সংসদ সদস্যদের হেয় করতেই টিআইবি রিপোর্ট ॥ স্পীকার
এবার ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)-এর রিপোর্ট নিয়ে মুখ খুললেন স্বয়ং জাতীয় সংসদের স্পীকার এ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ। টিআইবির রিপোর্ট প্রত্যাখ্যান করে তিনি দাবি করেন, সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদকে হেয়প্রতিপন্ন করতেই টিআইবি এমন ধরনের প্র্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
তিনি বলেন, টিআইবি যে প্রক্রিয়ায় প্রতিবেদন তৈরি করেছে তা গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ ৩শ’ জন সংসদ সদস্যের মধ্যে মাত্র ৯ জন ভাল, এটা কারও কাছেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। আর দেশের মানুষ এতটা বোকা নয় যে তারা কোন প্রতিবাদ ছাড়াই সংসদ সদস্যদের অপরাধমূলক কার্যক্রম সহ্য করবে। একজন সংসদ সদস্য হিসেবে প্রতিবেদনটি তাঁকেও ক্ষুব্ধ করেছে বলে তিনি জানান।
মঙ্গলবার জাতীয় সংসদের মিনিস্টার হোস্টেল চত্বরে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
স্পীকার বলেন, টিআইবি ৪২ জেলার ৬০০ মানুষের সাক্ষাতকার নিয়েছে। কিন্তু ৬৪ জেলার মানুষের সঙ্গে কথা না বলে কীভাবে বলা যায় ৯৭ ভাগ সংসদ সদস্যই অপরাধমূলক কাজের সঙ্গে জড়িত? এই ৬০০ মানুষ কারা? এরা কি তাদেরই লোক? ১৬ কোটি মানুষের দেশে মাত্র ৬০০ মানুষের সঙ্গে কথা বলে কি এমন একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা যায়? তাই এই রিপোর্ট কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
স্পীকার আরও বলেন, টিআইবির প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশের সব বিশৃঙ্খলার জন্য এমপিরাই দায়ী। যদি এমন হতো, তাহলে জনগণ ও বিরোধী দল মিলে তাদের অনৈতিক কার্যকলাপের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে যেত। কিন্তু এমন কোন ঘটনা তো ঘটেনি।
সংসদে ৩ হাজার মিনিট কোরাম সঙ্কটের কথাও অস্বীকার করে স্পীকার এ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ বলেন, টিআইবি কিভাবে এটা হিসাব করল তা জানি না। অধিবেশন শুরু হতে ৫ থেকে ১০ মিনিট বিলম্ব হওয়া এটা স্বাভাবিক ঘটনা। এটা পৃথিবীর সবখানেই ঘটে। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, কোরাম সঙ্কটের কারণে আমরা কী দুই বা চার ঘণ্টা অপেক্ষা করেছি? আধা ঘণ্টা দেরি হলেই অধিবেশন মুলতবি করা হয়।
এর আগে স্পীকার মিনিস্টার হোস্টেলের সামনে গাছের চারা রোপণের মাধ্যমে সংসদ ভবন এলাকায় বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন। এই এলাকায় ২৯টি প্রজাতীর ঔষধি, বনজ, ফলদ ও দেশীয় বিলুপ্ত প্রজাতির ১২ শতাধিক গাছ লাগানো হবে। পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রেখে এবং জাতীয় সংসদের স্থাপত্যশৈলীর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এ বৃক্ষরোপণ করা হচ্ছে। রোপণকৃত গাছগুলো বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সংসদ ভবন এলাকা আরও বেশি পরিবেশবান্ধব হয়ে উঠবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।
মঙ্গলবার জাতীয় সংসদের মিনিস্টার হোস্টেল চত্বরে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
স্পীকার বলেন, টিআইবি ৪২ জেলার ৬০০ মানুষের সাক্ষাতকার নিয়েছে। কিন্তু ৬৪ জেলার মানুষের সঙ্গে কথা না বলে কীভাবে বলা যায় ৯৭ ভাগ সংসদ সদস্যই অপরাধমূলক কাজের সঙ্গে জড়িত? এই ৬০০ মানুষ কারা? এরা কি তাদেরই লোক? ১৬ কোটি মানুষের দেশে মাত্র ৬০০ মানুষের সঙ্গে কথা বলে কি এমন একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা যায়? তাই এই রিপোর্ট কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
স্পীকার আরও বলেন, টিআইবির প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশের সব বিশৃঙ্খলার জন্য এমপিরাই দায়ী। যদি এমন হতো, তাহলে জনগণ ও বিরোধী দল মিলে তাদের অনৈতিক কার্যকলাপের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে যেত। কিন্তু এমন কোন ঘটনা তো ঘটেনি।
সংসদে ৩ হাজার মিনিট কোরাম সঙ্কটের কথাও অস্বীকার করে স্পীকার এ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ বলেন, টিআইবি কিভাবে এটা হিসাব করল তা জানি না। অধিবেশন শুরু হতে ৫ থেকে ১০ মিনিট বিলম্ব হওয়া এটা স্বাভাবিক ঘটনা। এটা পৃথিবীর সবখানেই ঘটে। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, কোরাম সঙ্কটের কারণে আমরা কী দুই বা চার ঘণ্টা অপেক্ষা করেছি? আধা ঘণ্টা দেরি হলেই অধিবেশন মুলতবি করা হয়।
এর আগে স্পীকার মিনিস্টার হোস্টেলের সামনে গাছের চারা রোপণের মাধ্যমে সংসদ ভবন এলাকায় বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন। এই এলাকায় ২৯টি প্রজাতীর ঔষধি, বনজ, ফলদ ও দেশীয় বিলুপ্ত প্রজাতির ১২ শতাধিক গাছ লাগানো হবে। পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রেখে এবং জাতীয় সংসদের স্থাপত্যশৈলীর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এ বৃক্ষরোপণ করা হচ্ছে। রোপণকৃত গাছগুলো বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সংসদ ভবন এলাকা আরও বেশি পরিবেশবান্ধব হয়ে উঠবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।
No comments