ঈদের তিন বেলার সাজ by শর্মী চক্রবর্তী
ঈদ যতই এগিয়ে আসছে মেয়েরা নিজেদের সাজসজ্জা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ছে আর তাদের মনে একটাই চিন্তা ঘুরপাক খাচ্ছে কিভাবে সাজবো? কিভাবে আমাকে ভালো লাগবে? কখন কোন পোশাকের সঙ্গে কি রকম সাজ মানাবে? এসব নিয়েই ব্যস্ত তারা।
ই ঋতু পরিবর্তনের এ সময় হঠাৎ বৃষ্টি হঠাৎ রোদের আবহাওয়ায় মেকআপটা ঠিক থাকবে কিনা? মুখের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায় কিনা এসব নিয়ে ভাবছেন। ঈদের সারাটা দিন কিভাবে সাজা যায়, কিভাবে সাজলে ভালো হয় তা নিয়ে আমরা কথা বলেছি বিউটি এক্সপার্ট ফারজানা শাকিল-এর সঙ্গে...
ঈদের সাজ
ঈদের দিনে সাজতে হয় দু’ভাবে। একটি সকালের বা সারাদিনের অন্যটি সন্ধ্যায় বেড়াতে যাওয়ার সাজ।
দিনের সাজ
সকালে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে হাল্কা ফেস পাউডার লাগান। চোখে থাকুক হাল্কা কাজলের ছোঁয়া। গালে ন্যাচারাল কালারের ব্লাশার। ঠোঁটে একচিমটি গ্লস। দুপুরের দাওয়াতে মেকআপ হবে হাল্কা। ব্যবহার করুন হাল্কা ফেস পাউডার, ত্বকের রঙ ঘেষা আই শ্যাডো, বাদামি বা কালো কাজলের বা পেন্সিলের রেখা। ঠোঁটে ন্যুড লিপস্টিক বা লিপগ্লস।
রাতের সাজ
সারাদিন বেড়ানো কিংবা মেহমানদারির পর আপনি কিছুটা কান্ত। রাতে দাওয়াতে যেতে হবে। তাই কান্তি দূর করার জন্য আপনার ত্বকের টোনিং প্রয়োজন। মেকআপের আগে ত্বকের বাড়তি তেল দূর করার জন্য সারামুখে শশার পাতলা টুকরা দিয়ে নিন। চোখের উপরে রাখুন কুরোনো আলু-যাতে চোখের নিচে আসে সজীবতা। শশার রস অ্যাস্ট্রিনজেন্টের কাজ করে। ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে টমেটো স্লাইজও ব্যবহার করতে পারেন। টমেটো আর্দ্রতা ধরে রাখে ও টোনিংয়ের কাজ করে। শুষ্ক ত্বকের অধিকারীর ডিমের হলুদ অংশ মুখে লাগালেও নিমেষে মুখের কান্তির ছাপ মুছে যাবে। আপনার ব্যক্তিত্ব ও চরিত্র অনুযায়ী বেছে নিন প্রসাধনীর রং। পোশাকের সঙ্গে মেকআপের সঠিক সমন্বয় থাকা প্রয়োজন। আপনি যদি দেশীয় পোশাক পরেন তাহলে মেকআপের ধরন যেমন হবে ঠিক তেমনটি হবে না যদি আপনি পশ্চিমী পোশাক পরেন।
বেইজ: আপনার ত্বক যদি তৈলাক্ত হয় তাহলে আপনি ওয়াটার এবং পাউডার বেইজড মেকআপ ব্যবহার করুন। আর ত্বক যদি শুষ্ক হয় তাহলে ক্রিম বেইজ মেকআপই ভাল। যদি আপনি গ্লসিভাব পছন্দ না করেন তাহলে ময়েশ্চারাইজড ফাউন্ডেশন ও কম্প্যাক্ট ব্যবহার পর পাউডার ব্যবহার করতে পারেন।
