মিশরের সরকারপ্রধান হিসেবে শপথ গ্রহণ মনসুরের
মিশরের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে শপথ নিয়েছে দেশটির সাংবিধানিক আদালতের প্রধান বিচারপতি আদলি মাহমুদ মনসুর।
রক্তপাতহীন
সামরিক অভ্যুত্থানে দেশের প্রথম নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মুরসি ক্ষমতাচ্যুত
হওয়ার পর আদলি মনুসর অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হলেন।
বুধবার মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করার পরেই সেনাপ্রধান আবদুল ফাত্তাহ আল-সিসি ঘোষণা দেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হবেন সাংবিধানিক আদালতের প্রধান বিচারপতি।
সরকার প্রধান হিসেবে শপথ নেওয়ার আগে বৃহস্পতিবার সকালে প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন তিনি। সোমবার প্রধান বিচারপতি পদে নিয়োগ পান তিনি।
সাংবিধানিক আদালতের সামনে শপথ নেওয়ার সময় আদলি মনসুর বলেন, “আল্লাহ নামে শপথ নিচ্ছে যে প্রজাতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনরুদ্ধার, সংবিধান ও আইনের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করব এবং জনগণকে সুরক্ষা দিব ও জাতিকে রক্ষা করব।”
নতুন সরকার প্রধান দেশের সেনাবাহিনী ও জনগনের প্রশংসা করেন।
বুধবার রাতে জাতির উদ্দেশে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন দেওয়া ভাষণে মিশরের সেনাপ্রধান বলেন, নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের লক্ষ্যে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন করার দায়িত্ব পালন করবেন তিনি।
তিনি বলেন, দেশকে বাঁচাতে মুরসিকে সরিয়ে দিয়ে সেনাবাহিনী তাদের ‘ঐতিহাসিক দায়িত্ব’ পালন করেছে। মুরসি ক্ষমতা ভাগাভাগিতে বিরোধীদের দাবি পূরণে ব্যর্থ হয়েছেন।
মুরসিকে হটিয়ে দেওয়ার পর মিশরে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে। মুরসি ও সেনা সমর্থকদের সংঘর্ষে কমপক্ষে ৫০ জন নিহত হয়েছেন।
আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো জানায়, ১৯৯২ সালে আদালতের ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে নিয়োগ পাওয়া মনসুর স্বৈরশাসক হোসনি মোবারকের ৩০ বছর শাসনকালেও দায়িত্ব পালন করেন। মোবারকের পতনের পর নির্বাচনী রোডম্যাপ তৈরির দায়িত্বও পালন করেন এই মনসুর।
গত মাসেই মনসুরকে প্রধান বিচারপতি পদে নিয়োগের জন্য একটি অধ্যাদেশ জারি করেন ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট মুরসি।
মিশরের সাংবিধানিক আদালতের ওয়েবসাইটের তথ্যানুসারে, কায়রোতে জন্মগ্রহণকারী মনসুর কায়রো ইউনিভার্সিটি থেকে ল অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সে ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়া প্যারিসেও উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেছেন তিনি।
বুধবার মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করার পরেই সেনাপ্রধান আবদুল ফাত্তাহ আল-সিসি ঘোষণা দেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হবেন সাংবিধানিক আদালতের প্রধান বিচারপতি।
সরকার প্রধান হিসেবে শপথ নেওয়ার আগে বৃহস্পতিবার সকালে প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন তিনি। সোমবার প্রধান বিচারপতি পদে নিয়োগ পান তিনি।
সাংবিধানিক আদালতের সামনে শপথ নেওয়ার সময় আদলি মনসুর বলেন, “আল্লাহ নামে শপথ নিচ্ছে যে প্রজাতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনরুদ্ধার, সংবিধান ও আইনের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করব এবং জনগণকে সুরক্ষা দিব ও জাতিকে রক্ষা করব।”
নতুন সরকার প্রধান দেশের সেনাবাহিনী ও জনগনের প্রশংসা করেন।
বুধবার রাতে জাতির উদ্দেশে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন দেওয়া ভাষণে মিশরের সেনাপ্রধান বলেন, নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের লক্ষ্যে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন করার দায়িত্ব পালন করবেন তিনি।
তিনি বলেন, দেশকে বাঁচাতে মুরসিকে সরিয়ে দিয়ে সেনাবাহিনী তাদের ‘ঐতিহাসিক দায়িত্ব’ পালন করেছে। মুরসি ক্ষমতা ভাগাভাগিতে বিরোধীদের দাবি পূরণে ব্যর্থ হয়েছেন।
মুরসিকে হটিয়ে দেওয়ার পর মিশরে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে। মুরসি ও সেনা সমর্থকদের সংঘর্ষে কমপক্ষে ৫০ জন নিহত হয়েছেন।
আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো জানায়, ১৯৯২ সালে আদালতের ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে নিয়োগ পাওয়া মনসুর স্বৈরশাসক হোসনি মোবারকের ৩০ বছর শাসনকালেও দায়িত্ব পালন করেন। মোবারকের পতনের পর নির্বাচনী রোডম্যাপ তৈরির দায়িত্বও পালন করেন এই মনসুর।
গত মাসেই মনসুরকে প্রধান বিচারপতি পদে নিয়োগের জন্য একটি অধ্যাদেশ জারি করেন ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট মুরসি।
মিশরের সাংবিধানিক আদালতের ওয়েবসাইটের তথ্যানুসারে, কায়রোতে জন্মগ্রহণকারী মনসুর কায়রো ইউনিভার্সিটি থেকে ল অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সে ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়া প্যারিসেও উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেছেন তিনি।
No comments