এবার বুদ্ধিজীবীদের তীব্র সমালোচনা করলেন তসলিমা
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে আনা যৌন হয়রানির অভিযোগের রেশ কাটতে না কাটতেই এবার বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের এক হাত নিলেন নির্বাসিতা লেখিকা তসলিমা নাসরিন।
শনিবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম টুইটারে তসলিমা বুদ্ধিজীবীদের তীব্র সমালোচনা করে লিখেন: ‘বুদ্ধিজীবীরা ইতিমধ্যে বিক্রি হয়ে গেছেন। বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীরা কেউ আওয়ামী লীগের, কেউ বিএনপি আবার কেউ জাতীয় পার্টির কাছে বিক্রি হয়েছেন। এছাড়া বিশ্বব্যাংকের বুদ্ধিজীবীরা ভারতের সিপিএম এবং বেসরকারি সংস্থা টিএমসি’র কাছে বিক্রি হয়েছেন।’
তবে তসলিমার এ ধরনের প্রচারণাকে সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জনের হাতিয়ার হিসেবে উল্লেখ করেছেন দেশের বুদ্ধিজীবীরা।
এর আগে কথাসাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ এনেছিলেন বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরীন।
বাংলাদেশের বিতর্কিত লেখক তসলিমা নাসরীন টুইটার অ্যাকাউন্টে লিখেছেন, সুনীল তাকে এবং অন্যান্য তরুণী লেখক ও কবিকে ‘যৌন হয়রানি’ করেছেন।
এরও আগে “ক“ নামক গ্রন্থে বাংলাদেশের খ্যাতনামা কবি-লেখকদের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তুলে বিতর্কের জন্ম দিয়েছিলেন নির্বাসিত লেখক তসলিমা নাসরিন।
টুইটারে তসলিমা সুনীলের বিরুদ্ধে লিখেছেন, “সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় বই নিষিদ্ধের পক্ষে ছিলেন। তিনি আমাকে ও অন্য নারীদের যৌন হয়রানি করেছেন। তিনি সাহিত্য একাডেমির সভাপতি। লজ্জা লজ্জা!”
তসলিমা টুইটারে তার ‘দ্বিখণ্ডিত` বইটি নিষিদ্ধ করার পেছনের মূল হোতা হিসেবে উল্লেখ করেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়কে। টুইটারে তিনি লিখেছেন “সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে আমার বই দ্বিখণ্ডিত নিষিদ্ধ করতে বলেন। তিনি এখন বই নিষিদ্ধ করার বিরুদ্ধে কথা বলছেন। কী রকম ভণ্ড! ….. কোনো বাঙালির সাহস নেই ভণ্ড ও নারী নির্যাতনকারী সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মুখোশ উন্মোচন করার…”
টুইটারে তসলিমার পোস্টগুলো ভারতীয় টিভি অনলাইন প্রকাশ করলে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়।
বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু তসলিমার টুইটারের পোস্টগুলো।
তবে তসলিমার এ ধরনের প্রচারণাকে সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জনের হাতিয়ার হিসেবে উল্লেখ করেছেন দেশের বুদ্ধিজীবীরা।
এর আগে কথাসাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ এনেছিলেন বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরীন।
বাংলাদেশের বিতর্কিত লেখক তসলিমা নাসরীন টুইটার অ্যাকাউন্টে লিখেছেন, সুনীল তাকে এবং অন্যান্য তরুণী লেখক ও কবিকে ‘যৌন হয়রানি’ করেছেন।
এরও আগে “ক“ নামক গ্রন্থে বাংলাদেশের খ্যাতনামা কবি-লেখকদের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তুলে বিতর্কের জন্ম দিয়েছিলেন নির্বাসিত লেখক তসলিমা নাসরিন।
টুইটারে তসলিমা সুনীলের বিরুদ্ধে লিখেছেন, “সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় বই নিষিদ্ধের পক্ষে ছিলেন। তিনি আমাকে ও অন্য নারীদের যৌন হয়রানি করেছেন। তিনি সাহিত্য একাডেমির সভাপতি। লজ্জা লজ্জা!”
তসলিমা টুইটারে তার ‘দ্বিখণ্ডিত` বইটি নিষিদ্ধ করার পেছনের মূল হোতা হিসেবে উল্লেখ করেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়কে। টুইটারে তিনি লিখেছেন “সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে আমার বই দ্বিখণ্ডিত নিষিদ্ধ করতে বলেন। তিনি এখন বই নিষিদ্ধ করার বিরুদ্ধে কথা বলছেন। কী রকম ভণ্ড! ….. কোনো বাঙালির সাহস নেই ভণ্ড ও নারী নির্যাতনকারী সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মুখোশ উন্মোচন করার…”
টুইটারে তসলিমার পোস্টগুলো ভারতীয় টিভি অনলাইন প্রকাশ করলে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়।
বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু তসলিমার টুইটারের পোস্টগুলো।
No comments