কারিনার দাবি
কোরিওগ্রাফার গণেশ আচার্য এই মুহূর্তে পড়েছেন বেজায় ফাঁপরে। না, ফাঁপর বললেই চলবে কেন, বলা ভালো দোটানায় পড়েছেন তিনি। এতদিন ইস্তক দিব্যি ছিলেন গণেশ; খাচ্ছিলেন আর নাচছিলেন নিজের মনের তালে! সেই নাচ তুলে নিয়ে সিনেমা হলে দর্শকদের টেনে আনছিলেন নায়িকারাও। কী এমন হলো তাহলে গণেশের সঙ্গে?
আসলে 'চিকনি চামেলি' গানটি হিট হওয়ার পরে গণেশ আচার্যর নাম এখন ছবির প্রস্তুতকারকদের মুখে মুখে! আর হবে নাই কেন ‘চিকনি চামেলি’-র ব্লকবাস্টার হিট হওয়ার পুরো ক্রেডিটটাই তো তার। বলিউডি হার্টথ্রব ক্যাটরিনাকে হাতে ধরে একটার পর একটা ডান্স স্টেপ শিখিয়ে যিনি ভারতকে দিলেন এক জম্পেশ আইটেম নম্বর, সেই কোরিওগ্রাফারের জলবা নিজের ছবিতে রাখতে ব্যস্ত এখন অনেকেই। গণেশের দোটানার কারণও এটাই।
সম্প্রতি মধুর ভান্ডারকরের ‘হিরোইন’ ছবিতে আইটেম গান ‘হলকট জওয়ানি’-র কোরিওগ্রাফি করার মহৎ দায়িত্ব পড়েছে গনেশের কাঁধে।
এই পর্যন্ত কোনো গোলযোগ ছিল না। কিন্তু ছবির পরিচালক মধুর গনেশকে বলেছেন ‘হলকট জওয়ানি’-কে ঝিনচ্যাক কোরিওগ্রাফি দিয়ে এমন হিট করতে হবে, যাতে তা ‘চিকনি চামেলি’-র থেকেও ঢের গুনে ভালো আর হিট হয়। ব্যস, ভাবুন ব্যাপারটা। নিজেরই তৈরি এক শিল্পের ওপরে নিজেকেই টেক্কা দিতে হবে শুনে গণেশ আচার্যর অবস্থাটা ঠিক কেমন হয়েছে! তার ওপর শুধু এই নয়, মধুর বলেছেন ক্যাটরিনার থেকেও বেশি ভালো পারফর্ম করাতে হবে কারিনাকে দিয়ে। দোটানা ছাড়া তাহলে আর গণেশের উপায় কী?
আসলে একই ধরনের ধুম মাচানো দুটো গান, তাদের আইটেম নম্বরেও তো মিল থাকাটা বেশ স্বাভাবিক; তার ওপরে কোরিওগ্রাফার যদি একই মানুষ হন। সবাই তো আর ফারহা খান নন যে একবার মুন্নি, একবার শীলা দুটোকেই পাশাপাশি দু' হাত নিতে পারবেন! কিন্তু সব কিছু জেনেও মধুর ভান্ডারকর অবুঝ। এ যেন বাচ্ছা ছেলের চাঁদ পেড়ে দেয়ার মতোই দাবি কিছুটা।
আহা... মধুরবাবু, এসব কী হচ্ছে বলুন তো? এরকম করলে কী করে চলবে? এটা বলে তো আপনি ইতিমধ্যে শুধু গনেশের মাথাতেই টেনশন ঢুকিয়ে দিলেন না, রেশারেশির হাল্কা বীজ বপন করে দিলেন বলিউডি দুই সেনসেশনাল নায়িকার মনের ভেতরেও! ছবির পরিচালক এবং বেবো, দুজনেই নাকি এই নিয়ে স্পেশাল ও সেরা কোরিওগ্রাফি করার আবেদন করেছেন গণেশের কাছে। তাহলেই ভাবুন, মনে মনে বেবো যে চামেলির চিকনিপন্তির থেকে নিজের জওয়ানির হাল হকিকত দেখিয়ে দর্শককে চুম্বক টানে কাছে আনতে চাইছেন- এ ব্যাপারে সন্দেহ নেই কারও! যাই হোক, গণেশ তার কাজ করেছেন! এবার দেখা যাক, শেষ হাসি কার মুখে ফোটে। সূত্র: ওয়েবসাইট।
সম্প্রতি মধুর ভান্ডারকরের ‘হিরোইন’ ছবিতে আইটেম গান ‘হলকট জওয়ানি’-র কোরিওগ্রাফি করার মহৎ দায়িত্ব পড়েছে গনেশের কাঁধে।
এই পর্যন্ত কোনো গোলযোগ ছিল না। কিন্তু ছবির পরিচালক মধুর গনেশকে বলেছেন ‘হলকট জওয়ানি’-কে ঝিনচ্যাক কোরিওগ্রাফি দিয়ে এমন হিট করতে হবে, যাতে তা ‘চিকনি চামেলি’-র থেকেও ঢের গুনে ভালো আর হিট হয়। ব্যস, ভাবুন ব্যাপারটা। নিজেরই তৈরি এক শিল্পের ওপরে নিজেকেই টেক্কা দিতে হবে শুনে গণেশ আচার্যর অবস্থাটা ঠিক কেমন হয়েছে! তার ওপর শুধু এই নয়, মধুর বলেছেন ক্যাটরিনার থেকেও বেশি ভালো পারফর্ম করাতে হবে কারিনাকে দিয়ে। দোটানা ছাড়া তাহলে আর গণেশের উপায় কী?
আসলে একই ধরনের ধুম মাচানো দুটো গান, তাদের আইটেম নম্বরেও তো মিল থাকাটা বেশ স্বাভাবিক; তার ওপরে কোরিওগ্রাফার যদি একই মানুষ হন। সবাই তো আর ফারহা খান নন যে একবার মুন্নি, একবার শীলা দুটোকেই পাশাপাশি দু' হাত নিতে পারবেন! কিন্তু সব কিছু জেনেও মধুর ভান্ডারকর অবুঝ। এ যেন বাচ্ছা ছেলের চাঁদ পেড়ে দেয়ার মতোই দাবি কিছুটা।
আহা... মধুরবাবু, এসব কী হচ্ছে বলুন তো? এরকম করলে কী করে চলবে? এটা বলে তো আপনি ইতিমধ্যে শুধু গনেশের মাথাতেই টেনশন ঢুকিয়ে দিলেন না, রেশারেশির হাল্কা বীজ বপন করে দিলেন বলিউডি দুই সেনসেশনাল নায়িকার মনের ভেতরেও! ছবির পরিচালক এবং বেবো, দুজনেই নাকি এই নিয়ে স্পেশাল ও সেরা কোরিওগ্রাফি করার আবেদন করেছেন গণেশের কাছে। তাহলেই ভাবুন, মনে মনে বেবো যে চামেলির চিকনিপন্তির থেকে নিজের জওয়ানির হাল হকিকত দেখিয়ে দর্শককে চুম্বক টানে কাছে আনতে চাইছেন- এ ব্যাপারে সন্দেহ নেই কারও! যাই হোক, গণেশ তার কাজ করেছেন! এবার দেখা যাক, শেষ হাসি কার মুখে ফোটে। সূত্র: ওয়েবসাইট।
No comments