গাড়ির ভেতর ধূমপানে 'বিষের মাত্রা' বাড়ে
জানালা খোলা রেখে ধূমপান করলেও গাড়ির ভেতরের বায়ু দূষিত হয়ে পড়ে। এমনকি শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা চালু রাখলেও দূষণের মাত্রা 'নিরাপদসীমা' ছাড়িয়ে যায়। সম্প্রতি টোব্যাকো কনট্রোল সাময়িকীতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।
প্রতিবেদনটি তৈরি করেছেন স্কটল্যান্ডের একদল বিজ্ঞানী। তাঁদের দাবি, গাড়িতে কেউ ধূমপান করলে পেছনের সিটে বসে থাকা মানুষও পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হন। বিশেষ করে শিশুরা এ ক্ষেত্রে বেশি ক্ষতির মুখে পড়ে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, গাড়িতে ধূমপানের ফলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডবি্লউএইচও) বেঁধে দেওয়া নিরাপদ মাত্রা ছাড়িয়ে যায় দূষণ। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তার মাত্রা তিনগুণেরও বেশি পাওয়া গেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গাড়িতে সব ধরনের ধূমপান বন্ধের দাবি তুলেছে ব্রিটিশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ)। ব্রিটেনে এখন গাড়িতে ধূমপান আইনত বৈধ।
অ্যাবারডিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. শ্যন সেম্পল বলেন, গাড়িতে ধূমপানের ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির ঝুঁকির মুখে পড়ে শিশুরা। কারণ, তাদের শ্বাসপ্রশ্বাসের হার বেশি। রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাও পোক্ত নয় তাদের। ফলে পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষতি পরিহার করতে তারা সমর্থ হয় না। সূত্র : বিবিসি।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, গাড়িতে ধূমপানের ফলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডবি্লউএইচও) বেঁধে দেওয়া নিরাপদ মাত্রা ছাড়িয়ে যায় দূষণ। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তার মাত্রা তিনগুণেরও বেশি পাওয়া গেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গাড়িতে সব ধরনের ধূমপান বন্ধের দাবি তুলেছে ব্রিটিশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ)। ব্রিটেনে এখন গাড়িতে ধূমপান আইনত বৈধ।
অ্যাবারডিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. শ্যন সেম্পল বলেন, গাড়িতে ধূমপানের ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির ঝুঁকির মুখে পড়ে শিশুরা। কারণ, তাদের শ্বাসপ্রশ্বাসের হার বেশি। রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাও পোক্ত নয় তাদের। ফলে পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষতি পরিহার করতে তারা সমর্থ হয় না। সূত্র : বিবিসি।
No comments