ফলাফল নির্ধারণ করবে টঙ্গী! by পার্থ শংকর সাহা ও মোহামঞ্চদ আলম
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন শুরুর পর
থেকে প্রধান দুই মেয়র পদপ্রার্থীর প্রচারণায় টঙ্গী বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।
দুজনেরই নির্বাচন পরিচালনার প্রধান কার্যালয় টঙ্গীতে। দুই প্রার্থীর পক্ষে
কেন্দ্রীয় নেতারা এই এলাকায় প্রচারণা চালাচ্ছেন বেশি।
এই এলাকায় পাওয়া ভোটের ব্যবধানই নির্বাচনে ফলাফল নির্ধারণ করবে বলে ধারণা করছেন তাঁরা।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন এলাকায় মোট ভোটার ১০ লাখ ২৬ হাজার ৯৩৮টি। একক এলাকা হিসাবে টঙ্গীতে সবচেয়ে বেশি তিন লাখ ৩৬ হাজার ৫৩১টি ভোট রয়েছে। সাবেক টঙ্গী পৌর এলাকার ১২টি ওয়ার্ডের নয়টিতে আওয়ামী লীগ এবং তিনটিতে বিএনপি-সমর্থিত কাউন্সিলর ছিলেন। আওয়ামী লীগ-সমর্থিত ১৪ দলের মেয়র পদপ্রার্থী আজমত উল্লা খান ১৭ বছর টঙ্গীর মেয়র ছিলেন। শহরের জলাবদ্ধতা ও রাস্তাঘাটের বেহালের কারণে ভোটাররা আজমতের ব্যাপারে দ্বিধান্বিত। এ কারণেই মান্নানের সমর্থকেরা আশান্বিত। ১৪ দল-সমর্থিত প্রার্থী নতুন বাজার দলীয় কার্যালয় ও ১৮ দল-সমর্থিত প্রার্থী চেরাগআলী দলীয় কার্যালয় থেকে প্রচারণা নিয়ন্ত্রণ করছেন। কেন্দ্র থেকে আসা নেতারাও টঙ্গীতে প্রচারণায় বেশি সময় ব্যয় করেছেন।
১৮ দল-সমর্থিত প্রার্থীর টঙ্গী সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করছেন থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলম। তিনি বলেন, তাঁদের প্রার্থী টঙ্গীর ১৫টি ওয়ার্ডে ৩০টি পথসভা ও ঘরোয়া সভা করেছেন। টঙ্গীর ভোটারদের বড় একটি অংশ শ্রমিক। শ্রমিক ভোটারদের কাছে টানতে দুই প্রার্থী নানা কৌশল নিয়েছেন। টঙ্গী থানা শ্রমিক লীগের সভাপতি মো. গিয়াসউদ্দিন বলেন, ‘আমরা ৪০টি শ্রমিকসংগঠন একত্রিত হয়ে আজমতকে সমর্থন দিয়েছি। শ্রমিকদের ভোট আজমতের পক্ষেই যাবে।’
একইভাবে শ্রমিক দলের টঙ্গী থানার সভাপতি সালাউদ্দিন সরকার বলেন, ‘বর্তমান সরকার শ্রমিকদের নিরাপত্তাব্যবস্থাসহ কোনো সুযোগ-সুবিধা দেয়নি। আমরা বিভিন্ন কারখানার শ্রমিকদের বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়েছি। তা ছাড়া আমাদের প্রার্থীর নির্বাচনী ইশতেহারে শ্রমিকদের নিরাপত্তাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার অঙ্গীকার রয়েছে।’
টঙ্গীর এক পোশাক কারখানার কর্মকর্তা মো. আইয়ুব আলী বলেন, টঙ্গী এলাকার পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা শেষ মুহূর্তের সিদ্ধান্তে ভোট দেবেন। তাঁদের ভোট যেদিকে যাবে, সেই প্রার্থীই বিজয়ী হতে পারেন।