ভ্রু আঁকতে কালো ও ব্রাউন মিসজ শ্যাডোর আশ্রয় নিন। ব্রাউন আই ভ্রু পেন্সিল দিয়ে মুখের আদল বুঝে হাল্কা হাতে ভ্রুর শেপ করে নিন। তারপর ব্রাশের সাহায্যে ভরাট করে দিন।
চোখের সাজ
প্রথম স্তর: ভ্রুর নিচে হাড়ের উপরে লাগান রুপালি কিংবা সোনালী হাইলাইটার। এই হাইলাইট ভ্রুর হাড়কে উঁচু দেখাতে সাহায্য করে। চোখের পাতার উপর ব্যবহার করুন আইশ্যাডো। নাকের কাছে কোণ থেকে অন্য কোণ পর্যন্ত পুরো পাতার উপরেই দিবেন আইশ্যাডো। আইশ্যাডো পোশাক অনুযায়ী হতে পারে কিংবা কণ্ট্রাস্ট, স্মোকি বা দুই/তিন শেডের হতে পারে। তবে পাপড়ির ঠিক ওপরে থাকবে সবচেয়ে গাঢ় শেড এবং ক্রমান্বয়ে তা উপরের দিকে হাল্কা হয়ে ব্লেন্ড হবে। তবে মনে রাখতে হবেÑ সব শেডই যেন ঠিকমতো মিশে থাকে অর্থাৎ যেন মনে হয় একটি শেড থেকেই অন্যটির উদ্ভব।
দ্বিতীয় স্তর: চোখের মেকআপ পরিপূর্ণ করার জন্য পেন্সিল ব্যবহার করা দরকার। পেন্সিল দিয়ে রেখা টানার পর আঙ্গুলের সাহায্যে সেটি মিশিয়ে দিন। কাজল হিসেবে পেন্সিল চোখের নিচের পাতায় ব্যবহার করুন। গাঢ় কোন শেড দিয়ে তা ব্লেন্ড করে দিন যাতে দীর্ঘক্ষণ স্থায়ী হয়। আপনি চাইলে চোখের ওপরের পাতা বরাবরও লাগাতে পারেন অন্য কালারের কেক আই লাইনার। এতে আই লাইনারের তেমন কড়া এফেক্ট আসে না। বেশ একটা মসৃণ ভাব আসে। চোখের মেকআপের ক্ষেত্রে দিনের ও রাতের প্রসাধনে তফাৎ থাকে। দিনের মেকআপ করুন ত্বকের রঙ ঘেষা আইশ্যাডো, বাদামি বা কালো কাজল বা পেন্সিলের রেখা। রাতের মেকআপে পোশাক অনুযায়ী আইশ্যাডো হাইলাইটার নীল বা কালো লাইনারের রেখা। চোখের কোণে অনেক সময় নাটকীয় চমক আনতে আইশ্যাডোর রেখা টানতে পারেন। আইশ্যাডো ব্রাশের ডগা দিয়ে পছন্দসই রঙের শ্যাডোর রেখা টানুন চোখের বাইরের কোণ থেকে ভেতরের কোণে।
তৃতীয় স্তর: রাতের অনুষ্ঠানে দৃষ্টিকে আরও আকর্ষক করে তুলতে মাসকারার ব্যবহার খুবই জরুরি। মাসকারা সব সময় চোখের পাতার গোড়া থেকে আগা অবধি লাগাতে হয়। চোখের পাতা ঘন দেখাতে প্রথমে এককোট মাসকারা লাগান। এরপর শুকিয়ে গেলে আর এককোট লাগান।
