লিবিয়া, সিরিয়ার ঘটনার ফলে ‘সিআরটি’ সতর্ক কূটনীতিকপাড়ায়- নিরাপত্তা জোরদার ও আপৎকালীন ব্যবস্থা হিসেবে প্রস্তুতি সম্পন্ন by শংকর কুমার দে
জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসবাদ দমনে গঠিত কমান্ডো বাহিনী ‘ক্রাইসিস রেসপন্স টিমকে (সিআরটি) সতর্ক অবস্থায় প্রস্তুত রাখা হয়েছে। লিবিয়া, সিরিয়া, ইয়েমেনে আমেরিকান দূতাবাস ও দূতদের ওপর হামলার পরিপ্রেক্ষিতে অনাকঙ্খিত অপ্রীতিকর কোন ঘটনা যাতে না ঘটতে পারে সেজন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে সিআরটি নামক এই কমান্ডো বাহিনীকে।
কূটনীতিকপাড়ায় নিরাপত্তা জোরদার করার পাশাপাশি আপৎকালীন এই টিমকে সতর্ক অবস্থায় প্রস্তুত রাখা হয়েছে। গোয়েন্দা সূত্রে এ খবর জানা গেছে।
আমেরিকার এফবিআই, ব্রিেেটনের স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড কিংবা ভারতের ব্ল্যাক ক্যাটসের আদলে এই কমান্ডো বাহিনী সিআরটি গঠন করা হয়েছে। আমেরিকায় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ২৪ সদস্যের কমান্ডো বাহিনীর আদলে গড়ে ওঠা এই টিম যে কোন পরিস্থিতি সামাল দিতে পারদর্শী। প্রায় এক বছর আগে গঠিত এই টিমকে প্রথম কাজে লাগানো হয় ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং ও বিশ্ববিখ্যাত ফুটবলার লিওনেল মেসির বাংলাদেশ সফরের সময়ে। তারপর থেকে অলস বসে আছে কমান্ডো স্টাইলে গঠিত এই টিমটি। এখন কূটনীতিকপাড়ার আপৎকালীন বাড়তি নিরাপত্তার জন্য এই টিমটির নড়াচড়া শুরু হয়েছে। সম্প্রতি গুলশানে সৌদি দূতাবাস কর্মকর্তা খালাফ আল আলী হত্যাকা- সংঘটিত হওয়ার ঘটনার যাতে পুনরাবৃত্তি না ঘটতে পারে সেদিকেও লক্ষ্য রাখা হচ্ছে।
আমেরিকায় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ২৪ সদস্যের এই কমান্ডো বাহিনীর অস্ত্রও দিয়েছে আমেরিকা। জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসবাদ দমনে এই বাহিনী হবে খুবই দক্ষ ও চৌকস। ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং ও বিশ্ববিখ্যাত ফুটবলার লিওনেল মেসিসহ আর্জেন্টিনা ও নাইজিরিয়া দলের ঢাকা সফরের সময়ে তারা ক্রাইসিস রেসপন্স টিম (সিআরটি) নামে দায়িত্ব পালন করেছে। কমান্ডো বাহিনী গঠন করার ফলে ঢাকা মহানগর পুলিশে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে, বিশেষ করে জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণে একটি বিশেষায়িত বাহিনীর আত্মপ্রকাশ ঘটে।
দীর্ঘদিন ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ পুলিশের নতুন বিশেষায়িত এ ইউনিটকে উন্নত প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। সোয়াটের আদলে এ টিমের সদস্যদের পোশাকও দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। অস্ত্রও সরবরাহ করেছে তারা। এডিসি পদমর্যাদার এক পুলিশ কর্মকর্তার নেতৃত্বে বিশেষ এ ইউনিটটি দায়িত্ব পালন করছে। ড. মনমোহনের সফরের সময় সিআরটির ২৪ সদস্যের একটি টিম মাঠে দায়িত্ব পালন করেছে। রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তামূলক কাজে অন্যান্য ইউনিটের সঙ্গে সিআরটির সদস্যরা দায়িত্বে আছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরের সময়ে পুলিশের সিআরটি ইউনিট আত্মপ্রকাশ করে। বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এই ইউনিটটি ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং ও লিওনেল মেসিসহ আর্জেন্টিনা ও নাইজিরিয়া ফুটবল দলের খেলার সময়ে তারা দায়িত্ব পালন শেষে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ইউনিটে ফিরে এসেছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখায় বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সদস্যদের ফিরিয়ে আনার পর বিচ্ছিন্নভাবে তাদের দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে। বিশেষ প্রশিক্ষন প্রাপ্ত এসব সদস্যকে দিয়ে কমান্ডো বাহিনী গঠন করা হলে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।
বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সদস্যদের দিয়ে গঠিত ক্রাইসিস রেসপন্স টিম (সিআরটি) তাৎক্ষণিক প্রয়োজনের জন্য গঠিত। যখনই প্রয়োজন হয় তখনই তাদের দিয়ে একই ধরনের কাজ করানোর জন্য প্রস্তুত রাখা হয়। বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সদস্যদের দায়িত্ব পালনের সময়ে উন্নত প্রযুক্তির অস্ত্র হাতে বিশেষ পোশাকে দেখা যায়। জঙ্গীবাদ সন্ত্রাসবাদ দমন ছাড়াও তারা নিরস্ত্রীকরণ, গ্রেনেড-বোমা নিষ্ক্রিয়করণ করতে পারদর্শী।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উপÑকমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেছেন, দেশে বর্তমানে কোন ক্রাইসিস নেই। তাই ক্রাইসিস রেসপন্স টিমের (সিআরটি) সদস্যরা অলস সময় কাটাচ্ছে। এই টিম অলস সময়ে নানা ধরনের প্রশিক্ষণ দিয়ে সময় কাটায়। কোন মহল যাতে উস্কানি দিয়ে অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটাতে পারে সেজন্য কূটনীতিকপাড়ার নিরাপত্তার বিষয়টি সর্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে। আপৎকালীন সময়ে প্রস্তুত রাখা হয় সিআরটি টিমকে। সৌদি দূতাবাস কর্মকর্তা খালাফ আল আলী হত্যাকা-ের খুনীরা ধরা পড়েছে। কূটনীতিকপাড়ার নিরাপত্তা জোরদার করা হলেও কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার আশঙ্কা নেই বলে তিনি জানান।
আমেরিকার এফবিআই, ব্রিেেটনের স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড কিংবা ভারতের ব্ল্যাক ক্যাটসের আদলে এই কমান্ডো বাহিনী সিআরটি গঠন করা হয়েছে। আমেরিকায় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ২৪ সদস্যের কমান্ডো বাহিনীর আদলে গড়ে ওঠা এই টিম যে কোন পরিস্থিতি সামাল দিতে পারদর্শী। প্রায় এক বছর আগে গঠিত এই টিমকে প্রথম কাজে লাগানো হয় ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং ও বিশ্ববিখ্যাত ফুটবলার লিওনেল মেসির বাংলাদেশ সফরের সময়ে। তারপর থেকে অলস বসে আছে কমান্ডো স্টাইলে গঠিত এই টিমটি। এখন কূটনীতিকপাড়ার আপৎকালীন বাড়তি নিরাপত্তার জন্য এই টিমটির নড়াচড়া শুরু হয়েছে। সম্প্রতি গুলশানে সৌদি দূতাবাস কর্মকর্তা খালাফ আল আলী হত্যাকা- সংঘটিত হওয়ার ঘটনার যাতে পুনরাবৃত্তি না ঘটতে পারে সেদিকেও লক্ষ্য রাখা হচ্ছে।
