মুসলমানদের বাদ দিয়ে বিশ্বে স্থায়ী শান্তি সম্ভব নয় : প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেড় শ কোটি মুসলমানকে বাদ দিয়ে বিশ্বে স্থায়ী ও টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। প্রধানমন্ত্রী গতকাল মঙ্গলবার গাজীপুরে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ২৬তম সমাবর্তনে
ভাষণ দানকালে বলেন, 'পৃথিবী নামক আমাদের এই প্রিয় গ্রহে স্থায়ী শান্তি এবং স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার জন্য দেড় শ কোটি মুসলমানের জীবনপ্রণালী ও সংস্কৃতি সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকতে হবে। তাদের বাদ দিয়ে কোনো স্থায়ী ও টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।'
তিনি বলেন, ওআইসিভুক্ত ৫৭টি দেশের মধ্যে গভীর ভ্রাতৃত্ব বন্ধনের ফলে গোটা বিশ্ব, বিশেষ করে উন্নত বিশ্ব আজ বুঝতে পেরেছে মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে ন্যায়বিচারের ভিত্তিতে সম্পর্ক স্থাপন অত্যন্ত জরুরি।
আইইউটির ভাইস চ্যান্সেলর ড. ইমতিয়াজ হোসেইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে তুরস্কের রাষ্ট্রদূত ও আইইউটির গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান মেহমেত ভাকুর এরকুল বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে ওআইসির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক মহাপরিচালক ড. রাজলি বিন নরডিন সংস্থাটির মহাসচিব ও আইইউটির আচার্য ড. একমেলেদ্দিন ইশানোগলুর বাণী পড়ে শোনান এবং ধন্যবাদ জানান বিশ্ববিদ্যালয়টির রেজিস্ট্রার ড. আহসান হাবিব।
প্রধানমন্ত্রী আইইউটির গ্র্যাজুয়েটদের উদ্দেশে বলেন, 'আজ থেকে তোমাদের দায়িত্বও বেড়ে গেল। এখন কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে বাস্তবক্ষেত্রে সব ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে তোমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে।'
শেখ হাসিনা তাঁদের যেকোনো ধরনের বাধার মুখে হতাশ না হওয়ার পরামর্শ দিয়ে বলেন, 'যখনই কোনো সমস্যার সম্মুখীন হবে, হাল ছেড়ে দেবে না। চেষ্টা চালিয়ে যাবে। বিরামহীন চেষ্টা এবং একাগ্রতা অবশ্যই সাফল্য বয়ে আনবে।' তিনি এ বিশ্ববিদ্যালয়ে নারী শিক্ষার্থী ভর্তির বিষয়টি দুই বছর আগে অনুমোদন দেওয়ায় আইইউটি পরিচালনা পর্ষদকে ধন্যবাদ জানান। তবে মহিলা হোস্টেল নির্মিত না হওয়ায় এখনো ওই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হয়নি উল্লেখ করে তিনি দ্রুত একটি মহিলা হোস্টেল নির্মাণের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ওআইসিকে অনুরোধ জানান।
মহিলা হোস্টেল নির্মিত হলে সদস্য দেশগুলোর আগ্রহী নারী শিক্ষার্থীরা এখানে ভর্তি হতে পারবেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করে বলেন, মহিলাদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সামনের সমাবর্তন আরো বর্ণিল হবে।
তিনি বলেন, ওআইসিভুক্ত ৫৭টি দেশের মধ্যে গভীর ভ্রাতৃত্ব বন্ধনের ফলে গোটা বিশ্ব, বিশেষ করে উন্নত বিশ্ব আজ বুঝতে পেরেছে মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে ন্যায়বিচারের ভিত্তিতে সম্পর্ক স্থাপন অত্যন্ত জরুরি।
আইইউটির ভাইস চ্যান্সেলর ড. ইমতিয়াজ হোসেইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে তুরস্কের রাষ্ট্রদূত ও আইইউটির গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান মেহমেত ভাকুর এরকুল বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে ওআইসির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক মহাপরিচালক ড. রাজলি বিন নরডিন সংস্থাটির মহাসচিব ও আইইউটির আচার্য ড. একমেলেদ্দিন ইশানোগলুর বাণী পড়ে শোনান এবং ধন্যবাদ জানান বিশ্ববিদ্যালয়টির রেজিস্ট্রার ড. আহসান হাবিব।
প্রধানমন্ত্রী আইইউটির গ্র্যাজুয়েটদের উদ্দেশে বলেন, 'আজ থেকে তোমাদের দায়িত্বও বেড়ে গেল। এখন কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে বাস্তবক্ষেত্রে সব ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে তোমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে।'
শেখ হাসিনা তাঁদের যেকোনো ধরনের বাধার মুখে হতাশ না হওয়ার পরামর্শ দিয়ে বলেন, 'যখনই কোনো সমস্যার সম্মুখীন হবে, হাল ছেড়ে দেবে না। চেষ্টা চালিয়ে যাবে। বিরামহীন চেষ্টা এবং একাগ্রতা অবশ্যই সাফল্য বয়ে আনবে।' তিনি এ বিশ্ববিদ্যালয়ে নারী শিক্ষার্থী ভর্তির বিষয়টি দুই বছর আগে অনুমোদন দেওয়ায় আইইউটি পরিচালনা পর্ষদকে ধন্যবাদ জানান। তবে মহিলা হোস্টেল নির্মিত না হওয়ায় এখনো ওই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হয়নি উল্লেখ করে তিনি দ্রুত একটি মহিলা হোস্টেল নির্মাণের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ওআইসিকে অনুরোধ জানান।
মহিলা হোস্টেল নির্মিত হলে সদস্য দেশগুলোর আগ্রহী নারী শিক্ষার্থীরা এখানে ভর্তি হতে পারবেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করে বলেন, মহিলাদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সামনের সমাবর্তন আরো বর্ণিল হবে।
No comments