ব্লাশার: ব্লাশার যেমন আপনার ত্বকে আনে রঙের ছোঁয়া, তেমনি মুখের হাড়ের গড়ন সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলতে সাহায্য করে। ঠিকমতো ব্যবহার করতে পারলে গোলমুখ লম্বা করতে এবং গাল ভাঙা মুখও ভরাট দেখায়। ব্লাশার ব্যবহার করার সময় খেয়াল করবেন ব্লাশ-অনের রঙটি যেমন আপনার পোশাক, লিপস্টিক, আইশ্যাডোর রঙের সঙ্গে মানানসই হয়। ব্লাশার লাগাবেন ব্লাশার ব্রাশ দিয়ে। ক্রিম ব্লাশার লাগাতে হবে আঙুলের ডগা দিয়ে, লিকুইড মেকআপ লাগানোর পরে এবং অবশ্যই ফেস পাউডার লাগানোর আগে। যদি আপনার ডিম্মাকৃতি আকারের মুখ হয় তাহলে হাড়ের সবচেয়ে উঁচু জায়গায় ব্লাশ-অন লাগিয়ে মিলিয়ে দিন রগের দিকে। যদি গোলমুখ হয় তাহলে ব্লাশার লাগানোর সময় এমনভাবে লাগাতে হবে যাতে ব্রাশের টানটি চোয়ালের হাড় থেকে গালের ওপরদিকে উঠে যায়। থুতনির ঠিক কেন্দ্রে সামান্য একটু ব্লাশারের বিন্দু লাগিয়ে ঘষে দিন। গড়ন কিছুটা লম্বা দেখাবে। চৌকোণা মুখে ব্লাশার লাগাবে চোয়ালের দুই পাশ থেকে গালের মাঝখান বরাবর। এককোট গাঢ় ব্লাশার কিংবা ডার্ক প্যানকেক দিয়ে কানের লতি থেকে চিবুক বরাবর চোয়ালের হাড়ের একটু উপরেও একটু নিচে ব্রাশ করলে চৌকোণাভাব কিছুটা কমে। ভারী গালের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য। নাকের চওড়া পাটা উঁচু দেখাতে নাকের দু’ধারে গাঢ় রঙের ফাউন্ডেশন লাগিয়ে হাতের উপরের দিকের টানে মিলিয়ে দিতে হবে। নাকের উপরের অংশে অর্থাৎ নাকের মাঝখানের হাড়ে হাল্কা রঙের ফাউন্ডেশন লাগান।
লিপস্টিক: লিপস্টিক লাগানোর আগে লিপব্রাশ দিয়ে বা লিপ পেন্সিল দিয়ে ঠোঁটের চারধারে আউটলাইন এঁকে নিন। লিপব্রাশে লিপস্টিক দিয়ে ভেতরটা ভরাট করে নিন। সবশেষে পারফিউম ছড়িয়ে নিন। সুরভিত, সুসজ্জিত আপনি হয়ে উঠুন আকর্ষক, অনন্যা।
ঈদের দিনে সাজতে হয় দু’ভাবে। একটি সকালের বা সারাদিনের অন্যটি সন্ধ্যায় বেড়াতে যাওয়ার সাজ।
দিনের সাজ
সকালে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে হাল্কা ফেস পাউডার লাগান। চোখে থাকুক হাল্কা কাজলের ছোঁয়া। গালে ন্যাচারাল কালারের ব্লাশার। ঠোঁটে একচিমটি গ্লস। দুপুরের দাওয়াতে মেকআপ হবে হাল্কা। ব্যবহার করুন হাল্কা ফেস পাউডার, ত্বকের রঙ ঘেষা আই শ্যাডো, বাদামি বা কালো কাজলের বা পেন্সিলের রেখা। ঠোঁটে ন্যুড লিপস্টিক বা লিপগ্লস।
রাতের সাজ