আমেরিকায় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ২৪ সদস্যের এই কমান্ডো বাহিনীর অস্ত্রও দিয়েছে আমেরিকা। জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসবাদ দমনে এই বাহিনী হবে খুবই দক্ষ ও চৌকস। ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং ও বিশ্ববিখ্যাত ফুটবলার লিওনেল মেসিসহ আর্জেন্টিনা ও নাইজিরিয়া দলের ঢাকা সফরের সময়ে তারা ক্রাইসিস রেসপন্স টিম (সিআরটি) নামে দায়িত্ব পালন করেছে। কমান্ডো বাহিনী গঠন করার ফলে ঢাকা মহানগর পুলিশে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে, বিশেষ করে জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণে একটি বিশেষায়িত বাহিনীর আত্মপ্রকাশ ঘটে।
দীর্ঘদিন ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ পুলিশের নতুন বিশেষায়িত এ ইউনিটকে উন্নত প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। সোয়াটের আদলে এ টিমের সদস্যদের পোশাকও দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। অস্ত্রও সরবরাহ করেছে তারা। এডিসি পদমর্যাদার এক পুলিশ কর্মকর্তার নেতৃত্বে বিশেষ এ ইউনিটটি দায়িত্ব পালন করছে। ড. মনমোহনের সফরের সময় সিআরটির ২৪ সদস্যের একটি টিম মাঠে দায়িত্ব পালন করেছে। রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তামূলক কাজে অন্যান্য ইউনিটের সঙ্গে সিআরটির সদস্যরা দায়িত্বে আছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরের সময়ে পুলিশের সিআরটি ইউনিট আত্মপ্রকাশ করে। বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এই ইউনিটটি ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং ও লিওনেল মেসিসহ আর্জেন্টিনা ও নাইজিরিয়া ফুটবল দলের খেলার সময়ে তারা দায়িত্ব পালন শেষে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ইউনিটে ফিরে এসেছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখায় বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সদস্যদের ফিরিয়ে আনার পর বিচ্ছিন্নভাবে তাদের দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে। বিশেষ প্রশিক্ষন প্রাপ্ত এসব সদস্যকে দিয়ে কমান্ডো বাহিনী গঠন করা হলে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।
বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সদস্যদের দিয়ে গঠিত ক্রাইসিস রেসপন্স টিম (সিআরটি) তাৎক্ষণিক প্রয়োজনের জন্য গঠিত। যখনই প্রয়োজন হয় তখনই তাদের দিয়ে একই ধরনের কাজ করানোর জন্য প্রস্তুত রাখা হয়। বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সদস্যদের দায়িত্ব পালনের সময়ে উন্নত প্রযুক্তির অস্ত্র হাতে বিশেষ পোশাকে দেখা যায়। জঙ্গীবাদ সন্ত্রাসবাদ দমন ছাড়াও তারা নিরস্ত্রীকরণ, গ্রেনেড-বোমা নিষ্ক্রিয়করণ করতে পারদর্শী।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উপÑকমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেছেন, দেশে বর্তমানে কোন ক্রাইসিস নেই। তাই ক্রাইসিস রেসপন্স টিমের (সিআরটি) সদস্যরা অলস সময় কাটাচ্ছে। এই টিম অলস সময়ে নানা ধরনের প্রশিক্ষণ দিয়ে সময় কাটায়। কোন মহল যাতে উস্কানি দিয়ে অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটাতে পারে সেজন্য কূটনীতিকপাড়ার নিরাপত্তার বিষয়টি সর্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে। আপৎকালীন সময়ে প্রস্তুত রাখা হয় সিআরটি টিমকে। সৌদি দূতাবাস কর্মকর্তা খালাফ আল আলী হত্যাকা-ের খুনীরা ধরা পড়েছে। কূটনীতিকপাড়ার নিরাপত্তা জোরদার করা হলেও কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার আশঙ্কা নেই বলে তিনি জানান।
No comments