নতুন মন্ত্রীদের নিয়ে আলোচনা হাস্যরস
নতুন মন্ত্রীদের নিয়ে বৃহস্পতিবার সংসদ ছিল আলোচনামুখর। অধিবেশনে কেউ এ নিয়ে কথা না বললেও অধিবেশনের বাইরে অনেকেই নতুন মন্ত্রীদের স্বাগত জানিয়েছেন, হাস্যরস করেছেন। কোন কোন সংসদ সদস্য নতুন মন্ত্রীদের ফুটবল মাঠের শেষ সময়ের খেলোয়াড় বলে মন্তব্য করেছেন।
শপথ নিয়ে সরাসরি সংসদ অধিবেশনে এসে যোগ দেন জাসদের হাসানুল হক ইনু, আওয়ামী লীগের হাসান মাহমুদ আলী ও ওমর ফারুক চৌধুরী। এর মধ্যে হাসানুল হক ইনু অধিবেশন কক্ষে ঢুকে অনেক এমপির সঙ্গে করমর্দন করেন। আবার অনেকে তাঁর আসনের পাশে এসে অভিনন্দন জানান। এ সময় হাসানুল হক ইনুকে উৎফুল্ল দেখা গেছে। অপর দুই মন্ত্রী তাঁদের আসনে বসলে অনেক এমপি তাঁদের অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান। হাস্যোজ্জ্বলমুখে তাঁরাও এর প্রত্যুত্তর দেন।
এদিকে অধিবেশনের শুরুর দিকে অধিবেশন কক্ষে অনুপস্থিত ছিলেন মন্ত্রিত্বর অফার ফেরত দেয়া তোফায়েল আহমেদ। মাগরিবের নামাজের বিরতির পর তিনি অধিবেশনে আসেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত ছিলেন।
ওদিকে মন্ত্রীর প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয়া অপর নেতা ওয়ার্কার্স পার্টির রাশেদ খান মেনন বৃহস্পতিবার সংসদে আসেননি। এছাড়া অনুপস্থিত ছিলেন, ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, আবদুল হাই মোস্তফা ফারুক মোহাম্মদ। মাগরিবের নামাজের বিরতির পর এমপিদের লবি ও সংসদ সচিবালয়ের ক্যান্টিনে নতুন মন্ত্রীদের নিয়ে সরগরম আলোচনা হয়। দুই এমপি জানান, হুইপ মুজিবুল হকের কাছে মন্ত্রিত্ব পাওয়ার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা হলাম ফুটবল মাঠের শেষ দিকের খেলোয়াড়। আমাদের লক্ষ্য গোল দেয়া। কিভাবে সম্ভবÑ এমপিদের এ প্রশ্নে তিনি বলেন, মাঝে মাঝে ম্যারাডোনা ও রোনালদো, এমনকি জিনেদিন জিদান ম্যাচের শেষ দিকে মাঠে এসে দলকে জিতিয়ে দিয়েছেন। আমরাও সেই চেষ্টা করব।
এদিকে সংসদ সচিবালয়ের বাইরে এসব মন্ত্রীদের শুভেচ্ছা জানাতে আসেন তাঁদের শুভাকাক্সিক্ষরা। মহীউদ্দীন খান আলমগীরকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানাতে কচুয়া থেকে এসেছিলেন আওয়ামী লীগ কর্মী তারেক আহসান। তিনি বলেন, গতকাল খবর পেয়েই আজ সকালে ছুটে এসেছি। কিন্তু এসে শুনলাম তিনি সংসদে আসেননি। তাই এখন যাচ্ছি বনানীর বাসায়। একইভাবে ঝিনাইদহ থেকে মাইক্রো ভাড়া করে এসেছেন জুয়েল মাহমুদের নেতৃত্বে বেশ কয়েক স্থানীয় আওয়ামী লীগ কর্মী। তাঁরা বলেন, নেতা কবে এলাকায় যাবেন সে অপেক্ষায় না থেকে সংসদে চলে এসেছি তাঁকে শুভেচ্ছা জানাতে।
এদিকে অধিবেশনের শুরুর দিকে অধিবেশন কক্ষে অনুপস্থিত ছিলেন মন্ত্রিত্বর অফার ফেরত দেয়া তোফায়েল আহমেদ। মাগরিবের নামাজের বিরতির পর তিনি অধিবেশনে আসেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত ছিলেন।
ওদিকে মন্ত্রীর প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয়া অপর নেতা ওয়ার্কার্স পার্টির রাশেদ খান মেনন বৃহস্পতিবার সংসদে আসেননি। এছাড়া অনুপস্থিত ছিলেন, ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, আবদুল হাই মোস্তফা ফারুক মোহাম্মদ। মাগরিবের নামাজের বিরতির পর এমপিদের লবি ও সংসদ সচিবালয়ের ক্যান্টিনে নতুন মন্ত্রীদের নিয়ে সরগরম আলোচনা হয়। দুই এমপি জানান, হুইপ মুজিবুল হকের কাছে মন্ত্রিত্ব পাওয়ার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা হলাম ফুটবল মাঠের শেষ দিকের খেলোয়াড়। আমাদের লক্ষ্য গোল দেয়া। কিভাবে সম্ভবÑ এমপিদের এ প্রশ্নে তিনি বলেন, মাঝে মাঝে ম্যারাডোনা ও রোনালদো, এমনকি জিনেদিন জিদান ম্যাচের শেষ দিকে মাঠে এসে দলকে জিতিয়ে দিয়েছেন। আমরাও সেই চেষ্টা করব।
এদিকে সংসদ সচিবালয়ের বাইরে এসব মন্ত্রীদের শুভেচ্ছা জানাতে আসেন তাঁদের শুভাকাক্সিক্ষরা। মহীউদ্দীন খান আলমগীরকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানাতে কচুয়া থেকে এসেছিলেন আওয়ামী লীগ কর্মী তারেক আহসান। তিনি বলেন, গতকাল খবর পেয়েই আজ সকালে ছুটে এসেছি। কিন্তু এসে শুনলাম তিনি সংসদে আসেননি। তাই এখন যাচ্ছি বনানীর বাসায়। একইভাবে ঝিনাইদহ থেকে মাইক্রো ভাড়া করে এসেছেন জুয়েল মাহমুদের নেতৃত্বে বেশ কয়েক স্থানীয় আওয়ামী লীগ কর্মী। তাঁরা বলেন, নেতা কবে এলাকায় যাবেন সে অপেক্ষায় না থেকে সংসদে চলে এসেছি তাঁকে শুভেচ্ছা জানাতে।
No comments