সারাদিন বেড়ানো কিংবা মেহমানদারির পর আপনি কিছুটা কান্ত। রাতে দাওয়াতে যেতে হবে। তাই কান্তি দূর করার জন্য আপনার ত্বকের টোনিং প্রয়োজন। মেকআপের আগে ত্বকের বাড়তি তেল দূর করার জন্য সারামুখে শশার পাতলা টুকরা দিয়ে নিন। চোখের উপরে রাখুন কুরোনো আলু-যাতে চোখের নিচে আসে সজীবতা। শশার রস অ্যাস্ট্রিনজেন্টের কাজ করে। ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে টমেটো স্লাইজও ব্যবহার করতে পারেন। টমেটো আর্দ্রতা ধরে রাখে ও টোনিংয়ের কাজ করে। শুষ্ক ত্বকের অধিকারীর ডিমের হলুদ অংশ মুখে লাগালেও নিমেষে মুখের কান্তির ছাপ মুছে যাবে। আপনার ব্যক্তিত্ব ও চরিত্র অনুযায়ী বেছে নিন প্রসাধনীর রং। পোশাকের সঙ্গে মেকআপের সঠিক সমন্বয় থাকা প্রয়োজন। আপনি যদি দেশীয় পোশাক পরেন তাহলে মেকআপের ধরন যেমন হবে ঠিক তেমনটি হবে না যদি আপনি পশ্চিমী পোশাক পরেন।
বেইজ: আপনার ত্বক যদি তৈলাক্ত হয় তাহলে আপনি ওয়াটার এবং পাউডার বেইজড মেকআপ ব্যবহার করুন। আর ত্বক যদি শুষ্ক হয় তাহলে ক্রিম বেইজ মেকআপই ভাল। যদি আপনি গ্লসিভাব পছন্দ না করেন তাহলে ময়েশ্চারাইজড ফাউন্ডেশন ও কম্প্যাক্ট ব্যবহার পর পাউডার ব্যবহার করতে পারেন।
ভ্রু আঁকতে কালো ও ব্রাউন মিসজ শ্যাডোর আশ্রয় নিন। ব্রাউন আই ভ্রু পেন্সিল দিয়ে মুখের আদল বুঝে হাল্কা হাতে ভ্রুর শেপ করে নিন। তারপর ব্রাশের সাহায্যে ভরাট করে দিন।
চোখের সাজ
প্রথম স্তর: ভ্রুর নিচে হাড়ের উপরে লাগান রুপালি কিংবা সোনালী হাইলাইটার। এই হাইলাইট ভ্রুর হাড়কে উঁচু দেখাতে সাহায্য করে। চোখের পাতার উপর ব্যবহার করুন আইশ্যাডো। নাকের কাছে কোণ থেকে অন্য কোণ পর্যন্ত পুরো পাতার উপরেই দিবেন আইশ্যাডো। আইশ্যাডো পোশাক অনুযায়ী হতে পারে কিংবা কণ্ট্রাস্ট, স্মোকি বা দুই/তিন শেডের হতে পারে। তবে পাপড়ির ঠিক ওপরে থাকবে সবচেয়ে গাঢ় শেড এবং ক্রমান্বয়ে তা উপরের দিকে হাল্কা হয়ে ব্লেন্ড হবে। তবে মনে রাখতে হবেÑ সব শেডই যেন ঠিকমতো মিশে থাকে অর্থাৎ যেন মনে হয় একটি শেড থেকেই অন্যটির উদ্ভব।
দ্বিতীয় স্তর: চোখের মেকআপ পরিপূর্ণ করার জন্য পেন্সিল ব্যবহার করা দরকার। পেন্সিল দিয়ে রেখা টানার পর আঙ্গুলের সাহায্যে সেটি মিশিয়ে দিন। কাজল হিসেবে পেন্সিল চোখের নিচের পাতায় ব্যবহার করুন। গাঢ় কোন শেড দিয়ে তা ব্লেন্ড করে দিন যাতে দীর্ঘক্ষণ স্থায়ী হয়। আপনি চাইলে চোখের ওপরের পাতা বরাবরও লাগাতে পারেন অন্য কালারের কেক আই লাইনার। এতে আই লাইনারের তেমন কড়া এফেক্ট আসে না। বেশ একটা মসৃণ ভাব আসে। চোখের মেকআপের ক্ষেত্রে দিনের ও রাতের প্রসাধনে তফাৎ থাকে। দিনের মেকআপ করুন ত্বকের রঙ ঘেষা আইশ্যাডো, বাদামি বা কালো কাজল বা পেন্সিলের রেখা। রাতের মেকআপে পোশাক অনুযায়ী আইশ্যাডো হাইলাইটার নীল বা কালো লাইনারের রেখা। চোখের কোণে অনেক সময় নাটকীয় চমক আনতে আইশ্যাডোর রেখা টানতে পারেন। আইশ্যাডো ব্রাশের ডগা দিয়ে পছন্দসই রঙের শ্যাডোর রেখা টানুন চোখের বাইরের কোণ থেকে ভেতরের কোণে।
