তুরাগে যমুনা বিল্ডার্সের সীমানা প্রাচীর ভাংচুর
রাজধানীর তুরাগের কামারপাড়া এলাকায় যমুনা
বিল্ডার্সের নির্মাণাধীন বাউন্ডারি ওয়ালা ভেঙে ফেলেছে সন্ত্রাসীরা।
শুক্রবার এলাকার মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে সন্ত্রাসীরা উত্তেজনা সৃষ্টি করে
এবং হামলা চালায়। এ সময় নির্মাণ শ্রমিকদের এলোপাতাড়ি পিটিয়ে আহত করে নগদ
টাকা ছিনিয়ে নেয়া হয়। আহত শ্রমিকরা হলেন- আতাউর রহমান বুলু, আবদুর রহমান,
নূর সানি ও জসিম। এ ঘটনার পর নির্মাণ কাজ বন্ধ রয়েছে। এ ঘটনায় যমুনা
বিল্ডার্সের ইঞ্জিনিয়ার মো. মিজানুর রহমান বাদী হয়ে ৪ জনের নাম উল্লেখ ও
অজ্ঞাতনামা ১০-১৫ জনকে আসামি করে তুরাগ থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার এজাহার ও ভুক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, রাজধানীর তুরাগ থানাধীন কামারপাড়া মৌজাস্থিত সিএস-৮৩, আরএস-৯৩ দাগে মোট ১৮২ শতাংশ জমি ক্রয়সূত্রে যমুনা গ্র“পের প্রতিষ্ঠান যমুনা বিল্ডার্স মালিক হয়ে বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণ করছিল। শুক্রবার এলাকার প্রভাবশালী ভূমিদস্যু ও চাঁদাবাজ তুরাগের হরিরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের ১নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার নুরুল ইসলাম মোল্লা সুরুজ ওরফে সুরুজ মেম্বার, এনামুল হক, বাদল মিয়া, ফরহাদ মিয়াসহ অজ্ঞাতনামা ১০-১৫ জন লাঠি, লোহার রড, বাঁশ, হাতুড়িসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে যমুনা গ্রুপের বাউন্ডারি ওয়াল ভাংচুর করে। শ্রমিকরা বাধা দিলে তাদের এলোপাতাড়ি পিটিয়ে আহত করা হয় এবং তাদের কাছ থেকে নগদ ২০ হাজার টাকা ও নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত ২৫ হাজার টাকার মালামাল ছিনিয়ে নেয়া হয়।
হামলার সময় যমুনা বিল্ডার্সের শ্রমিকদের চিৎকারে আশপাশের লোকজনসহ প্রকল্পের সুপারভাইজার ফায়জুল ইসলাম এগিয়ে এলে ১নং আসামি সুরুজ মেম্বার হুমকি দিয়ে বলেন, ‘পুনরায় এই জমিতে উন্নয়নমূলক কাজ করিতে আসিলে তোদেরকে দুনিয়া থেকে চিরতরে বিদায় করিয়া দিবো।’ এ ঘটনার পর থেকে যমুনা বিল্ডার্স প্রকল্পের সুপারভাইজার ফাইজুল ইসলামসহ শ্রমিকরা আতঙ্কে রয়েছেন।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে হামলার নেতৃত্বকারী ও মামলার ১নং আসামি নুরুল ইসলাম মোল্লা সুরুজ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘যমুনা গ্রুপের জায়গা দখল কিংবা ভাংচুর করার জন্য আমরা ঘটনাস্থলে যাইনি। গিয়েছিলাম শ্রমিকদের কাজ বন্ধ করার জন্য। কিছু লোকজন শ্রমিকদের সঙ্গে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে কয়েকটি রড বাঁকা করে দিয়েছে। কারণ যমুনা গ্র“প যে জায়গায় দেয়াল নির্মাণ করছে সেখান দিয়ে মহল্লার পানি ও ময়লা আবর্জনা নামার একটি ড্রেন করে দেয়ার কথা ছিল। যমুনা গ্র“প কথা রাখেনি বিধায় জুমার নামাজ শেষে মহল্লাবাসী একত্রিত হয়ে তাদের জিজ্ঞাসা করতে গিয়েছিল। আমার বিরুদ্ধে মারধর, ভাংচুর ও টাকা ছিনিয়ে নেয়ার অভিযোগ সঠিক নয়।’
এ বিষয়ে যমুনা বিল্ডার্সের সিভিল প্রকৌশলী মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘সুরুজ মেম্বার ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী অতর্কিত হামলা করে আমাদের নির্মাণাধীন ওয়াল ভেঙে ফেলে, শ্রমিকদের মারধর করে, টাকা ছিনিয়ে নেয় এবং নির্মাণসামগ্রীও নিয়ে যায়। এমনকি সুরুজ মেম্বার ও তার লোকজন আমাদের প্রাণনাশের হুমকিও দেয়।’
