ভিভিআইপিদের নিরাপত্তায় এসপিবিএনের যাত্রা শুরু
রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীসহ দেশি-বিদেশি
অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের (ভিভিআইপি) নিরাপত্তা দিতে পুলিশের নতুন
বিশেষায়িত ব্যাটালিয়ন ‘স্পেশাল সিকিউরিটি অ্যান্ড প্রটেকশন ব্যাটালিয়ন’র
(এসপিবিএন) যাত্রা শুরু হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক অনুষ্ঠানে
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর এসপিবিএনের কার্যক্রম উদ্বোধন
করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নিরাপত্তার নামে ভিভিআইপি ও ভিআইপিদের জনবিচ্ছিন্ন করে দেওয়া যাবে না। বর্তমান সরকার পুলিশ বাহিনীকে আরও যুগোপযোগী করতে বদ্ধপরিকর। এসপিবিএনের জন্য যানবাহন বৃদ্ধি, উন্নততর প্রশিক্ষণসহ পেশাগত বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিশেষ অতিথি স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু বলেন, এসপিবিএন গঠন সরকারের বড় সফলতা। শিল্পাঞ্চল ও পর্যটনশিল্পের নিরাপত্তার জন্য ইতিমধ্যে শিল্প ও পর্যটন পুলিশ গঠন করা হয়েছে। ক্যাম্পাস ও নৌ পুলিশও গঠন করার প্রত্যাশা আছে।
প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক বলেন, এসপিবিএন সময়ের প্রয়োজনেই গঠিত হয়েছে। স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) সঙ্গে সমন্বয় করে এ বাহিনী কাজ করবে।
স্বরাষ্ট্রসচিব সি কিউ কে মুসতাক আহমেদ বলেন, নিরাপত্তার নামে যাতে জনগণ উপেক্ষিত না হয়, সে বিষয়টিও খেয়াল রাখতে হবে।
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হাসান মাহমুদ খন্দকার বলেন, আগেও অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তা দিত পুলিশ। কিন্তু এসপিবিএনের মাধ্যমে তা আনুষ্ঠানিক ও প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে। দৃঢ়তার সঙ্গে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করতে হবে। দৃঢ় হতে গিয়ে রূঢ় আচরণ করা যাবে না।
অনুষ্ঠানে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অতিরিক্ত আইজিপি শেখ হিমায়েত হোসেনের সভাপতিত্বে এসপিবিএনের প্রধান উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) বিশ্বাস আফজাল হোসেনও বক্তব্য দেন।
পুলিশ সূত্র জানায়, এসএসএফের সঙ্গে সমন্বয় করে অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তা দিতে ২০১১ সালের ২৬ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনক্রমে দুটি এসপিবিএন গঠিত হয়। তবে বিভিন্ন কারণে আনুষ্ঠানিকভাবে এর কার্যক্রম শুরু হয়নি।
বর্তমানে অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তায় এপিবিএন, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) প্রটেকশন বিভাগ এবং জেলা পর্যায়ে জেলা পুলিশ দায়িত্ব পালন করে। জেলার দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন জেলার ফোর্স বা কর্মকর্তা আনা হয়, এতে সুষ্ঠু সমন্বয়ের ঘাটতি থাকে। কিন্তু এসপিবিএনের মতো বিশেষায়িত বাহিনী হওয়ায় এ সমস্যা থাকবে না। এটি এসএসএফের সঙ্গে সমন্বয় করে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে।
