বন্যার পানির স্রোতে সেতু ভেঙে গেছে
বগুড়ার ধুনট-সারিয়াকান্দি-খাটিয়ামারি সড়কের বলদ-ষাড় খালের সেতু পানির প্রবল স্রোতে ভেঙে গেছে। এতে ওই সড়কে চলাচলকারী যানবাহন ও পথচারীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় এক দশক আগে ধুনট-সারিয়াকান্দি সীমান্তবর্তী খাটিয়ামারি গ্রামে বলদ-ষাড় খালের ওপর ১০ মিটার দৈর্ঘ্যের সেতুটি নির্মাণ করা হয়।
ধুনট ও সারিয়াকান্দি যমুনার তীরবর্তী এলাকার লোকজন ওই সেতু দিয়ে বগুড়া শহরে যাতায়াত করে।
গত ২৫ সেপ্টেম্বর রাতে যমুনার চন্দনবাইশা বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে পানি ওই সেতুর নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়। ২৬ সেপ্টেম্বর বিকেলে পানির প্রবল স্রোতে সেতুটি ভেঙে খালের ভেতরে দেবে যায়। ফলে বগুড়ার সঙ্গে ধুনট-সারিয়াকান্দি উপজেলার গুলারতাইড়, কড়িতলা, বিবিরপাড়া, সুতানাড়া, হাড়াখালিসহ ৫০টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের যোগাযোগে বিপর্যয় ঘটেছে। স্থানীয় লোকজন ক্ষতিগ্রস্ত সেতুর পাশে বাঁশের সাঁকো তৈরি করেছে। উপজেলা প্রকৌশলী সালাহ উদ্দিন বলেন, তিনি ক্ষতিগ্রস্ত সেতু পরিদর্শন করেছেন। সেখানে লোকজন চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। সেতু পুনর্নির্মাণে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে।
গত ২৫ সেপ্টেম্বর রাতে যমুনার চন্দনবাইশা বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে পানি ওই সেতুর নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়। ২৬ সেপ্টেম্বর বিকেলে পানির প্রবল স্রোতে সেতুটি ভেঙে খালের ভেতরে দেবে যায়। ফলে বগুড়ার সঙ্গে ধুনট-সারিয়াকান্দি উপজেলার গুলারতাইড়, কড়িতলা, বিবিরপাড়া, সুতানাড়া, হাড়াখালিসহ ৫০টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের যোগাযোগে বিপর্যয় ঘটেছে। স্থানীয় লোকজন ক্ষতিগ্রস্ত সেতুর পাশে বাঁশের সাঁকো তৈরি করেছে। উপজেলা প্রকৌশলী সালাহ উদ্দিন বলেন, তিনি ক্ষতিগ্রস্ত সেতু পরিদর্শন করেছেন। সেখানে লোকজন চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। সেতু পুনর্নির্মাণে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে।
No comments