‘আমার নামে ‘ক্লিপ’ ছেড়েছেন এক সাংবাদিক’ দাবি মিলার
ইন্টারনেটে নিজের নামে অশ্লীল ভিডিও বের হবার দীর্ঘদিন পর এ নিয়ে মুখ খুললেন সময়ের জনপ্রিয় ও আলোচিত রক অ্যান্ড রোল সঙ্গীত শিল্পী মিলা। আলোচিত এ ভিডিও ক্লিপটি তার নয় দাবি করে মিলা বলেন, একজন বিনোদন সাংবাদিক মাত্র কয়েকটি টাকার জন্য আমার নামে অশ্লীল এ ভিডিও ক্লিপ ছেড়েছেন।
তিনি এ কাজটি না করে আমার কাছে তার দাবি প্রকাশ করলেই আমি তা পুরন করে দিতাম।
সম্প্রতি একটি টিভি প্রোগ্রামে এ নিয়ে খোলামেলা কথা বললেন মিলা।
তবে তিনি ঐ সাংবাদিকের নাম প্রকাশ করেননি। তিনি দাবি করেন, হঠাৎ করেই তার নাম ব্যবহার করে দুটি অশ্লীল ভিডিও ক্লিপ ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয় এক সাংবাদিক।
যার একটি ভিডিওর সঙ্গে তার চেহারার হুবহু মিল রয়েছে।
তবে ভিডিও’র ঐ মেয়েটি তিনি নন।
তার নামে অন্য যে ভিডিওটি প্রচার করা হয়েছে সেটা কোন বিদেশী ভিডিও বলেও দাবি মিলার।
মিলা বলেন, ভিডিও দুটি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ার পরও আমি এ নিয়ে মাথা ঘামাইনি।
কিন্তু এক পর্যায়ে এ নিয়ে আমার আত্মীয় স্বজন, এমনকি আমার পরিবারের সদস্যরাও বিব্রত হয়ে পড়লেন।
ব্যাপক সমালোচনার মুখে আমি এক বন্ধুর মাধ্যমে ক্লিপ দুটি সংগ্রহ করে দেখি।
এরপর আমি একটি পত্রিকায় মাধ্যমে সহায়তা চাইলে তারাও এ নিয়ে আর বাড়াবাড়ি না করে একটি নারী সহায়তা কেন্দ্রীক সংগঠনের সঙ্গে আমাকে যোগাযোগ করতে বলেন।
আমি সেই সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও এ ব্যাপারে তেমন কোন সহায়তা পাইনি।
তিনি বলেন, বর্তমানে ছেট-বড় প্রায় সবার মোবাইল ফোনেও ভিডিও দুটি সংগ্রহ রয়েছে।
এ ব্যাপারে মিলা তার ভক্তসহ দেশবাসীর কাছে আবেদন করেন, এরকম কোন গুজব ছড়ালে আগে বিষয়টি ভেবে দেখবেন। কারণ শিল্পীরা এদেশের সম্পদ।
এর আগে গতবছর মিলার নামে ইন্টারনেটে দুটি অশ্লীল ভিডিও প্রকাশ পায়।
যাতে মিলাকে পুরোপুরি নগ্ন অবস্থায় দেখা গেছে বলে দাবি দর্শকদের।
তবে তিনি ঐ সাংবাদিকের নাম প্রকাশ করেননি। তিনি দাবি করেন, হঠাৎ করেই তার নাম ব্যবহার করে দুটি অশ্লীল ভিডিও ক্লিপ ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয় এক সাংবাদিক।
যার একটি ভিডিওর সঙ্গে তার চেহারার হুবহু মিল রয়েছে।
তবে ভিডিও’র ঐ মেয়েটি তিনি নন।
তার নামে অন্য যে ভিডিওটি প্রচার করা হয়েছে সেটা কোন বিদেশী ভিডিও বলেও দাবি মিলার।
মিলা বলেন, ভিডিও দুটি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ার পরও আমি এ নিয়ে মাথা ঘামাইনি।
কিন্তু এক পর্যায়ে এ নিয়ে আমার আত্মীয় স্বজন, এমনকি আমার পরিবারের সদস্যরাও বিব্রত হয়ে পড়লেন।
ব্যাপক সমালোচনার মুখে আমি এক বন্ধুর মাধ্যমে ক্লিপ দুটি সংগ্রহ করে দেখি।
এরপর আমি একটি পত্রিকায় মাধ্যমে সহায়তা চাইলে তারাও এ নিয়ে আর বাড়াবাড়ি না করে একটি নারী সহায়তা কেন্দ্রীক সংগঠনের সঙ্গে আমাকে যোগাযোগ করতে বলেন।
আমি সেই সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও এ ব্যাপারে তেমন কোন সহায়তা পাইনি।
তিনি বলেন, বর্তমানে ছেট-বড় প্রায় সবার মোবাইল ফোনেও ভিডিও দুটি সংগ্রহ রয়েছে।
এ ব্যাপারে মিলা তার ভক্তসহ দেশবাসীর কাছে আবেদন করেন, এরকম কোন গুজব ছড়ালে আগে বিষয়টি ভেবে দেখবেন। কারণ শিল্পীরা এদেশের সম্পদ।
এর আগে গতবছর মিলার নামে ইন্টারনেটে দুটি অশ্লীল ভিডিও প্রকাশ পায়।
যাতে মিলাকে পুরোপুরি নগ্ন অবস্থায় দেখা গেছে বলে দাবি দর্শকদের।
No comments