বিশেষ সাক্ষাৎকার-মহাজোট সরকারে আমাদের কোনো ভূমিকাই নেই
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেছেন, 'আমরা মহাজোটের শরিক, তবে সরকারের অংশীদার নই।' কালের কণ্ঠকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে সাবেক এই রাষ্ট্রপতি বলেন, 'বর্তমান সরকারকে মহাজোটের সরকার বলা হলেও এবং জাতীয় পার্টির একজন সংসদ সদস্য মন্ত্রিসভায় থাকলেও বাস্তবে এটা আওয়ামী লীগেরই
সরকার।' তিনি আরো বলেন, 'জাতীয় পার্টির নির্বাচনী ইশতেহার বা কর্মসূচি এই সরকার বাস্তবায়ন করছে না। সরকারে জাতীয় পার্টির নীতি-আদর্শের কোনো মূল্যায়ন নেই।' এরশাদ বলেন, 'সরকারের সাড়ে তিন বছর সময়ে যা কিছু ভালো তারও দাবিদার যেমন আমরা নই, আবার ব্যর্থতার দায়ও আমাদের নেই। মহাজোটের শরিক হিসেবে সরকারে আমাদের কোনো ভূমিকাই নেই।'
এরশাদ মনে করেন, রাষ্ট্র পরিচালনায় সরকার ব্যর্থ। তবে বিরোধী দলেরও সাফল্য নেই। তারা বিরোধী দল হিসেবে যথার্থ ভূমিকা পালন করতে পারছে না। তাঁর মতে, জনগণের সমস্যা নিয়ে বিরোধী দল যতটা না মাথা ঘামায়, তার চেয়ে বেশি চিন্তা করে আগামীতে কিভাবে ক্ষমতায় যাওয়া যায়- তা নিয়ে।
বিরোধী দলের লাগাতার সংসদ বর্জনকে সমর্থন করেন না তিনি। তিনি মনে করেন, সংসদ সদস্য পদ বহাল রাখা এবং বেতন-ভাতা ঠিক রাখার জন্য লাগাতার ৯০ দিন অনুপস্থিত থাকার বিপদ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য সংসদে যান বিরোধী দলের সংসদ সদস্যরা।
তাঁর মতে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কোনো অনির্বাচিত ব্যক্তির হাতে রাষ্ট্রের দায়িত্ব থাকা উচিত নয়। বিশ্বের কোনো গণতান্ত্রিক দেশে এ ব্যবস্থা নেই। শক্তিশালী নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমেই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা করেন তিনি।
তিনি একটি সজীব-সতেজ বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখেন। সেই স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে হলে এ দেশে ব্যাপক রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, শাসনতান্ত্রিক, প্রশাসনিক সংস্কারের প্রয়োজন হবে বলে মনে করেন তিনি।
(পূর্ণ সাক্ষাৎকার পড়ুন মুক্তধারা পাতায়)
এরশাদ মনে করেন, রাষ্ট্র পরিচালনায় সরকার ব্যর্থ। তবে বিরোধী দলেরও সাফল্য নেই। তারা বিরোধী দল হিসেবে যথার্থ ভূমিকা পালন করতে পারছে না। তাঁর মতে, জনগণের সমস্যা নিয়ে বিরোধী দল যতটা না মাথা ঘামায়, তার চেয়ে বেশি চিন্তা করে আগামীতে কিভাবে ক্ষমতায় যাওয়া যায়- তা নিয়ে।
বিরোধী দলের লাগাতার সংসদ বর্জনকে সমর্থন করেন না তিনি। তিনি মনে করেন, সংসদ সদস্য পদ বহাল রাখা এবং বেতন-ভাতা ঠিক রাখার জন্য লাগাতার ৯০ দিন অনুপস্থিত থাকার বিপদ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য সংসদে যান বিরোধী দলের সংসদ সদস্যরা।
তাঁর মতে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কোনো অনির্বাচিত ব্যক্তির হাতে রাষ্ট্রের দায়িত্ব থাকা উচিত নয়। বিশ্বের কোনো গণতান্ত্রিক দেশে এ ব্যবস্থা নেই। শক্তিশালী নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমেই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা করেন তিনি।
তিনি একটি সজীব-সতেজ বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখেন। সেই স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে হলে এ দেশে ব্যাপক রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, শাসনতান্ত্রিক, প্রশাসনিক সংস্কারের প্রয়োজন হবে বলে মনে করেন তিনি।
(পূর্ণ সাক্ষাৎকার পড়ুন মুক্তধারা পাতায়)
No comments