গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে চীন সহায়তা দেবে- চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে খালেদার বৈঠক
জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়াং জাইসির সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বৈঠককালে বঙ্গোপসাগরের গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের বিষয়ে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে জানান, বাংলাদেশ আগ্রহ প্রকাশ করলে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে চীন সহযোগিতা দেবে।
পাশাপাশি বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নে চীনের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
মঙ্গলবার সকালে বেজিংয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় বলে বেজিং থেকে বিরোধীদলীয় নেতার প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বৈঠকে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে বিশেষ করে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে চীনের সহযোগিতার বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের উন্নয়নে চীনের সহযোগিতার কথা তুলে ধরে আশাবাদ ব্যক্ত করেন, এই সহযোগিতা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে। এ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়াং জাইসি খালেদা জিয়াকে জানান, বাংলাদেশে বিভিন্ন সেতু নির্মাণ, সড়ক, অবকাঠামো এবং রেলওয়ে খাতের উন্নয়নে চীন সহযোগিতা করছে। জ্বালানি খাত, নদী শাসন, বন্যা নিয়ন্ত্রণেও চীন সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও দেবে।
বৈঠককালে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া বাংলাদেশে জনগণের পক্ষ থেকে চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, চীনের সহযোগিতা দুই দেশের মধ্যে গভীর সম্পর্কের প্রতিফলন। কোন দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে চীনের হস্তক্ষেপ না করা ও তার শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের নীতির প্রশংসা করেন খালেদা জিয়া।
বৈঠকে এই অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ করেন উভয় নেতা। এ ছাড়া সন্ত্রাস ও বিচ্ছিন্নতাবাদী তৎপরতার বিরুদ্ধে দুই দেশ সোচ্চার বলেও জানানো হয়। বৈঠককালে খালেদা জিয়া চীনা কমিউনিস্ট পার্টির ১৮তম কংগ্রেসের সাফল্য কামনা করেন। চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বাংলাদেশ সফরে আসার আমন্ত্রণও জানান খালেদা জিয়া।
মঙ্গলবার বিকেলে খালেদা জিয়ার সফরসঙ্গী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নেতৃত্বে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল বেজিংয়ে পক্ষাঘাতগ্রস্ত নারীদের একটি পুনর্বাসন কেন্দ্র পরিদর্শন করে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য ও সাবেক সেনা প্রধান লে. জেনারেল (অব) মাহবুবুর রহমান চীনা পিপলস লিবারেশন আর্মির উপ প্রধানের সঙ্গে তার কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাত করেন। তারা বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নসহ দ্বিপাক্ষিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা করেছেন।
উল্লেখ্য, চীনা কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে এক সপ্তাহের সফরে সোমবার বিকেলে বেজিং যান বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। সেখানে খালেদা জিয়া ও তাঁর সফরসঙ্গীদের বেজিংয়ের দিয়াওতাই রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে থাকার ব্যবস্থা করা হয়। প্রথম দিনই তিনি বেজিংয়ে কমিউনিস্ট পার্টির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সদরদফতরে চীনা নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। তিনি আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের মন্ত্রী ওয়াং জিয়ারুইয়ের সঙ্গে বৈঠক শেষে তাঁর সম্মানে দেয়া এক নৈশভোজে যোগ দেন।
মঙ্গলবার সকালে বেজিংয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় বলে বেজিং থেকে বিরোধীদলীয় নেতার প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বৈঠকে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে বিশেষ করে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে চীনের সহযোগিতার বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের উন্নয়নে চীনের সহযোগিতার কথা তুলে ধরে আশাবাদ ব্যক্ত করেন, এই সহযোগিতা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে। এ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়াং জাইসি খালেদা জিয়াকে জানান, বাংলাদেশে বিভিন্ন সেতু নির্মাণ, সড়ক, অবকাঠামো এবং রেলওয়ে খাতের উন্নয়নে চীন সহযোগিতা করছে। জ্বালানি খাত, নদী শাসন, বন্যা নিয়ন্ত্রণেও চীন সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও দেবে।
বৈঠককালে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া বাংলাদেশে জনগণের পক্ষ থেকে চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, চীনের সহযোগিতা দুই দেশের মধ্যে গভীর সম্পর্কের প্রতিফলন। কোন দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে চীনের হস্তক্ষেপ না করা ও তার শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের নীতির প্রশংসা করেন খালেদা জিয়া।
বৈঠকে এই অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ করেন উভয় নেতা। এ ছাড়া সন্ত্রাস ও বিচ্ছিন্নতাবাদী তৎপরতার বিরুদ্ধে দুই দেশ সোচ্চার বলেও জানানো হয়। বৈঠককালে খালেদা জিয়া চীনা কমিউনিস্ট পার্টির ১৮তম কংগ্রেসের সাফল্য কামনা করেন। চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বাংলাদেশ সফরে আসার আমন্ত্রণও জানান খালেদা জিয়া।
মঙ্গলবার বিকেলে খালেদা জিয়ার সফরসঙ্গী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নেতৃত্বে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল বেজিংয়ে পক্ষাঘাতগ্রস্ত নারীদের একটি পুনর্বাসন কেন্দ্র পরিদর্শন করে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য ও সাবেক সেনা প্রধান লে. জেনারেল (অব) মাহবুবুর রহমান চীনা পিপলস লিবারেশন আর্মির উপ প্রধানের সঙ্গে তার কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাত করেন। তারা বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নসহ দ্বিপাক্ষিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা করেছেন।
উল্লেখ্য, চীনা কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে এক সপ্তাহের সফরে সোমবার বিকেলে বেজিং যান বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। সেখানে খালেদা জিয়া ও তাঁর সফরসঙ্গীদের বেজিংয়ের দিয়াওতাই রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে থাকার ব্যবস্থা করা হয়। প্রথম দিনই তিনি বেজিংয়ে কমিউনিস্ট পার্টির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সদরদফতরে চীনা নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। তিনি আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের মন্ত্রী ওয়াং জিয়ারুইয়ের সঙ্গে বৈঠক শেষে তাঁর সম্মানে দেয়া এক নৈশভোজে যোগ দেন।
No comments