রবার্ট ভদ্রের বিরুদ্ধে তদন্ত দাবিতে মামলা
কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর জামাতা রবার্ট ভদ্রের বিরুদ্ধে উত্থাপিত দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের নির্দেশনা চেয়ে জনস্বার্থে মামলা করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার এলাহাবাদ হাইকোর্টের লক্ষ্নৌ বেঞ্চে এ মামলা করেন নূতন ঠাকুর নামের এক সামাজিক আন্দোলনকর্মী।
তবে আদালত মামলার বিষয়টি জানিয়েছেন গতকাল বৃহস্পতিবার।
মামলার আরজিতে ভারতের অন্যতম বৃহৎ আবাসন নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ডিএলএফ (দিল্লি ল্যান্ড ফাইন্যান্সিং) ও ভদ্রের মধ্যে অর্থের লেনদেন নিয়ে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে প্রধানমন্ত্রীর সচিবের প্রতি নির্দেশ দিতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। আদালত এ বিষয়ে নিজেদের অবস্থান জানাতে সরকারকে তিন সপ্তাহের সময় দিয়েছেন।
দুর্নীতিবিরোধী সংগঠন ইন্ডিয়া এগেইনস্ট করাপশনের (আইএসি) নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল সম্প্রতি রবার্ট ভদ্রের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তোলেন। তাঁর অভিযোগ, অনিয়মের মাধ্যমে ভদ্রকে প্রচলিত দামের চেয়ে অনেক কম মূল্যে জমি এবং সুদমুক্ত ঋণ দিয়েছে ডিএলএফ। এ কারণে তিন বছরের ব্যবধানে ভদ্রের সম্পদের পরিমাণ ৫০ লাখ রুপি থেকে বেড়ে ৩০০ কোটি রুপিতে দাঁড়িয়েছে। কেজরিওয়াল এ ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করেন। আরেক সমাজকর্মী আন্না হাজারেও কেজরিওয়ালকে সমর্থন দেন।
তবে ক্ষমতাসীন জোটের প্রধান শরিক কংগ্রেস কেজরিওয়ালের অভিযোগকে 'ভিত্তিহীন ও মানহানিকর' বলে মন্তব্য করেছে। আর রবার্ট এ ইস্যুতে 'মুখ না খোলার' নীতি নিয়েছেন।
এদিকে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী সালমান খুরশিদ বলেছেন, কেজরিওয়ালের আচরণ 'খুবই হীন' প্রকৃতির। তাঁর বিরুদ্ধে দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা করার কথাও বলেছেন তিনি। সম্প্রতি ভারতীয় একটি টেলিভিশন চ্যানেলে সম্প্রচারিত প্রতিবেদনে সালমান খুরশিদ ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে একটি প্রতিষ্ঠানের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রীর পদত্যাগ এবং তাঁর স্ত্রীকে অবিলম্বে গ্রেপ্তারের দাবি করেন কেজরিওয়াল। এরপর আইনমন্ত্রী এ মন্তব্য করলেন। সূত্র : জি নিউজ, পিটিআই।
মামলার আরজিতে ভারতের অন্যতম বৃহৎ আবাসন নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ডিএলএফ (দিল্লি ল্যান্ড ফাইন্যান্সিং) ও ভদ্রের মধ্যে অর্থের লেনদেন নিয়ে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে প্রধানমন্ত্রীর সচিবের প্রতি নির্দেশ দিতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। আদালত এ বিষয়ে নিজেদের অবস্থান জানাতে সরকারকে তিন সপ্তাহের সময় দিয়েছেন।
দুর্নীতিবিরোধী সংগঠন ইন্ডিয়া এগেইনস্ট করাপশনের (আইএসি) নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল সম্প্রতি রবার্ট ভদ্রের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তোলেন। তাঁর অভিযোগ, অনিয়মের মাধ্যমে ভদ্রকে প্রচলিত দামের চেয়ে অনেক কম মূল্যে জমি এবং সুদমুক্ত ঋণ দিয়েছে ডিএলএফ। এ কারণে তিন বছরের ব্যবধানে ভদ্রের সম্পদের পরিমাণ ৫০ লাখ রুপি থেকে বেড়ে ৩০০ কোটি রুপিতে দাঁড়িয়েছে। কেজরিওয়াল এ ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করেন। আরেক সমাজকর্মী আন্না হাজারেও কেজরিওয়ালকে সমর্থন দেন।
তবে ক্ষমতাসীন জোটের প্রধান শরিক কংগ্রেস কেজরিওয়ালের অভিযোগকে 'ভিত্তিহীন ও মানহানিকর' বলে মন্তব্য করেছে। আর রবার্ট এ ইস্যুতে 'মুখ না খোলার' নীতি নিয়েছেন।
এদিকে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী সালমান খুরশিদ বলেছেন, কেজরিওয়ালের আচরণ 'খুবই হীন' প্রকৃতির। তাঁর বিরুদ্ধে দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা করার কথাও বলেছেন তিনি। সম্প্রতি ভারতীয় একটি টেলিভিশন চ্যানেলে সম্প্রচারিত প্রতিবেদনে সালমান খুরশিদ ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে একটি প্রতিষ্ঠানের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রীর পদত্যাগ এবং তাঁর স্ত্রীকে অবিলম্বে গ্রেপ্তারের দাবি করেন কেজরিওয়াল। এরপর আইনমন্ত্রী এ মন্তব্য করলেন। সূত্র : জি নিউজ, পিটিআই।
No comments