এসপিবিএনের প্রধান একজন ডিআইজি। প্রতিটি ব্যাটালিয়নের জন্য মঞ্জুরিকৃত জনবল ৭০০। তবে বর্তমানে একজন ডিআইজি, দুজন পুলিশ সুপার, ২২ জন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, সাতজন সহকারী পুলিশ সুপার, ৫৮ জন পরিদর্শক (ইন্সপেক্টর), ১৪৬ জন উপপরিদর্শক (এসআই), ২০৮ জন সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই), ১১ জন নায়েক, ১৪৫ জন কনস্টেবল ও আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে ৬২ জনসহ মোট ৬৬২ জন এসপিবিএনে কর্মরত। এসপিবিএনের ডিআইজির কার্যালয় মোহাম্মদপুরের বাবর রোডে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নিরাপত্তার নামে ভিভিআইপি ও ভিআইপিদের জনবিচ্ছিন্ন করে দেওয়া যাবে না। বর্তমান সরকার পুলিশ বাহিনীকে আরও যুগোপযোগী করতে বদ্ধপরিকর। এসপিবিএনের জন্য যানবাহন বৃদ্ধি, উন্নততর প্রশিক্ষণসহ পেশাগত বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিশেষ অতিথি স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু বলেন, এসপিবিএন গঠন সরকারের বড় সফলতা। শিল্পাঞ্চল ও পর্যটনশিল্পের নিরাপত্তার জন্য ইতিমধ্যে শিল্প ও পর্যটন পুলিশ গঠন করা হয়েছে। ক্যাম্পাস ও নৌ পুলিশও গঠন করার প্রত্যাশা আছে।
প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক বলেন, এসপিবিএন সময়ের প্রয়োজনেই গঠিত হয়েছে। স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) সঙ্গে সমন্বয় করে এ বাহিনী কাজ করবে।
স্বরাষ্ট্রসচিব সি কিউ কে মুসতাক আহমেদ বলেন, নিরাপত্তার নামে যাতে জনগণ উপেক্ষিত না হয়, সে বিষয়টিও খেয়াল রাখতে হবে।
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হাসান মাহমুদ খন্দকার বলেন, আগেও অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তা দিত পুলিশ। কিন্তু এসপিবিএনের মাধ্যমে তা আনুষ্ঠানিক ও প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে। দৃঢ়তার সঙ্গে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করতে হবে। দৃঢ় হতে গিয়ে রূঢ় আচরণ করা যাবে না।
অনুষ্ঠানে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অতিরিক্ত আইজিপি শেখ হিমায়েত হোসেনের সভাপতিত্বে এসপিবিএনের প্রধান উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) বিশ্বাস আফজাল হোসেনও বক্তব্য দেন।
পুলিশ সূত্র জানায়, এসএসএফের সঙ্গে সমন্বয় করে অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তা দিতে ২০১১ সালের ২৬ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনক্রমে দুটি এসপিবিএন গঠিত হয়। তবে বিভিন্ন কারণে আনুষ্ঠানিকভাবে এর কার্যক্রম শুরু হয়নি।
বর্তমানে অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তায় এপিবিএন, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) প্রটেকশন বিভাগ এবং জেলা পর্যায়ে জেলা পুলিশ দায়িত্ব পালন করে। জেলার দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন জেলার ফোর্স বা কর্মকর্তা আনা হয়, এতে সুষ্ঠু সমন্বয়ের ঘাটতি থাকে। কিন্তু এসপিবিএনের মতো বিশেষায়িত বাহিনী হওয়ায় এ সমস্যা থাকবে না। এটি এসএসএফের সঙ্গে সমন্বয় করে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে।
এসপিবিএনের প্রধান একজন ডিআইজি। প্রতিটি ব্যাটালিয়নের জন্য মঞ্জুরিকৃত জনবল ৭০০। তবে বর্তমানে একজন ডিআইজি, দুজন পুলিশ সুপার, ২২ জন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, সাতজন সহকারী পুলিশ সুপার, ৫৮ জন পরিদর্শক (ইন্সপেক্টর), ১৪৬ জন উপপরিদর্শক (এসআই), ২০৮ জন সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই), ১১ জন নায়েক, ১৪৫ জন কনস্টেবল ও আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে ৬২ জনসহ মোট ৬৬২ জন এসপিবিএনে কর্মরত। এসপিবিএনের ডিআইজির কার্যালয় মোহাম্মদপুরের বাবর রোডে।
No comments