তৃতীয় স্তর: রাতের অনুষ্ঠানে দৃষ্টিকে আরও আকর্ষক করে তুলতে মাসকারার ব্যবহার খুবই জরুরি। মাসকারা সব সময় চোখের পাতার গোড়া থেকে আগা অবধি লাগাতে হয়। চোখের পাতা ঘন দেখাতে প্রথমে এককোট মাসকারা লাগান। এরপর শুকিয়ে গেলে আর এককোট লাগান।
ব্লাশার: ব্লাশার যেমন আপনার ত্বকে আনে রঙের ছোঁয়া, তেমনি মুখের হাড়ের গড়ন সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলতে সাহায্য করে। ঠিকমতো ব্যবহার করতে পারলে গোলমুখ লম্বা করতে এবং গাল ভাঙা মুখও ভরাট দেখায়। ব্লাশার ব্যবহার করার সময় খেয়াল করবেন ব্লাশ-অনের রঙটি যেমন আপনার পোশাক, লিপস্টিক, আইশ্যাডোর রঙের সঙ্গে মানানসই হয়। ব্লাশার লাগাবেন ব্লাশার ব্রাশ দিয়ে। ক্রিম ব্লাশার লাগাতে হবে আঙুলের ডগা দিয়ে, লিকুইড মেকআপ লাগানোর পরে এবং অবশ্যই ফেস পাউডার লাগানোর আগে। যদি আপনার ডিম্মাকৃতি আকারের মুখ হয় তাহলে হাড়ের সবচেয়ে উঁচু জায়গায় ব্লাশ-অন লাগিয়ে মিলিয়ে দিন রগের দিকে। যদি গোলমুখ হয় তাহলে ব্লাশার লাগানোর সময় এমনভাবে লাগাতে হবে যাতে ব্রাশের টানটি চোয়ালের হাড় থেকে গালের ওপরদিকে উঠে যায়। থুতনির ঠিক কেন্দ্রে সামান্য একটু ব্লাশারের বিন্দু লাগিয়ে ঘষে দিন। গড়ন কিছুটা লম্বা দেখাবে। চৌকোণা মুখে ব্লাশার লাগাবে চোয়ালের দুই পাশ থেকে গালের মাঝখান বরাবর। এককোট গাঢ় ব্লাশার কিংবা ডার্ক প্যানকেক দিয়ে কানের লতি থেকে চিবুক বরাবর চোয়ালের হাড়ের একটু উপরেও একটু নিচে ব্রাশ করলে চৌকোণাভাব কিছুটা কমে। ভারী গালের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য। নাকের চওড়া পাটা উঁচু দেখাতে নাকের দু’ধারে গাঢ় রঙের ফাউন্ডেশন লাগিয়ে হাতের উপরের দিকের টানে মিলিয়ে দিতে হবে। নাকের উপরের অংশে অর্থাৎ নাকের মাঝখানের হাড়ে হাল্কা রঙের ফাউন্ডেশন লাগান।
লিপস্টিক: লিপস্টিক লাগানোর আগে লিপব্রাশ দিয়ে বা লিপ পেন্সিল দিয়ে ঠোঁটের চারধারে আউটলাইন এঁকে নিন। লিপব্রাশে লিপস্টিক দিয়ে ভেতরটা ভরাট করে নিন। সবশেষে পারফিউম ছড়িয়ে নিন। সুরভিত, সুসজ্জিত আপনি হয়ে উঠুন আকর্ষক, অনন্যা।
No comments