ভরা কনটেইনার হাওয়া
পোশাকশিল্পের আমদানি পণ্যভর্তি একটি
কনটেইনার চট্টগ্রাম বন্দর থেকে উধাও হয়ে গেছে। গত ফেব্রুয়ারি মাসে আসা এই
কনটেইনার গতকাল বৃহস্পতিবার কায়িক পরীক্ষা করতে গেলে উধাও হওয়ার বিষয়টি
নিশ্চিত হয় কাস্টম কর্তৃপক্ষ।
তবে এ নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দর ও চট্টগ্রাম কাস্টম কর্তৃপক্ষ পরস্পরকে দোষারোপ করছে।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের সহকারী কমিশনার (এআইআর) আমীমূল ইহ্সান খান বলেন, 'গতকাল এ-ওয়ান নিট এক্সপোর্টের আমদানি করা চারটির মধ্যে একটি পণ্যবাহী কনটেইনারের কায়িক পরীক্ষা করার কথা ছিল। কিন্তু যথাসময়ে পণ্যের চালানের পরীক্ষা করতে গেলে নির্দিষ্ট কনটেইনারটি আমাদের বুঝিয়ে দিতে পারেনি বন্দর কর্তৃপক্ষ।'
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালক (নিরাপত্তা) লে. কর্নেল মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, উধাও হয়ে যাওয়া কনটেইনারের ব্যাপারে বন্দর নিরাপত্তা বিভাগের কোনো দায় নেই। এই জালিয়াতির সঙ্গে বরং চট্টগ্রাম কাস্টম কর্তৃপক্ষ সম্পৃক্ত।
জানা যায়, চার কনটেইনার গার্মেন্ট পণ্য আমদানি করে ৬০/১০, ঈসা খাঁ রোড, নারায়ণগঞ্জ ঠিকানার আমদানিকারক এ-ওয়ান নিট এক্সপোর্ট। দীর্ঘ সময় পার হলেও কনটেইনারগুলো বন্দর থেকে খালাস না করায় কাস্টম গোয়েন্দাদের সন্দেহ হলে এগুলো কায়িক পরীক্ষার উদ্যোগ নেওয়া হয়। এরই মধ্যে কনটেইনারগুলোতে ঘোষণাবহির্ভূত পণ্য থাকার খবর নিশ্চিত হওয়ার পর চারটি কনটেইনার তালিকাসহ নিরাপত্তা হেফাজতে রাখতে বন্দরের নিরাপত্তা বিভাগকে চিঠি দেয় কাস্টম। নিয়মমতো গতকাল কায়িক পরীক্ষা করতে গেলে কনটেইনারগুলোর মধ্যে একটির খোঁজ দিতে পারেনি বন্দর নিরাপত্তা বিভাগ।
এ ব্যাপারে গতকাল এ-ওয়ান নিট এক্সপোর্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারেক হোসেন রিপনের মুঠোফোনে বেশ কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।
আমদানি নথি অনুযায়ী, এমসিসি মালাকা নামের জাহাজে আসা কনটেইনার (এমএসকেইউ ৭৫৮৬৬৮৭) চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছায় গত ১০ ফেব্রুয়ারি। কনটেইনারটিতে আসা চালানে পণ্য আমদানির ঘোষণা রয়েছে ১১ হাজার ৮৯০ কেজি কটন ফেব্রিকস। একই জাহাজে আসা কনটেইনারে (ইউইএসইউ ২১৯৩৮৬৪) আমদানির ঘোষণা রয়েছে ১০ হাজার ৫৮৭ কেজি ফেব্রিকস আইটেম। অন্য কনটেইনারে (পিসিআইইউ ২৯৮১৩৯০) ১১ হাজার পলিয়েস্টার নিট গার্মেন্ট আনার ঘোষণা রয়েছে। একই আমদানিকারকের আনা অন্য কনটেইনারের (এমআরকেইউ ৩২০৮০০৭) চালানে ১৯ হাজার ৬৩৬ কেজি পলিয়েস্টার জার্সি আমদানির ঘোষণা রয়েছে।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের সহকারী কমিশনার (এআইআর) আমীমূল ইহ্সান খান বলেন, 'গতকাল এ-ওয়ান নিট এক্সপোর্টের আমদানি করা চারটির মধ্যে একটি পণ্যবাহী কনটেইনারের কায়িক পরীক্ষা করার কথা ছিল। কিন্তু যথাসময়ে পণ্যের চালানের পরীক্ষা করতে গেলে নির্দিষ্ট কনটেইনারটি আমাদের বুঝিয়ে দিতে পারেনি বন্দর কর্তৃপক্ষ।'
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালক (নিরাপত্তা) লে. কর্নেল মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, উধাও হয়ে যাওয়া কনটেইনারের ব্যাপারে বন্দর নিরাপত্তা বিভাগের কোনো দায় নেই। এই জালিয়াতির সঙ্গে বরং চট্টগ্রাম কাস্টম কর্তৃপক্ষ সম্পৃক্ত।
জানা যায়, চার কনটেইনার গার্মেন্ট পণ্য আমদানি করে ৬০/১০, ঈসা খাঁ রোড, নারায়ণগঞ্জ ঠিকানার আমদানিকারক এ-ওয়ান নিট এক্সপোর্ট। দীর্ঘ সময় পার হলেও কনটেইনারগুলো বন্দর থেকে খালাস না করায় কাস্টম গোয়েন্দাদের সন্দেহ হলে এগুলো কায়িক পরীক্ষার উদ্যোগ নেওয়া হয়। এরই মধ্যে কনটেইনারগুলোতে ঘোষণাবহির্ভূত পণ্য থাকার খবর নিশ্চিত হওয়ার পর চারটি কনটেইনার তালিকাসহ নিরাপত্তা হেফাজতে রাখতে বন্দরের নিরাপত্তা বিভাগকে চিঠি দেয় কাস্টম। নিয়মমতো গতকাল কায়িক পরীক্ষা করতে গেলে কনটেইনারগুলোর মধ্যে একটির খোঁজ দিতে পারেনি বন্দর নিরাপত্তা বিভাগ।
এ ব্যাপারে গতকাল এ-ওয়ান নিট এক্সপোর্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারেক হোসেন রিপনের মুঠোফোনে বেশ কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।
আমদানি নথি অনুযায়ী, এমসিসি মালাকা নামের জাহাজে আসা কনটেইনার (এমএসকেইউ ৭৫৮৬৬৮৭) চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছায় গত ১০ ফেব্রুয়ারি। কনটেইনারটিতে আসা চালানে পণ্য আমদানির ঘোষণা রয়েছে ১১ হাজার ৮৯০ কেজি কটন ফেব্রিকস। একই জাহাজে আসা কনটেইনারে (ইউইএসইউ ২১৯৩৮৬৪) আমদানির ঘোষণা রয়েছে ১০ হাজার ৫৮৭ কেজি ফেব্রিকস আইটেম। অন্য কনটেইনারে (পিসিআইইউ ২৯৮১৩৯০) ১১ হাজার পলিয়েস্টার নিট গার্মেন্ট আনার ঘোষণা রয়েছে। একই আমদানিকারকের আনা অন্য কনটেইনারের (এমআরকেইউ ৩২০৮০০৭) চালানে ১৯ হাজার ৬৩৬ কেজি পলিয়েস্টার জার্সি আমদানির ঘোষণা রয়েছে।
No comments