েনি। এখন যত দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে রাতে বাস চলাচল করা যায় ততই মঙ্গল।’
No comments