টঙ্গী প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সৈয়দ আতিক বলেন, টঙ্গীর বাইরে অন্য সব এলাকার মিলিত ভোটের ব্যবধানের সঙ্গে টঙ্গীর ভোটের ব্যবধানে জয়-পরাজয় নির্ধারিত হবে। তাই প্রধান দুই প্রার্থী টঙ্গীর ওপর বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন এলাকায় মোট ভোটার ১০ লাখ ২৬ হাজার ৯৩৮টি। একক এলাকা হিসাবে টঙ্গীতে সবচেয়ে বেশি তিন লাখ ৩৬ হাজার ৫৩১টি ভোট রয়েছে। সাবেক টঙ্গী পৌর এলাকার ১২টি ওয়ার্ডের নয়টিতে আওয়ামী লীগ এবং তিনটিতে বিএনপি-সমর্থিত কাউন্সিলর ছিলেন। আওয়ামী লীগ-সমর্থিত ১৪ দলের মেয়র পদপ্রার্থী আজমত উল্লা খান ১৭ বছর টঙ্গীর মেয়র ছিলেন। শহরের জলাবদ্ধতা ও রাস্তাঘাটের বেহালের কারণে ভোটাররা আজমতের ব্যাপারে দ্বিধান্বিত। এ কারণেই মান্নানের সমর্থকেরা আশান্বিত। ১৪ দল-সমর্থিত প্রার্থী নতুন বাজার দলীয় কার্যালয় ও ১৮ দল-সমর্থিত প্রার্থী চেরাগআলী দলীয় কার্যালয় থেকে প্রচারণা নিয়ন্ত্রণ করছেন। কেন্দ্র থেকে আসা নেতারাও টঙ্গীতে প্রচারণায় বেশি সময় ব্যয় করেছেন।
১৮ দল-সমর্থিত প্রার্থীর টঙ্গী সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করছেন থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলম। তিনি বলেন, তাঁদের প্রার্থী টঙ্গীর ১৫টি ওয়ার্ডে ৩০টি পথসভা ও ঘরোয়া সভা করেছেন। টঙ্গীর ভোটারদের বড় একটি অংশ শ্রমিক। শ্রমিক ভোটারদের কাছে টানতে দুই প্রার্থী নানা কৌশল নিয়েছেন। টঙ্গী থানা শ্রমিক লীগের সভাপতি মো. গিয়াসউদ্দিন বলেন, ‘আমরা ৪০টি শ্রমিকসংগঠন একত্রিত হয়ে আজমতকে সমর্থন দিয়েছি। শ্রমিকদের ভোট আজমতের পক্ষেই যাবে।’
একইভাবে শ্রমিক দলের টঙ্গী থানার সভাপতি সালাউদ্দিন সরকার বলেন, ‘বর্তমান সরকার শ্রমিকদের নিরাপত্তাব্যবস্থাসহ কোনো সুযোগ-সুবিধা দেয়নি। আমরা বিভিন্ন কারখানার শ্রমিকদের বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়েছি। তা ছাড়া আমাদের প্রার্থীর নির্বাচনী ইশতেহারে শ্রমিকদের নিরাপত্তাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার অঙ্গীকার রয়েছে।’
টঙ্গীর এক পোশাক কারখানার কর্মকর্তা মো. আইয়ুব আলী বলেন, টঙ্গী এলাকার পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা শেষ মুহূর্তের সিদ্ধান্তে ভোট দেবেন। তাঁদের ভোট যেদিকে যাবে, সেই প্রার্থীই বিজয়ী হতে পারেন।
টঙ্গী প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সৈয়দ আতিক বলেন, টঙ্গীর বাইরে অন্য সব এলাকার মিলিত ভোটের ব্যবধানের সঙ্গে টঙ্গীর ভোটের ব্যবধানে জয়-পরাজয় নির্ধারিত হবে। তাই প্রধান দুই প্রার্থী টঙ্গীর ওপর বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন।
No comments