যমুনা গ্রুপের জেনারেল ম্যানেজার প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়ার মো. আবুল হোসেন বলেন, ‘যমুনা বিল্ডার্সের কামারপাড়া প্রকল্পের কাজে স্থানীয় সাবেক মেম্বার সুরুজ মিয়ার নেতৃত্বে সন্ত্রাসী হামলায় দেয়াল ভাংচুর, শ্রমিকদের মারধর, নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয়া ও হত্যার হুমকি দেয়ার ঘটনায় তুরাগ থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
মামলার এজাহার ও ভুক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, রাজধানীর তুরাগ থানাধীন কামারপাড়া মৌজাস্থিত সিএস-৮৩, আরএস-৯৩ দাগে মোট ১৮২ শতাংশ জমি ক্রয়সূত্রে যমুনা গ্র“পের প্রতিষ্ঠান যমুনা বিল্ডার্স মালিক হয়ে বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণ করছিল। শুক্রবার এলাকার প্রভাবশালী ভূমিদস্যু ও চাঁদাবাজ তুরাগের হরিরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের ১নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার নুরুল ইসলাম মোল্লা সুরুজ ওরফে সুরুজ মেম্বার, এনামুল হক, বাদল মিয়া, ফরহাদ মিয়াসহ অজ্ঞাতনামা ১০-১৫ জন লাঠি, লোহার রড, বাঁশ, হাতুড়িসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে যমুনা গ্রুপের বাউন্ডারি ওয়াল ভাংচুর করে। শ্রমিকরা বাধা দিলে তাদের এলোপাতাড়ি পিটিয়ে আহত করা হয় এবং তাদের কাছ থেকে নগদ ২০ হাজার টাকা ও নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত ২৫ হাজার টাকার মালামাল ছিনিয়ে নেয়া হয়।
হামলার সময় যমুনা বিল্ডার্সের শ্রমিকদের চিৎকারে আশপাশের লোকজনসহ প্রকল্পের সুপারভাইজার ফায়জুল ইসলাম এগিয়ে এলে ১নং আসামি সুরুজ মেম্বার হুমকি দিয়ে বলেন, ‘পুনরায় এই জমিতে উন্নয়নমূলক কাজ করিতে আসিলে তোদেরকে দুনিয়া থেকে চিরতরে বিদায় করিয়া দিবো।’ এ ঘটনার পর থেকে যমুনা বিল্ডার্স প্রকল্পের সুপারভাইজার ফাইজুল ইসলামসহ শ্রমিকরা আতঙ্কে রয়েছেন।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে হামলার নেতৃত্বকারী ও মামলার ১নং আসামি নুরুল ইসলাম মোল্লা সুরুজ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘যমুনা গ্রুপের জায়গা দখল কিংবা ভাংচুর করার জন্য আমরা ঘটনাস্থলে যাইনি। গিয়েছিলাম শ্রমিকদের কাজ বন্ধ করার জন্য। কিছু লোকজন শ্রমিকদের সঙ্গে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে কয়েকটি রড বাঁকা করে দিয়েছে। কারণ যমুনা গ্র“প যে জায়গায় দেয়াল নির্মাণ করছে সেখান দিয়ে মহল্লার পানি ও ময়লা আবর্জনা নামার একটি ড্রেন করে দেয়ার কথা ছিল। যমুনা গ্র“প কথা রাখেনি বিধায় জুমার নামাজ শেষে মহল্লাবাসী একত্রিত হয়ে তাদের জিজ্ঞাসা করতে গিয়েছিল। আমার বিরুদ্ধে মারধর, ভাংচুর ও টাকা ছিনিয়ে নেয়ার অভিযোগ সঠিক নয়।’
এ বিষয়ে যমুনা বিল্ডার্সের সিভিল প্রকৌশলী মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘সুরুজ মেম্বার ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী অতর্কিত হামলা করে আমাদের নির্মাণাধীন ওয়াল ভেঙে ফেলে, শ্রমিকদের মারধর করে, টাকা ছিনিয়ে নেয় এবং নির্মাণসামগ্রীও নিয়ে যায়। এমনকি সুরুজ মেম্বার ও তার লোকজন আমাদের প্রাণনাশের হুমকিও দেয়।’
যমুনা গ্রুপের জেনারেল ম্যানেজার প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়ার মো. আবুল হোসেন বলেন, ‘যমুনা বিল্ডার্সের কামারপাড়া প্রকল্পের কাজে স্থানীয় সাবেক মেম্বার সুরুজ মিয়ার নেতৃত্বে সন্ত্রাসী হামলায় দেয়াল ভাংচুর, শ্রমিকদের মারধর, নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয়া ও হত্যার হুমকি দেয়ার ঘটনায় তুরাগ থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
No comments