চিকিৎসা ব্যয়ের সঠিক তথ্য রোগীকে দেওয়ার তাগিদ
জাতীয়
অধ্যাপক ডা. এম আর খান বলেছেন, কোন রোগের চিকিৎসায় কত টাকা ব্যয় হবে, সে
তথ্য সঠিকভাবে রোগীকে দিতে হবে। তিনি বলেন, আজকাল হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার
পর ব্যয় বাড়তে থাকে। শেষ পর্যন্ত যে বিল হয়, তা চিকিৎসক ও রোগীর
সম্পর্ককে বিদ্বেষপূর্ণ করে তোলে।
আজ শনিবার রাজধানীর ব্র্যাক ইন সেন্টারে সাজেদা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আয়োজিত ‘স্বাস্থ্য কর্মসূচির ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা’ বিষয়ক আলোচনা ও তারকা কর্মী সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রবীণ এই চিকিৎসক এ কথা বলেন। ডা. এম আর খান বলেন, অনেক সময় দেখা যায় চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল থেকে ৩০ হাজার টাকার কথা বলা হয়। কিন্তু বাড়তে বাড়তে এ ব্যয় ৬০ হাজারে ঠেকে। তিনি বলেন, ‘রোগীদের পরিষ্কার বলতে হবে যে, আমরা এটি পারব, এটি পারব না। হাসপাতালভেদে ব্যয় ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু তা রোগীদের কাছে পরিষ্কার হতে হবে।’ চিকিৎসকদেরকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘রোগীদের কষ্ট-ব্যথাকে নিজের মনে করে চিকিৎসা করতে হবে। আপনার নিজের সন্তান ও আত্মীয়স্বজনদের ক্ষেত্রে যেভাবে চিকিৎসা করেন, সাধারণ রোগীদেরও সেভাবে সেবা দিতে হবে।’
জাতীয় এই অধ্যাপক বলেন, চিকিৎসার কাজ শুধু দৈহিক না, মানসিক ও আত্মিকও। আজকাল চিকিৎসকেরা রোগীদের সঙ্গে কথা বলেন না। ব্যবস্থাপত্র লিখে ছেড়ে দেন। রোগীদের কী সমস্যা, কী দরকার, এগুলো তাঁদেরকে বলা উচিত।
অনুষ্ঠানের শুরুতে সাজেদা ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক জাহেদা ফিজ্জা কবির। অনুষ্ঠানে সাজেদা হাসপাতালের কেরানীগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ শাখার ১৯ জন কর্মীকে তারকা কর্মী হিসেবে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
আজ শনিবার রাজধানীর ব্র্যাক ইন সেন্টারে সাজেদা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আয়োজিত ‘স্বাস্থ্য কর্মসূচির ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা’ বিষয়ক আলোচনা ও তারকা কর্মী সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রবীণ এই চিকিৎসক এ কথা বলেন। ডা. এম আর খান বলেন, অনেক সময় দেখা যায় চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল থেকে ৩০ হাজার টাকার কথা বলা হয়। কিন্তু বাড়তে বাড়তে এ ব্যয় ৬০ হাজারে ঠেকে। তিনি বলেন, ‘রোগীদের পরিষ্কার বলতে হবে যে, আমরা এটি পারব, এটি পারব না। হাসপাতালভেদে ব্যয় ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু তা রোগীদের কাছে পরিষ্কার হতে হবে।’ চিকিৎসকদেরকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘রোগীদের কষ্ট-ব্যথাকে নিজের মনে করে চিকিৎসা করতে হবে। আপনার নিজের সন্তান ও আত্মীয়স্বজনদের ক্ষেত্রে যেভাবে চিকিৎসা করেন, সাধারণ রোগীদেরও সেভাবে সেবা দিতে হবে।’
জাতীয় এই অধ্যাপক বলেন, চিকিৎসার কাজ শুধু দৈহিক না, মানসিক ও আত্মিকও। আজকাল চিকিৎসকেরা রোগীদের সঙ্গে কথা বলেন না। ব্যবস্থাপত্র লিখে ছেড়ে দেন। রোগীদের কী সমস্যা, কী দরকার, এগুলো তাঁদেরকে বলা উচিত।
অনুষ্ঠানের শুরুতে সাজেদা ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক জাহেদা ফিজ্জা কবির। অনুষ্ঠানে সাজেদা হাসপাতালের কেরানীগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ শাখার ১৯ জন কর্মীকে তারকা কর্মী হিসেবে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
No comments