আগাম নির্বাচন ২২ জানুয়ারি-পার্লামেন্ট ভেঙে দিলেন নেতানিয়াহু
আগাম নির্বাচনের উদ্দেশ্যে ইসরায়েলের পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া হয়েছে। গত সোমবার পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার প্রস্তাব নিয়ে আইনসভা 'নেসেটে' ৯ ঘণ্টা তর্কবিতর্ক হয়। এরপর প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার ঘোষণা দেন।
আগামী বছর ২২ জানুয়ারি পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে।
নেসেট ভেঙে দেওয়ার প্রস্তাবে ১২০ সদস্যের পার্লামেন্টের ১০০ জনই সমর্থন জানান। প্রস্তাবের বিপক্ষে কোনো ভোট পড়েনি। সোমবার মধ্যরাতের পর প্রস্তাবটি পাস হয়। স্বাভাবিক নিয়মানুযায়ী আগামী বছর অক্টোবরে নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। এর আগে গত সপ্তাহে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচনের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। কারণ সাম্প্রতিক সময়ে বাজেট পাস নিয়ে ক্ষমতাসীন জোটের নেতাদের সঙ্গে মতানৈক্য চলছে। বিদ্যমান অচলাবস্থা নিরসন করতেই তিনি এ পদক্ষেপ নিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সোমবার রাতে পার্লামেন্টে নেতানিয়াহু বলেন, 'নিরাপত্তা ও কঠোর অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে কে ভবিষ্যতে ইসরায়েলের নেতৃত্ব দেবেন তা আগামী ১০০ দিনেরও কম সময়ের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবে। আগামী বছর ২২ জানুয়ারি মঙ্গলবার নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান জানাচ্ছি।' তিনি আরো বলেন, পরমাণু অস্ত্রসমৃদ্ধ ইরানই সবচেয়ে বড় হুমকি ইসরায়েলের। 'এখন যদি ইরানের হুমকি খাটো করে দেখা হয়, তাহলে একদিন আসবে যেদিন ইসরায়েল আর নেতৃত্ব দেওয়ার স্থানে থাকবে না। ইরানের পরমাণু প্রকল্পের বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর ক্ষমতা আছে আমাদের, যা আগে ছিল না।' তবে তেহরানে সামরিক অভিযান চালানোর বিষয়টি তিনি নাকচ করেন। নির্বাচন-পূর্ব মতামত জরিপ অনুযায়ী, নেতানিয়াহুর নেতৃত্বে ডানপন্থী লিকুদ পার্টি এবং ডানপন্থী ও ধর্মীয় শরিক দলগুলো সহজেই পুনরায় ক্ষমতায় আসতে পারবে। সূত্র : এএফপি, বিবিসি।
নেসেট ভেঙে দেওয়ার প্রস্তাবে ১২০ সদস্যের পার্লামেন্টের ১০০ জনই সমর্থন জানান। প্রস্তাবের বিপক্ষে কোনো ভোট পড়েনি। সোমবার মধ্যরাতের পর প্রস্তাবটি পাস হয়। স্বাভাবিক নিয়মানুযায়ী আগামী বছর অক্টোবরে নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। এর আগে গত সপ্তাহে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচনের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। কারণ সাম্প্রতিক সময়ে বাজেট পাস নিয়ে ক্ষমতাসীন জোটের নেতাদের সঙ্গে মতানৈক্য চলছে। বিদ্যমান অচলাবস্থা নিরসন করতেই তিনি এ পদক্ষেপ নিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সোমবার রাতে পার্লামেন্টে নেতানিয়াহু বলেন, 'নিরাপত্তা ও কঠোর অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে কে ভবিষ্যতে ইসরায়েলের নেতৃত্ব দেবেন তা আগামী ১০০ দিনেরও কম সময়ের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবে। আগামী বছর ২২ জানুয়ারি মঙ্গলবার নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান জানাচ্ছি।' তিনি আরো বলেন, পরমাণু অস্ত্রসমৃদ্ধ ইরানই সবচেয়ে বড় হুমকি ইসরায়েলের। 'এখন যদি ইরানের হুমকি খাটো করে দেখা হয়, তাহলে একদিন আসবে যেদিন ইসরায়েল আর নেতৃত্ব দেওয়ার স্থানে থাকবে না। ইরানের পরমাণু প্রকল্পের বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর ক্ষমতা আছে আমাদের, যা আগে ছিল না।' তবে তেহরানে সামরিক অভিযান চালানোর বিষয়টি তিনি নাকচ করেন। নির্বাচন-পূর্ব মতামত জরিপ অনুযায়ী, নেতানিয়াহুর নেতৃত্বে ডানপন্থী লিকুদ পার্টি এবং ডানপন্থী ও ধর্মীয় শরিক দলগুলো সহজেই পুনরায় ক্ষমতায় আসতে পারবে। সূত্র : এএফপি, বিবিসি।
No comments